Advertisement

দেশ

CORONA: আক্রান্ত শিশুদের ক্ষেত্রে কী হবে চিকিৎসা পদ্ধিত? গাইডলাইন আনল কেন্দ্র

Aajtak Bangla
  • 10 Jun 2021,
  • Updated 10:30 AM IST
  • 1/9

করোনার দ্বিতীয় ওয়েভের পর তৃতীয় ওয়েভের আশাটা অবশ্যম্ভাভী, এমনটাই বলছেন বিশেষজ্ঞরা। আর তৃতীয় ওয়েভে সবচেয়ে বেশি আক্রান্ত হবে শিশু এবং ১৮ বছরের কম বয়সীরা। আর তাই আগে থেকে সতর্ক করতে শিশুরা করোনায় আক্রান্ত হলে কী কী করতে হবে সেই বিষয়ে গাইডলাইন প্রকাশ করল কেন্দ্র।

  • 2/9

কম্প্রিহেনসিভ গাইডলাইনস ফর ম্যানেজমেন্ট অফ কোভিড ১৯ ইন চিল্ড্রেন (Comprehensive Guidelines for Management of COVID-19 in Children) শীর্ষক  বিস্তারিত গাইডলাইনে একাধিক নির্দেশিকা দেওয়া হয়েছে। চলুন দেখে নেওয়া যাক কেন্দ্রের তরফে কী কী নির্দেশিকা জারি করা হয়েছে।

  • 3/9

রেমডেসিভিরে না
কেন্দ্রের দেওয়া গাইডলাইনে স্পষ্ট বলা হয়েছে, কোনওভাবেই শিশুদের ক্ষেত্রে রেমডেসিভির (Remdesivir) ব্যবহার করা যাবে না। কারণ রেমডেসিভির ১৮ বছরের নিচের শিশু-কিশোরদের শরীরে কতটা কার্যকরী বা কতটা ঝুঁকিপূর্ণ সে সম্পর্কে কোনও স্পষ্ট তথ্য নেই।

  • 4/9

স্টেরয়েডে  নিয়ন্ত্রণে কড়া নিষেধাজ্ঞা 
 স্টেরয়েড ব্যবহারের ক্ষেত্রেও কড়া নিষেধাজ্ঞা রয়েছে কেন্দ্রের। ঝুঁকি রয়েছে এমন শিশুদের চিকিৎসার ক্ষেত্রেই একমাত্র স্টেরয়েড ব্যবহারের সিদ্ধান্ত নিতে পারেন চিকিৎসকরা। তবে, সেটাও একমাত্র হাসপাতালে ভরতি হওয়া রোগীদের ক্ষেত্রে। সংক্রমণহীন বা মৃদু সংক্রমণে থাকা কোভিড আক্রান্ত শিশুদের জন্য স্টেরয়েড প্রয়োগ না করাই বাঞ্জনীয়।

  • 5/9

বিশেষজ্ঞদের মতে কোভিডের সময়ে স্টেরয়েড প্রয়োগ ব্ল্যাক ফাঙ্গাস সংক্রমণের অন্যতম কারণ। যা ইতিমধ্যে দেশে মহামারি হিসেবে চিহ্নিত হয়েছে। 
 

  • 6/9

অক্সিজেন থেরাপি
কেন্দ্রের গাইডলাইন বলছে, কোনও শিশু-কিশোর করোনায় আক্রান্ত হলে জরুরি ভিত্তিতে অক্সিজেন থেরাপি শুরু করতে হবে। প্রয়োজন পড়লে ব্যবহার করা যাবে কর্টিকোস্টেরয়েড থেরাপি (Corticosteroids Therapy)। তার সঙ্গে ভারসাম্য রক্ষা করতে দিতে হবে পর্যাপ্ত ইলেক্ট্রোলাইট এবং ফ্লুইড। নিদান দেওয়া হয়েছে প্রয়োজন অনুযায়ী কর্টিকোস্টেরয়েড থেরাপি (Corticosteroids Therapy) শুরু করার।

  • 7/9


৬ মিনিট হাঁটা
করোনায় আক্রান্ত শিশুদের শরীরে অক্সিজেনের মাত্রা ঠিক আছে কিনা জানতে ৬ মিনিট হাঁটার পর পরীক্ষার পরামর্শ দিয়েছে কেন্দ্র। সরকারি বিবৃতিতে বলা হয়েছে, শিশুদের ৬ মিনিট হাঁটানোর পর পরীক্ষা করে দেখতে হবে তাঁর শরীরে অক্সিজেনের মাত্রা ৯৪ শতাংশের কম কিনা। বা একধাক্কায় ২-৩ শতাংশ কমে যাচ্ছে কিনা। সেক্ষেত্রে ওই শিশুটিকে দ্রুত হাসপাতালে ভরতি করতে হবে। প্রতি ৬-৮ ঘণ্টা পরপর এই পরীক্ষা করতে হবে। তবে যে শিশুদের ছোট থেকে হাঁপানির সমস্যা রয়েছে তাদের ক্ষেত্রে ছ'মিনিট হাঁটারা টেস্ট প্রযোজ্য নয়। 

  • 8/9

 মাস্ক পরার নিয়ম
কেন্দ্রীয় গাইডলাইনে বলা হয়েছে ৫ বছরের কম বা তার কম বয়সি শিশুদের মাস্ক পরার প্রয়োজন নেই। ৬-১১ বছরের শিশুদের ক্ষেত্রে মাস্ক ব্যবহার করা যেতে পারে। তবে সেক্ষেত্রে ওই শিশুটির মাস্ক ব্যবহারের ক্ষেত্রে কোনও সমস্যা হচ্ছে কিনা, সেদিকে লক্ষ্য রাখতে হবে। ১২ বছরের উপর হলে অবশ্য  সকলকে সাধারণ নিয়মেই মাস্ক পরতে হবে।
 

  • 9/9

সিটি স্ক্যানের ক্ষেত্রে নিয়ম
গাইডলাইনে কোভিড -১৯ রোগীদের সিটি স্ক্যান সম্ভব হলে না করারই পরামর্শ দেওয়া হচ্ছে। তবে ফুসফসে সংক্রমণ বেশি মাত্রায় ছড়ালে সিটি স্ক্যান ছাড়া উপায় নেই। 

Advertisement
Advertisement