Advertisement

Manipur Viral Video: যুবকের কাটা মুন্ডু ঝুলছে, মণিপুরের আরও একটি ভয়াবহ ভিডিও প্রকাশ্যে

মণিপুরের আরও একটি নারকীয় ভিডিও প্রকাশ্যে এসেছে। ভিডিওটিতে দেখা যাচ্ছে, ডেভিড থিয়েক নামে একজন কুকি ব্যক্তির কাটা মাথা বিষ্ণুপুর জেলার একটি আবাসিক এলাকায় বাঁশের লাঠি দিয়ে তৈরি একটি বেড়ার উপর রাখা হয়েছে। থিয়েক ২ জুলাই সকাল ১২টায় সংঘর্ষের সময় নিহত হয়েছিল বলে জানা গেছে, যাতে তিনজন প্রাণ হারায়।

ফাইল ছবি।
Aajtak Bangla
  • দিল্লি ,
  • 22 Jul 2023,
  • अपडेटेड 8:11 AM IST
  • মণিপুরের আরও একটি নারকীয় ভিডিও প্রকাশ্যে এসেছে।
  • ভিডিওটিতে দেখা যাচ্ছে, ডেভিড থিয়েক নামে একজন কুকি ব্যক্তির কাটা মাথা বিষ্ণুপুর জেলার একটি আবাসিক এলাকায় বাঁশের লাঠি দিয়ে তৈরি একটি বেড়ার উপর রাখা হয়েছে।

মণিপুরের আরও একটি নারকীয় ভিডিও প্রকাশ্যে এসেছে। ভিডিওটিতে দেখা যাচ্ছে, ডেভিড থিয়েক নামে একজন কুকি ব্যক্তির কাটা মাথা বিষ্ণুপুর জেলার একটি আবাসিক এলাকায় বাঁশের লাঠি দিয়ে তৈরি একটি বেড়ার উপর রাখা হয়েছে। থিয়েক ২ জুলাই সকাল ১২টায় সংঘর্ষের সময় নিহত হয়েছিল বলে জানা গেছে, যাতে তিনজন প্রাণ হারায়।

শুক্রবার মণিপুরে নতুন উত্তেজনা দেখা দেয় যখন ৪ মে ভিডিওতে দেখা যায় যে, মহিলাদের নগ্ন করে প্যারেড করানো হচ্ছে এবং পুরুষদের একটি দল তাঁদের ধাক্কা দিচ্ছে। ভিডিও প্রকাশের একদিন পর চারজনকে গ্রেপ্তার করা হয়। ইম্ফল উপত্যকায় কেন্দ্রীভূত সংখ্যাগরিষ্ঠ মেইতি সম্প্রদায় এবং পাহাড় দখলকারী উপজাতি কুকিদের মধ্যে মে মাস থেকে মণিপুর জাতিগত সংঘর্ষের সাক্ষী হয়ে আসছে। সহিংসতায় এ পর্যন্ত ১৬০ জনের বেশি মানুষ নিহত হয়েছে।

বিজয়ের চিহ্ন হিসেবেই হোক, বা প্রতিপক্ষকে ভয় দেখাতে, ডেভিডের দেহ থেকে মাথাটি কেটে ঝুলিয়ে রাখা হয়েছিল একটি বাড়ির সামনের বেড়া থেকে। নেটমাধ্যমে সেই ভিডিও দেখে শিউরে উঠছেন মানুষজন। যদিও এই ঘটনায় প্রশাসনের তরফে কোনও ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে কিনা তা এখনও জানা যায়নি।

গত বুধবার রাতে সোশ্যাল মিডিয়ার ভাইরাল হওয়া ভিডিওতে দুই কুকি সম্প্রদায়ভুক্ত মহিলাকে বিবস্ত্র করে রাস্তা দিয়ে হাঁটাতে দেখা গিয়েছিল জনতাকে। পরে জানা যায়, গণধর্ষণ করা হয়েছে দুজনকে। এক নিগৃহীতার বাবা এবং ভাইকে খুন করা হয়েছে তাঁর চোখের সামনে। জানা গিয়েছিল, ইন্টারনেট বন্ধ থাকার ফলে ভিডিওটি সম্প্রতি সামনে এলেও ঘটনাটি আসলে মে মাসের।

এই ঘটনা নিয়েই মণিপুর প্রসঙ্গে দীর্ঘ ৭৯ দিনের নীরবতা ভেঙে মুখ খুলেছিলেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী। এই ঘটনাকে লজ্জাজনক বলে আখ্যা দেন তিনি। এরপর বুধবারই গ্রেফতার করা হয়েছিল ঘটনার মূল অভিযুক্ত মেইতেই সম্প্রদায়ভুক্ত যুবক হেরোডাসকে। পরে বৃহস্পতিবার রাতে আরও ৩ জনকে গ্রেফতার করা হয়। তারপরেই ক্ষিপ্ত জনতা মহিলাদের নেতৃত্বে হেরোডাসের বাড়িতে ভাঙচুর চালিয়ে আগুন লাগিয়ে দেয়।
 

Advertisement

 

Read more!
Advertisement

RECOMMENDED

Advertisement