Advertisement

Ayodhya Pran Pratistha: রামমন্দির উদ্বোধনে জামা মসজিদের সামনে প্রদীপ জ্বালাবে বিজেপি

অযোধ্যায় রামলালার মূর্তি বিসর্জন নিয়ে সর্বত্র মানুষের মধ্যে উত্তেজনা বিরাজ করছে। এই বিষয়ে বিজেপি সংখ্যালঘু মোর্চা ১২ জানুয়ারী থেকে ২২ জানুয়ারী পর্যন্ত দেশ জুড়ে প্রদীপ প্রজ্জ্বলন কর্মসূচি চালাবে।

Ayodhya
Aajtak Bangla
  • দিল্লি ,
  • 07 Jan 2024,
  • अपडेटेड 1:45 PM IST
  • অযোধ্যায় রামলালার মূর্তি বিসর্জন নিয়ে সর্বত্র মানুষের মধ্যে উত্তেজনা বিরাজ করছে।
  • এই বিষয়ে বিজেপি সংখ্যালঘু মোর্চা ১২ জানুয়ারী থেকে ২২ জানুয়ারী পর্যন্ত দেশ জুড়ে প্রদীপ প্রজ্জ্বলন কর্মসূচি চালাবে।

অযোধ্যায় রামলালার মূর্তি বিসর্জন নিয়ে সর্বত্র মানুষের মধ্যে উত্তেজনা বিরাজ করছে। এই বিষয়ে বিজেপি সংখ্যালঘু মোর্চা ১২ জানুয়ারী থেকে ২২ জানুয়ারী পর্যন্ত দেশ জুড়ে প্রদীপ প্রজ্জ্বলন কর্মসূচি চালাবে। বিজেপি সংখ্যালঘু মোর্চার জাতীয় সভাপতি, জামাল সিদ্দিকী বলেছেন যে, সংখ্যালঘু মোর্চা ১২ থেকে ২২ জানুয়ারী রাম মূর্তির পবিত্র করার জন্য দেশ জুড়ে কর্মসূচি চালাবে। তিনি বলেন, এই প্রচারণার মাধ্যমে সংগঠনটি সংখ্যালঘু সমাজে সচেতনতা ও ভ্রাতৃত্ব বৃদ্ধিতে কাজ করবে।

জামাল সিদ্দিকী জানান, এই কর্মসূচির জন্য তিনি নিজে দিল্লির নিজামুদ্দিন দরগা ও জামা মসজিদ এলাকায় গিয়ে জনগণের মধ্যে প্রদীপ জ্বালানো সংক্রান্ত সামগ্রী বিতরণ করবেন এবং মানুষকে সচেতন করবেন।

ভারতীয় জনতা পার্টির সংখ্যালঘু মোর্চার আহ্বায়ক ইয়াসির জিলানি বলেছেন যে, রাম ১৪০ কোটি ভারতীয়র ভগবান। তাই আমরা মুসলিম জনগণের মধ্যে শান্তি ও সম্প্রীতি ছড়িয়ে দিতে সমস্ত সংখ্যালঘু এলাকায় সচেতনতা ছড়িয়ে দিতে যাচ্ছি। . আমাদের সংগঠনের সভাপতি নিজে তার দলবল নিয়ে নিজামুদ্দিন দরগাহ ও জামে মসজিদের বাইরে প্রদীপ জ্বালাবেন।

বিজেপি সংখ্যালঘু মোর্চা তাদের সোশ্যাল মিডিয়া হ্যান্ডেলে লিখেছেন, প্রতি চরণে প্রদীপ জ্বালাবে, রাম আসবে। রামের রঙে রাঙানো হয়েছে গোটা অযোধ্যা। উত্তরপ্রদেশের অযোধ্যা পুরোপুরি রামের রঙে রাঙানো হয়েছে। যদি কিছু অনুপস্থিত থাকে তবে তা আঁকা হচ্ছে। আপনি যেভাবেই অযোধ্যায় যান, রাস্তা, ট্রেন বা বিমান যাই হোক না কেন, আপনি রামকে প্রতিটি বিশদভাবে অনুভব করবেন।

অযোধ্যায় নির্মিত রাম মন্দিরের পবিত্রতা ২২ জানুয়ারি ২০২৪ তারিখে অনুষ্ঠিত হবে। এদিন ত্রেতাযুগ থিম দিয়ে সাজানো হচ্ছে অযোধ্যা। মন্দিরের প্রস্তুতির কারণে শহরের রেল স্টেশনের নাম পরিবর্তন করে অযোধ্যা ধাম জংশন করা হয়েছে। সেই সঙ্গে স্থাপত্যের কথা মাথায় রেখে মন্দিরটিকে নতুন করে সাজানো হয়েছে। কেউ কেউ হায়দ্রাবাদ থেকে সাইকেলে করে অযোধ্যার উদ্দেশ্যে রওনা হয়েছেন, আবার কেউ কেউ পায়ে হেঁটে অযোধ্যার উদ্দেশ্যে যাত্রা করছেন।

Advertisement

 

Read more!
Advertisement

RECOMMENDED

Advertisement