Advertisement

Emergency Landing: মাঝ আকাশে স্বামী-স্ত্রীর সে কী ঝগড়া-মারপিট! প্লেনের জরুরি অবতরণ

স্বামী-স্ত্রীর সম্পর্কে প্রেম এবং দ্বন্দ্ব দুই-ই থাকে। দাম্পত্য জীবনে অনেক সময় ঝগড়া হয়ে থাকে, যা অনেক সময় শপিংমল বা রাস্তা-ঘাটেও দেখা যায়। কিন্তু সম্প্রতি এমন একটি ঘটনা ঘটেছে যা, বিরল। কারণ এটি ঘটেছে উড়ন্ত ফ্লাইটে। ফ্লাইটে স্বামী-স্ত্রীর মধ্যে হঠাৎ শুরু হওয়া মারামারির কারণে পরিস্থিতি এতটাই খারাপ হয়ে যায় যে বিমানটিকে জরুরি অবতরণ করতে হয়।

Aajtak Bangla
  • দিল্লি ,
  • 01 Aug 2024,
  • अपडेटेड 2:58 PM IST
  • স্বামী-স্ত্রীর সম্পর্কে প্রেম এবং দ্বন্দ্ব দুই-ই থাকে।
  • দাম্পত্য জীবনে অনেক সময় ঝগড়া হয়ে থাকে, যা অনেক সময় শপিংমল বা রাস্তা-ঘাটেও দেখা যায়।

স্বামী-স্ত্রীর সম্পর্কে প্রেম এবং দ্বন্দ্ব দুই-ই থাকে। দাম্পত্য জীবনে অনেক সময় ঝগড়া হয়ে থাকে, যা অনেক সময় শপিংমল বা রাস্তা-ঘাটেও দেখা যায়। কিন্তু সম্প্রতি এমন একটি ঘটনা ঘটেছে যা, বিরল। কারণ এটি ঘটেছে উড়ন্ত ফ্লাইটে। ফ্লাইটে স্বামী-স্ত্রীর মধ্যে হঠাৎ শুরু হওয়া মারামারির কারণে পরিস্থিতি এতটাই খারাপ হয়ে যায় যে বিমানটিকে জরুরি অবতরণ করতে হয়। ডেইলি স্টারের প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ডাবলিন থেকে পালমা ডি ম্যালোর্কা যাওয়ার পথে ফ্লাইট ইআই৭৩৮-এ এই ঘটনা ঘটে। ফ্লাইটটি উড়ান শুরু করার মাত্র এক ঘণ্টা পরেই স্বামী-স্ত্রীর মধ্যে তুমুল তর্ক-বিতর্ক শুরু হয়।

ক্রুরা মারামারির পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনার চেষ্টা করেন, কিন্তু পরিস্থিতি ক্রমশ নিয়ন্ত্রণের বাইরে চলে যায়। পাইলট তখন কন্ট্রোল রুমকে জানান এবং ফ্লাইটটি নান্টেস বিমানবন্দরে জরুরি অবতরণ করতে বাধ্য হন। এই মারামারির সময় মহিলার মুখে আঘাত লাগে, ফলে বিমান অবতরণের পর তাঁর স্বামীকে গ্রেফতার করা হয়। এই ঘটনার পর ২ ঘণ্টা বিলম্বের পর ফ্লাইটটি ফের উড়ানের অনুমতি পায় এবং রাত ১:০৫ টায় পালমা ডি ম্যালোর্কা বিমানবন্দরে পৌঁছয়।

ফ্লাইটে থাকা যাত্রীরা এই ঘটনার জন্য তাঁদের হতাশা প্রকাশ করেছেন। কেউ কেউ বলছেন, এমন ঘটনা শুধুমাত্র অপ্রয়োজনীয় বিলম্বই সৃষ্টি করে না, বরং যাত্রীদের নিরাপত্তাও বিপন্ন করে। অনেক যাত্রী এই অভিজ্ঞতা সোশ্যাল মিডিয়ায় শেয়ার করেছেন, যা দ্রুত ভাইরাল হয়েছে।

এই ঘটনা শুধু যাত্রীদের জন্যই কষ্টদায়ক ছিল না, বরং বিমান সংস্থার জন্যও একটি বড় সমস্যা তৈরি করেছে। জরুরি অবতরণের ফলে অন্যান্য ফ্লাইটের সিডিউলও প্রভাবিত হয়। এ ঘটনায় বোঝা যায় যে, ব্যক্তিগত ঝগড়া শুধু ব্যক্তিগত পর্যায়েই সীমাবদ্ধ থাকে না, এটি অন্যদের জীবনেও প্রভাব ফেলতে পারে। তাই সকলের উচিত নিজেদের সমস্যা সমাধান করার সময় অন্যদের প্রতি সচেতন থাকা।

Advertisement

 

Read more!
Advertisement

RECOMMENDED

Advertisement