Advertisement

Rahul Gandhi Defamation Case Verdict: হাইকোর্টে বড় ধাক্কা, মানহানি মামলায় শাস্তিই বহাল রাহুলের

Rahul Gandhi Defamation Case Verdict: মোদী পদবি নিয়ে মন্তব্যের জেরে ফৌজদারি মানহানির মামলায় তাঁর দোষী সাব্যস্ত হওয়া এবং দুই বছরের কারাদণ্ডের বিরুদ্ধে স্থগিতাদেশের আর্জি খারিজ করেছে আদালত। এর ফলে তাঁর সংসদ সদস্যের পদ খারিজই থাকবে।

rahul gandhi
Aajtak Bangla
  • আহমেদাবাদ,
  • 07 Jul 2023,
  • अपडेटेड 6:09 PM IST
  • রাহুল গান্ধীর আর্জি খারিজ করে দিল গুজরাট হাইকোর্ট।
  • এর ফলে তাঁর সংসদ সদস্যের পদও হারাতে হবে।
  • এর আগে সুরতের আদালতে রাহুল গান্ধীর বিরুদ্ধে রায় প্রদান করা হয়।

Rahul Gandhi defamation case: রাহুল গান্ধীর আর্জি খারিজ করে দিল গুজরাট হাইকোর্ট। মোদী পদবি নিয়ে মন্তব্যের জেরে ফৌজদারি মানহানির মামলায় তাঁর দোষী সব্যস্ত হওয়া এবং দুই বছরের কারাদণ্ডের বিরুদ্ধে স্থগিতাদেশের আর্জি খারিজ করেছে আদালত। এর ফলে তাঁর সাংসদ পদ খারিজই থাকবে।
 
এর আগে সুরতের আদালতে রাহুল গান্ধীর বিরুদ্ধে রায় প্রদান করা হয়। এর পরেই তিনি গুজরাট হাইকোর্টে রিভিউ পিটিশন দাখিল করেছিলেন। গুজরাট হাইকোর্টে কংগ্রেস নেতার পিটিশন গ্রহণ করা হয়েছিল। সেই মতো এদিন শুনানি হয়।

সুরত কোর্টে রাহুল গান্ধীর বিরুদ্ধে মানহানির মামলায় ২ বছরের সাজা ঘোষণা করা হয়েছিল। এর বিরুদ্ধে রাহুল গান্ধী গুজরাত হাইকোর্টের দ্বারস্থ হয়েছিলেন। ২০১৯ সালে নির্বাচনে জনসভার সময়ে দেওয়া রাহুল গান্ধীর মোদী পদবি নিয়ে মন্তব্যের প্রসঙ্গে গুজরাতের বিজেপি বিধায়ক তাঁর বিরুদ্ধে মামলা করেছিলেন।

বিতর্কিত বয়ান
২০১৯ সালে কর্ণাটকের এক জনসভায় গিয়েছিলেন রাহুল গান্ধী। ভাষণের সময়ে তিনি মন্তব্য করেন, 'সব মোদী চোর'। প্রধানমন্ত্রীর তুলোধনা করে রাহুল বলেছিলেন, 'সব মোদীরা কেন চোর হয়?' 

রাহুলের এই মন্তব্যের জেরেই বিতর্কের ঝড় ওঠে। অভিযোগ, এই মন্তব্যের মাধ্যমে তিনি নরেন্দ্র মোদীর পাশাপাশি একই সারিতে নীরব মোদী ও ললিত মোদীর প্রতি ইঙ্গিত করেছিলেন। এতে দেশের সকল মোদী পদবির মানুষের মানহানি হয়েছে বলে বিতর্ক শুরু হয়।  তাঁর বিরুদ্ধে মামলা করেন গুজরাতের বিজেপি বিধায়ক পূর্ণেশ মোদী। কয়েক মাস আগে এই মামলায় তাঁকে দোষী সব্যস্ত করে সুরত কোর্ট। সেখানে রাহুল গান্ধীকে ২ বছরের কারাবাস ও ১৫ হাজার টাকার জরিমানা করা হয়। 

সাংসদ পদ খারিজ
নিয়মমাফিক কোনও সাংসদ যদি দুই বা তার বেশি বছরের কারাদণ্ডের সাজা পান, সেক্ষেত্রে তাঁর সাংসদপদ খারিজ হয়ে যায়। এই আদেশের বিরুদ্ধে সুরতের দায়রা আদালতে রাহুল গান্ধীর আর্জি খারিজ হয়ে যায়। এরপর তিনি গুজরাত হাইকোর্টের দ্বারস্থ হয়েছিলেন। সেখানে সাজা মকুবের এবং তাঁকে বেকসুর খালাস করার আবেদন জানিয়েছিলেন রাহুল গান্ধী। কিন্তু সেখানেও ধাক্কা খেলেন রাহুল গান্ধী। তাঁর আর্জি খারিজ করে দিল উচ্চ আদালত। এর ফলে তাঁর সাংসদ সদস্যের পদ খারিজই থাকবে। আগামিদিনে এই মামলার জল কতদূর গড়ায়, এখন সেদিকেই তাকিয়ে সকলে। 
 

Advertisement

Read more!
Advertisement

RECOMMENDED

Advertisement