Advertisement

J&K Terror Attack: '৬-৭ জন... বাসটা খাদে পড়ার পরেও গুলি চালাচ্ছিল,' বৈষ্ণোদেবী যেতে গিয়ে ভয়ঙ্কর অভিজ্ঞতা তীর্থযাত্রীদের

তীর্থযাত্রীদের বাস চারদিক থেকে ঘিরে ধরে মুখোশধারী সন্ত্রাসবাদীরা। তারপর এলোপাথাড়ি গুলি চালাতে থাকে। বাস খাদে পড়ে গেলেও তারা ক্ষান্ত হয়নি। ক্রমাগত চালাতে থাকে গুলি। 

Jammu Kashmir Terror Attack
Aajtak Bangla
  • রিয়াসি,
  • 10 Jun 2024,
  • अपडेटेड 8:16 AM IST
  • রবিবার বৈষ্ণোদেবীগামী তীর্থযাত্রী বোঝাই বাসে সন্ত্রাসবাদী হামলায় মৃত বেড়ে দাঁড়াল ১০।
  • প্রত্যক্ষদর্শীরা জানিয়েছেন, সন্ধ্যা ৬টায় তাঁরা বাসে ওঠেন।
  • তার ২০-৩০ মিনিটের মধ্যেই এই ভয়ঙ্কর হামলার ঘটনা।

রবিবার বৈষ্ণোদেবীগামী তীর্থযাত্রী বোঝাই বাসে সন্ত্রাসবাদী হামলায় মৃত বেড়ে দাঁড়াল ১০। আহত ৩৩। প্রত্যক্ষদর্শীরা জানিয়েছেন, সন্ধ্যা ৬টায় তাঁরা বাসে ওঠেন। তার ২০-৩০ মিনিটের মধ্যেই এই ভয়ঙ্কর হামলার ঘটনা। তীর্থযাত্রীদের বাস চারদিক থেকে ঘিরে ধরে মুখোশধারী সন্ত্রাসবাদীরা। তারপর এলোপাথাড়ি গুলি চালাতে থাকে। বাস খাদে পড়ে গেলেও তারা ক্ষান্ত হয়নি। ক্রমাগত চালাতে থাকে গুলি। 

বাসে থাকা প্রত্যক্ষদর্শী-আহতদের অভিজ্ঞতা

ঘটনার সময় বাসে থাকা এক প্রত্যক্ষদর্শী জানান, 'সব মিলিয়ে প্রায় ৬-৭ জন সন্ত্রাসবাদী ছিল। ওদের মুখগুলো মাস্ক দিয়ে ঢাকা ছিল। প্রথমে ওরা রাস্তার চারদিক থেকে বাসটা ঘিরে ধরে। তারপরেই বাসে গুলি চালাতে শুরু করে। বাস এরপর খাদে পড়ে যায়। তারপরেও ওরা বাসের কাছে চলে আসে। সবার যাতে মৃত্যু হয়, সেটা নিশ্চিত করতে আরও গুলি চালাতে থাকে। আমরা সবাই একেবারে চুপ করে ছিলাম। সন্ধ্যা ৬টায় শিবখোড়ী (রিয়াসি) থেকে বৈষ্ণো দেবী যাত্রা করতে আমরা বাসে উঠেছিলাম। ৩০ মিনিট পরেই এই ঘটনা। আমাদের অনেক ভয় লাগছে। আপাতত আমরা শুধু আমাদের বাড়ি ফিরতে চাই। বাসে শিশুরা এবং মহিলারাও ছিলেন। তাঁরাও আহত হয়েছেন। পরে এই হামলার ১০ থেকে ১৫ মিনিটের মধ্যে পুলিশ এবং স্থানীয়রা এসে পৌঁছান। ওঁরাই আমাদের উদ্ধার করেন।'

অপর এক আহত প্রত্যক্ষদর্শী জানিয়েছেন, 'আমি সন্ত্রাসবাদীদের একজনকে বাসে গুলি চালাতে দেখেছি। বাস খাদে পড়ে যাওয়ার পরেও ২০ মিনিট ধরে লাগাতার গুলি চালিয়ে যাচ্ছিল।'

ঘটনায় শোক প্রকাশ করে দোষীদের ধরার বার্তা দিয়েছেন কেন্দ্রীয় মন্ত্রী অমিত শাহ।

 

রাষ্ট্রপতি দ্রৌপদী মুর্মু এই ঘটনায় শোক প্রকাশ করেন। 


মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় এই ঘটনার দ্রুত তদন্তের আর্জি জানিয়েছেন। 

 


সূত্রের খবর, ঘটনাস্থলে পুলিশ, ভারতীয় সেনাবাহিনী এবং CRPF-এর একটি যৌথ অপারেশন সেন্টার স্থাপন করা হয়েছে। আক্রমণকারীদের ধরতে অভিযান শুরু হয়েছে।

Advertisement

Read more!
Advertisement

RECOMMENDED

Advertisement