Advertisement

I.N.D.I.A বৈঠকে সিঙারা না থাকায় কংগ্রেসকে বিদ্রুপ! MP বললেন, 'এবার শুধু চা-বিস্কুট দিল'

কংগ্রেসের তহবিলের অভাব। আগের দিন তাও সিঙাড়া দিয়েছিল। এবার খালি চা-বিস্কুট। INDIA জোটের মিটিংয়ের মস্করা করে এমনটাই বললেন JDU সাংসদ সুনীল কুমার পিন্টু। বৈঠকের পরেই তিনি বলেন, 'আগে বৈঠকে সিঙ্গারা(সামোসা) দেওয়া হত। এবার শুধু চা-বিস্কুট দেওয়া হয়েছে।' নীতীশ কুমার ও দলীয় লাইনের সম্পূর্ণ বিপরীতে গিয়ে এমনটাই বললেন JDU নেতা।

কেন এমনটা বললেন সাংসদ?
Aajtak Bangla
  • দিল্লি,
  • 20 Dec 2023,
  • अपडेटेड 7:59 PM IST
  • কংগ্রেসের তহবিলের অভাব। আগের দিন তাও সিঙাড়া দিয়েছিল। এবার খালি চা-বিস্কুট।
  • INDIA জোটের মিটিংয়ের মস্করা করে এমনটাই বললেন JDU সাংসদ সুনীল কুমার পিন্টু।
  • বৈঠকের পরেই তিনি বলেন, 'আগে বৈঠকে সিঙ্গারা(সামোসা) দেওয়া হত। এবার শুধু চা-বিস্কুট দেওয়া হয়েছে।'

কংগ্রেসের তহবিলের অভাব। আগের দিন তাও সিঙাড়া দিয়েছিল। এবার খালি চা-বিস্কুট। INDIA জোটের মিটিংয়ের মস্করা করে এমনটাই বললেন JDU সাংসদ সুনীল কুমার পিন্টু। বৈঠকের পরেই তিনি বলেন, 'আগে বৈঠকে সিঙ্গারা(সামোসা) দেওয়া হত। এবার শুধু চা-বিস্কুট দেওয়া হয়েছে।' নীতীশ কুমার ও দলীয় লাইনের সম্পূর্ণ বিপরীতে গিয়ে এমনটাই বললেন JDU নেতা। শুধু তাই নয়। তিনি আরও বলেন, 'আগে সভাগুলিতে চা এবং সামোসা দেওয়া হয়েছিল। কিন্তু এখন কংগ্রেস নিজেই বলছে যে তহবিলের অভাব রয়েছে। লোকের ওদের দান করা উচিত।' 

বৈঠক নিয়ে অসন্তুষ্ট
তাঁর মন্তব্য থেকেই স্পষ্ট যে, INDIA জোটের চতূর্থ বৈঠক নিয়ে মোটেও খুশি নন সুনীল কুমার পিন্টু। তিনি বলেন, 'সমস্ত বিরোধী নেতারা INDIA-র বৈঠকে সুনির্দিষ্ট কোনও ফলাফলের আশা করেছিলেন। কিন্তু এই বৈঠকও কোনও সুনির্দিষ্ট ফলাফল ছাড়াই শেষ হয়ে গেল। এর আগে এসব বৈঠকে চা-সামোসা ছিল। কিন্তু গতকাল কংগ্রেস বলেছে যে তারা তহবিলের অভাবের সম্মুখীন। সেই কারণে, তাঁদের সমর্থন করার জন্য প্রত্যেককে ১৩৮ টাকা, ১৩৮০ টাকা এবং ১৩,৮০০ টাকা করে দান করার জন্য অনুরোধ করেছে। তাই গতকালের বৈঠক শুধু-চা বিস্কুটের মধ্যেই সীমাবদ্ধ ছিল। 

স্বাভাবিকভাবেই, JDU নেতার এই মন্তব্যের ফলে INDIA জোটের মধ্যেই অসন্তোষের আভাস মিলেছে। 

শুধু তাই নয়। মঙ্গলবারের বৈঠকে কংগ্রেস সভাপতি মল্লিকার্জুন খাড়গে জানান, আলোচনার মাধ্যমে রাজ্যভিত্তিকভাবে আসন বন্টন করা হবে। যেখানে একাধিক দল রয়েছে, সেখানে সমঝোতার মাধ্যমে সিদ্ধান্ত নেওয়া হবে। 

কিন্তু এই ফর্মুলা নিয়েই সন্দিহান বিরোধী দলগুলির একাংশ। উল্লেখ্য, সিপিআইএম নেতা মহম্মদ সেলিম বলেন, 'যারা এই নৈতা ডুবিয়ে দেবে, তাদের থেকে সাবধান থাকতে হবে। প্রতিটি রাজ্যের নিজস্ব নির্বাচন হবে। এভাবেই নির্বাচনী বোঝাপোড়া তৈরি হবে। আমাদের সতর্ক থাকতে হবে, যারা বিজেপির সঙ্গে ছিল এবং সেদিকে যেতে পারে।' এরপর নাম না করেই মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের প্রসঙ্গ তুলে বলেন, 'এমন কিছু লোক আছে যারা বৈঠকে যোগ দিয়েছিলেন। তারপর পরের দিনই নরেন্দ্র মোদীর সঙ্গে দেখা করেন। বলেন দাদা, দয়া করে কিছু মনে করবেন না।'

Advertisement

TAGS:
Read more!
Advertisement

RECOMMENDED

Advertisement