Advertisement

Manipur: নতুন করে হিংসা মণিপুরে, চলল গুলি, আবার কার্ফু 

মণিপুরের হিংসা থামার নামই নিচ্ছে না। সেখানকার বিষ্ণুপুরে ফের হিংসা ছড়িয়েছে। এখানে দ্রুত গুলি চালানোর ঘটনা সামনে এসেছে। সেই সঙ্গে ইম্ফল ও পশ্চিম ইম্ফল জেলায় কারফিউতে দেওয়া শিথিলতা প্রত্যাহার করা হয়েছে। বিষ্ণুপুরে নিরাপত্তা বাহিনী ও মেইতেই বিক্ষোভকারীদের মধ্যে সংঘর্ষ হয়।

ফাইল ছবি।
Aajtak Bangla
  • কলকাতা ,
  • 03 Aug 2023,
  • अपडेटेड 2:59 PM IST
  • মণিপুরের হিংসা থামার নামই নিচ্ছে না।
  • সেখানকার বিষ্ণুপুরে ফের হিংসা ছড়িয়েছে।
  • এখানে দ্রুত গুলি চালানোর ঘটনা সামনে এসেছে।

মণিপুরের হিংসা থামার নামই নিচ্ছে না। সেখানকার বিষ্ণুপুরে ফের হিংসা ছড়িয়েছে। এখানে দ্রুত গুলি চালানোর ঘটনা সামনে এসেছে। সেই সঙ্গে ইম্ফল ও পশ্চিম ইম্ফল জেলায় কারফিউতে দেওয়া শিথিলতা প্রত্যাহার করা হয়েছে। বিষ্ণুপুরে নিরাপত্তা বাহিনী ও মেইতেই বিক্ষোভকারীদের মধ্যে সংঘর্ষ হয়।

জনগণকে ছত্রভঙ্গ করতে নিরাপত্তা বাহিনী ও মণিপুর পুলিশকে গুলি চালাতে হয়। গুলি ছাড়াও কাঁদানে গ্যাসের শেল ছোড়া হয়। আহত হয়েছেন বহু মানুষ। এখানে মেইতেই মহিলারা বাফার জোন পার হওয়ার চেষ্টা করছিলেন। আসাম রাইফেলস তাদের থামানোর চেষ্টা করে। এরপরই পুলিশকে লক্ষ্য করে ঢিল ছুড়তে থাকে জনতা। সশস্ত্র বাহিনী পিপার স্প্রে দিয়ে জনতার জবাব দেয়।

মণিপুরে বিরোধের কারণ কী? 
 কুকি সম্প্রদায় তফসিলি উপজাতির মর্যাদা পেয়েছে, কিন্তু মেইতিরা তফসিলি উপজাতির মর্যাদা দাবি করছে।  নাগা এবং কুকিরা বিশ্বাস করে যে, সমস্ত উন্নয়নের ফল স্থানীয় মেইতিরাই নিয়েছে। কুকিরা বেশিরভাগই মায়ানমার থেকে আসে। বর্তমান পরিস্থিতির জন্য মায়ানমার থেকে অনুপ্রবেশ ও অবৈধ অস্ত্রকে দায়ী করেছেন মণিপুরের মুখ্যমন্ত্রী। প্রায় ২০০ বছর ধরে রাজ্যের সুরক্ষা পেয়েছিল কুকি। অনেক ইতিহাসবিদ মনে করেন যে ব্রিটিশরা নাগাদের বিরুদ্ধে কুকিদের নিয়ে এসেছিল।

 

Read more!
Advertisement

RECOMMENDED

Advertisement