Advertisement

৯৮ বছর বয়সে প্রয়াত MDH গ্রুপের মালিক মহাশয় ধরমপাল গুলাটি

প্রয়াত এমডিএইচ গ্রুপের মালিক মহাশয় ধর্মপাল গুলাটি। মাতা চান্নান দেবী হাসপাতালে শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগ করেন তিনি। ৯৮ বছর বয়সী মহাশয় ধর্মপাল শারীরিক অসুস্থতার জেরে গত কয়েক দিন ধরে মাতা চান্নান হাসপাতালে ভর্তি ছিলেন। দিল্লির মুখ্যমন্ত্রী অরবিন্দ কেজরিওয়াল তাঁর মৃত্যুতে শোক প্রকাশ করেছেন।

প্রয়াত MDHগ্রুপের মালিক মহাশয় ধর্মপাল গুলাটি । ফাইল ছবি- আজ তক
Aajtak Bangla
  • দিল্লি,
  • 03 Dec 2020,
  • अपडेटेड 9:57 AM IST
  • MDH গ্রুপের মালিক মহাশয় ধরমপাল গুলাটি
  • মাতা চান্নান দেবী হাসপাতালে শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগ করেন তিনি
  • মৃত্যুকালে তাঁর বয়স ছিল ৯৮ বছর

প্রয়াত এমডিএইচ গ্রুপের মালিক মহাশয় ধরমপাল গুলাটি। মাতা চান্নান দেবী হাসপাতালে শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগ করেন তিনি। ৯৮ বছর বয়সী মহাশয় ধর্মপাল শারীরিক অসুস্থতার জেরে গত কয়েক দিন ধরে মাতা চান্নান হাসপাতালে ভর্তি ছিলেন। দিল্লির মুখ্যমন্ত্রী অরবিন্দ কেজরিওয়াল তাঁর মৃত্যুতে শোক প্রকাশ করেছেন।

শোকজ্ঞাপন রাজনৈতিক ব্যক্তিত্বদের

দিল্লির মুখ্যমন্ত্রী অরবিন্দ কেজরিওয়ালও  এমডিএইচ গ্রুপের মালিক মহাশয় ধরমপাল গুলাটির প্রয়াণে শোকজ্ঞাপন করেছেন।

 

মহাশয় ধর্মপালের মৃত্যুতে প্রতিরক্ষা মন্ত্রী রাজনাথ সিংহ বলেছিলেন, “ভারতের অন্যতম নামী ব্যবসায়ী মহাশয় ধরমপালজির মৃত্যুতে আমি দুঃখিত। একটি ছোট ব্যবসা থেকে শুরু করে পরে নিজের বিরাট পরিচিতি করেন তিনি। তিনি সামাজিক কাজে অত্যন্ত সক্রিয় ছিলেন এবং শেষ সময় পর্যন্তও সক্রিয় ছিলেন। আমি তাঁর পরিবারের প্রতি সমবেদনা জানাই।

১৯২৩ সালে মার্চ মাসে শিয়ালকোটে (বর্তমান পাকিস্তান) জন্মগ্রহণ করেন ধর্মপাল গুলাটি। ১৯৩৩ সালে পঞ্চম শ্রেণির পাশ করার আগে স্কুল ছেড়ে দেন তিনি। পরে বাবার সাহায্যে ব্যবসায় নামেন। সাবান, কাপড়, হার্ডওয়ার ও চালের ব্যবসা তিনি শুরু করেন।

কীভাবে শুরু ব্যবসা

তবে, মহাশয় ধর্মপাল গুলাটি এই কাজটি বেশিদিন করতে পারেননি। এর পরে তিনি তাঁর বাবার সঙ্গে ব্যবসা শুরু করেন। তিনি 'মহেশিয়ান দি হাট্টি' নামে তাঁর বাবার দোকানে কাজ শুরু করেন। এটি দেগি মির্থ ওয়াল নামে পরিচিত ছিল। ভারত-পাকিস্তান বিভাজনের পরে তিনি দিল্লিতে আসেন এবং ১৯৪৭ সালের ২৭ সেপ্টেম্বর ওনার কাছে কেবল ১৫০০ টাকা ছিল।

এর পর তিনি দিল্লির কুতুব মিনার রোডে কিছুদিন ঘুরে ঘুরে ব্যবসা চালান। পরে সেটি নিজের ভাইয়ের হাতে তুলে দেন। এর পরে করোলবাগে একটি ছোট দোকান খুলে মশনা বিক্রি শুরু করেন। সেখান থেকেই এমডিএইচ ব্র্যান্ডিটি পরিচিত পায়। ব্যবসায়ের পাশাপাশি তিনি অনেক সামাজিক কাজও করেছেন। তার মধ্যে হাসপাতাল, স্কুলও  রয়েছে। এখনও পর্যন্ত তিনি ২০টির বেশি স্কুল খুলেছেন।

Advertisement

Read more!
Advertisement

RECOMMENDED

Advertisement