Advertisement

Lalit Jha: সংসদে হামলার 'মাস্টারমাইন্ড' ললিত ঝায়ের আত্মসমর্পণ, নিজেই গেলেন থানায়

সংসদের হামলা মামলায় ষষ্ঠ অভিযুক্ত ললিত ঝা'র দিল্লি থানায় আত্মসমর্পণ। তারপরই তাঁকে গ্রেফতার করে পুলিশ। আগেই চার অভিযুক্তকে গ্রেফতার করা হয়। তথ্য অনুযায়ী, সংসদে এসেছিলেন ৫ জন অভিযুক্ত। সাগর, মনোরঞ্জন, নীলম এবং অমল শিন্দের সঙ্গে ছিলেন এই ললিত ঝাও। কিন্তু হট্টগোল শুরু হতেই ললিত ঘটনাস্থল থেকে পালিয়ে যান তিনি।

Lalit Jha, the sixth accused in the Parliament security breach, is on the run | Photo: India Today
Aajtak Bangla
  • দিল্লি,
  • 14 Dec 2023,
  • अपडेटेड 12:12 AM IST

সংসদের হামলা মামলায় ষষ্ঠ অভিযুক্ত ললিত ঝা'র দিল্লি থানায় আত্মসমর্পণ। তারপরই তাঁকে গ্রেফতার করে পুলিশ। আগেই চার অভিযুক্তকে গ্রেফতার করা হয়। তথ্য অনুযায়ী, সংসদে এসেছিলেন ৫ জন অভিযুক্ত। সাগর, মনোরঞ্জন, নীলম এবং অমল শিন্দের সঙ্গে ছিলেন এই ললিত ঝাও। কিন্তু হট্টগোল শুরু হতেই ললিত ঘটনাস্থল থেকে পালিয়ে যান তিনি। এই চারজনের মোবাইল ফোনও ছিল ললিতের কাছে।

দুই অভিযুক্ত সাগর এবং মনোরঞ্জন অধিবেশন চলাকালীন সংসদে প্রবেশ করেন। দুই অভিযুক্ত নীলম এবং অমল শিন্ডে বাইরে প্রতিবাদ করছিলেন। সেসময় ললিতও সংসদের বাইরে উপস্থিত ছিলেন। তিনি সংসদের বাইরে অভিযুক্ত নীলম ও অমলকে বিক্ষোভ ও স্লোগান চলাকালীন ভিডিওও করেছিলেন। ললিত এই ভিডিওটি তার এনজিও পার্টনারকেও হোয়াটসঅ্যাপ করেছিলেন। এর পর থেকে সে পলাতক।

বড় রহস্য ফাঁস করেন ললিতের বন্ধু
কলকাতার নীলাক্ষ আইচের সঙ্গে যোগাযোগ করলে জানা যায় সে পশ্চিমবঙ্গের একজন ছাত্র, যিনি সামাজিক কাজের সঙ্গেও জড়িত। সাম্যবাদী সুভাষ সভা নামে এক এনজিওর সাধারণ সম্পাদক ছিলেন  নীলাক্ষ। তিনি জানান, সংসদের নিরাপত্তা লঙ্ঘনের পরই ললিত তাঁর সঙ্গে শেষ যোগাযোগ করেছিলেন। দুপুর ১টার দিকে সংসদের বাইরে যে বিক্ষোভ হয়েছিল তার একটি ভিডিওও পাঠিয়েছিলেন ললিত। ললিত ভিডিওটি পাঠিয়ে লিখেছিলেন, “মিডিয়া কভারেজ দেখো। এই ভিডিওটি নিরাপদে রাখো। জয় হিন্দ।''

সেই ভিডিও সোশ্যাল মিডিয়ায় আপলোড করেন ললিত
সংসদের ভিতরে হলুদ স্মোক বোম ছুড়ে দেয় সাগর ও মনোরঞ্জন। লোকসভার ভেতরে তোলপাড় সৃষ্টি হয়। একই সময়ে 'স্বৈরাচার চলবে না' স্লোগান তুলে সংসদ ভবনের বাইরে একই স্মোক বোম ছোড়ে অমল শিন্ডে ও নীলম দেবী। 

গ্রেফতার ৫ জন
প্রাথমিক তদন্তে জানা গিয়েছে, অভিযুক্তরা একে অপরকে চিনতেন। সবাই সোশাল মিডিয়ার মাধ্যমে একে অপরের সংস্পর্শে আসেন এবং এই দিনের ঘটনাটির পরিকল্পনা করেন। পুলিশ ঘটনাস্থল থেকে সাগর, মনোরঞ্জন, অমল ও নীলমকে আটক করে। অপর অভিযুক্ত বিশালকে গুরুগ্রাম থেকে গ্রেফতার করা হয়। সব অভিযুক্তরা সংসদে পৌঁছানোর আগে বিশালের বাড়িতেই ছিলেন। দিল্লি পুলিশ সংসদের নিরাপত্তা লঙ্ঘনের বিষয়ে বেআইনি কার্যকলাপ (প্রতিরোধ) আইনের (ইউএপিএ)-এর অধীনে মামলা দায়ের করেছে।

Advertisement

Read more!
Advertisement

RECOMMENDED

Advertisement