Modi Cabinet Reshuffle: বাংলার ৪! ১৫ ক্যাবিনেট, ২৮ প্রতিমন্ত্রী নিলেন শপথ
আজই কেন্দ্রীয় মন্ত্রিসভায় ৪৩ মন্ত্রী জায়গা পেলেন। বাংলা থেকে ৪ জন। শান্তনু ঠাকুর, নিশীথ প্রামাণিক, জন বারলা ও সুভাষ সরকার। ১২ জন মন্ত্রী আজই পদত্যাগ করেছেন। মন্ত্রিসভা থেকে পদত্যাগ করেছেন ড. হর্ষবর্ধন, থবর চন্দ গহলৌত, রমেশ পোখরিয়াল, সদানন্দ গৌড়া, সন্তোষ গাঙ্গওয়ার, দেবশ্রী চৌধুরী, রতন লাল কাটারিয়া, সঞ্জয় ধোত্রে, প্রতাপ চন্দ্র সারঙ্গী, রাওসাহেব পাতিল, অশ্বিনী চৌবে।
মন্ত্রীদের শপথবাক্য পাঠ করান রাষ্ট্রপতি রামনাথ কোভিন্দ
আজই কেন্দ্রীয় মন্ত্রিসভায় ৪৩ মন্ত্রী জায়গা পেলেন। বাংলা থেকে ৪ জন। শান্তনু ঠাকুর, নিশীথ প্রামাণিক, জন বারলা ও সুভাষ সরকার। ১২ জন মন্ত্রী আজই পদত্যাগ করেছেন। মন্ত্রিসভা থেকে পদত্যাগ করেছেন ড. হর্ষবর্ধন, থবর চন্দ গহলৌত, রমেশ পোখরিয়াল, সদানন্দ গৌড়া, সন্তোষ গাঙ্গওয়ার, দেবশ্রী চৌধুরী, রতন লাল কাটারিয়া, সঞ্জয় ধোত্রে, প্রতাপ চন্দ্র সারঙ্গী, রাওসাহেব পাতিল, অশ্বিনী চৌবে। একনজরে আপডেটস-
শপথ নিলেন মনসুখ মাণ্ডব্য। তিনি জাহাজ প্রতিমন্ত্রী ছিলেন।
হরদীপ সিং পুরী মন্ত্রী হিসেবে শপথ নিলেন। প্রতিমন্ত্রী থেকে পূর্ণ মন্ত্রী হলেন তিনি।
শপথ গ্রহণ করলেন রাজকুমার সিং। পূর্ণ মন্ত্রী হিসেবে শপথ নিলেন তিনি।
শপথ নিলেন কিরেন রিজুজু । স্বরাষ্ট্রমন্ত্রকের প্রতিমন্ত্রী, ক্রীড়ামন্ত্রী ছিলেন তিনি। হলেন পূর্ণমন্ত্রী।
শপথ নিলেন পশুপতি কুমার পারশ
রাষ্ট্রপতির মাধ্যমে শপথ নিলেন অশ্বিনী বৈষ্ণব। কেন্দ্রীয় মন্ত্রী হিসেবে শপথ নিলেন।
শপথ নিলেন রামচন্দ্র প্রসাদ সিং
শপথ গ্রহণ সম্পন্ন করলেন জ্যোতিরাদিত্য সিন্ধিয়া। গত বছর বিজেপিতে যোগ দেন তিনি। জ্যোতিরাদিত্য
শপথ নিলেন বীরেন্দ্র কুমার
শপথ নিলেন অসমের সর্বানন্দ সোনওয়াল
শপথ গ্রহণ করলেন নারায়ণ রাণে।
শুরু হল শপথগ্রহণ অনুষ্ঠান। এলেন রাষ্ট্রপতি রামনাথ কোভিন্দ। উপস্থিত রয়েছেন ,প্রধানমন্ত্রী-স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী-সহ অনেকেই।
মন্ত্রিসভা থেরে ইস্তফা দিলেন প্রকাশ জাভড়েকর ও রবিশংকর প্রসাদ
দেশের সবথেকে কনিষ্ঠতম মন্ত্রী হিসেবে শপথ নেবেন নিশীথ প্রামাণিক। কোচবিহার কেন্দ্রের সাংসদ তিনি।
নতুন মন্ত্রিসভায় রয়েছেন মোট ৪৩ জন। বাংলা থেকে ৪ জন। তবে তাঁদের কাউকে পূর্ণ মন্ত্রী করা হচ্ছে না।
মোদীর নতুন মন্ত্রীসভায় জায়গা পাচ্ছেন জন বার্লা, শান্তনু ঠাকুর, সুভাষ সরকার ও নিশীথ প্রামানিক
ইস্তফা দেওয়ার খবর সোশ্যাল মিডিয়ায় পোস্ট করেছেন বাবুল সুপ্রিয়। এতদিন মন্ত্রী হিসেবে কাজ করতে পেরে তিনি খুশি, জানিয়েছেন তিনি। ধন্যবাদ জানিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদীকেও।
শ্রমমন্ত্রকের পদ থেকে ইস্তফা দিলেন সন্তোষ গাঙ্গওয়ার।
মানব সম্পদ উন্নয়ন মন্ত্রী রমেশ পোখরিয়ালকে মন্ত্রিত্ব থেকে সরানো হতে পারে বলে খবর। তাঁর স্বাস্থ্যের কারণে এই সিদ্ধান্ত নিতে পারে কেন্দ্র সরকার।
সাংসদ সুভাষ সরকারকেও কেন্দ্রীয় মন্ত্রী করা হতে পারে বলে শোনা যাচ্ছে। কারণ, উনিশের ভোটে জঙ্গলমহল থেকে ভালো করেছিল বিজেপি। কিন্তু, একুশের বিধানসভায় তেমন আশাব্যঞ্জক ফল জঙ্গলমহল থেকে করতে পারেনি গেরুয়া শিবির।
শান্তনু ঠাকুরের পাশাপাশি নিশীথ প্রামাণিককেও মন্ত্রিত্ব দেওয়া হতে পারে বলে শোনা যাচ্ছে।
মন্ত্রী দেবশ্রী চৌধুরীকে মোদীর মন্ত্রীসভা থেকে ইস্তফা দেওয়ার নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। তাঁর জায়গায় কে মন্ত্রিত্ব পাবেন, এখন সেটাই দেখার।
প্রধানমন্ত্রী মোদীর বাসভবনে পৌঁছলেন বনগাঁর সাংসদ শান্তনু ঠাকুর। তাঁকে কেন্দ্রীয় মন্ত্রিসভায় জায়গা দিতে পারেন নরেন্দ্র মোদী।
অসমের প্রাক্তন মুখ্যমন্ত্রী সর্বানন্দ সোনওয়াল একটু আগে প্রধানমন্ত্রীর বাসভবন থেকে ফিরে আসেন। জল্পনা চলছে এবারের মন্ত্রিসভায় তিনি জায়গা পেতে পারেন। দীর্ঘক্ষণ তিনি ছিলেন প্রধানমন্ত্রীর বাসভবনে। সেখানেই রয়েছেন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ। সেই সঙ্গে রয়েছেন কেন্দ্রের শীর্ষ বিজেপি নেতারা।
সকাল ১১টায় বৈঠক রয়েছে কেন্দ্রীয় মন্ত্রিসভার। এটাইকে ফাইনাল রাউন্ডের মিটিং বলা হচ্ছে। এর আগে একাধিক বৈঠক হয়েছে। প্রসঙ্গত ২০১৯ লোকসভা ভোটের পরে এটাই প্রথম কেন্দ্রীয় মন্ত্রিসভায় বড়রকমের রদবদল হতে চলেছে।
আজই সন্ধ্যা বেলাতেই নয়া টিম অর্থাৎ নয়া মুখদের সামনে নিয়ে আসতে পারেন প্রধানমন্ত্রী মোদী। দিল্লিতে এখন তারই তোড়জোড় চলছে। সম্ভবত যাঁরা ঠাঁই পেতে চলেছেন, তাঁরা আগেই দিল্লি চলে গিয়েছেন। জানা যাচ্ছে, মন্ত্রিসভায় কমবয়সী মুখদের নিয়ে আসতে চাইছেন প্রধানমন্ত্রী। সম্ভবত আজ সন্ধ্যা সাড়ে ৫টা থেকে ৬টার মধ্যে ঘোষণা হতে পারে। তালিকায় থাকতে পারেন সর্বানন্দ সোনওয়াল, জ্যোতিরাদিত্য সিন্ধিয়া, নারায়ণ রানে প্রমুখ। পাশাপাশি এনডিএ-এর শরিক দলগুলির মধ্যে একাধিক জনকে দেখা যেতে পারে নয়া মন্ত্রিসভায়। জনতা দলের আরসিপি সিং, এলজেপি নেতা পশুপতি কুমার সম্ভবত জায়গা পেতে পারেন মন্ত্রিসভায়।