Advertisement

Bharat Bandh: আজ ভারত বন্‍‌ধ, দেশজুড়ে 'চাক্কা জ্যাম', কী পরিস্থিতি?

আজ বেশ কয়েকটি কৃষক ইউনিয়ন ভারত বন্‌ধ-র ডাক দিয়েছে। দেশব্যাপী এই বন্‌ধ দেশের সব কৃষক ইউনিয়নের পাশাপাশি ট্রাক ও ট্রেড ইউনিয়নও কৃষকদের সমর্থন দিচ্ছে। পাঞ্জাব থেকে হরিয়ানা এবং দিল্লি থেকে ইউপি পর্যন্ত হাই অ্যালার্ট জারি করা হয়েছে।

আজ ভারত বন্‍‌ধ, দেশজুড়ে 'চাক্কা জ্যাম', কী পরিস্থিতি?
Aajtak Bangla
  • নতুন দিল্লি,
  • 16 Feb 2024,
  • अपडेटेड 9:32 AM IST
  • আজ বেশ কয়েকটি কৃষক ইউনিয়ন ভারত বন্‌ধ-র ডাক দিয়েছে
  • কৃষকরা দুপুর ১২টা থেকে বিকেল ৪টে পর্যন্ত 'চাক্কা জ্যামে' অংশ নেবেন

আজ বেশ কয়েকটি কৃষক ইউনিয়ন ভারত বন্‌ধ-র ডাক দিয়েছে। দেশব্যাপী এই বন্‌ধ দেশের সব কৃষক ইউনিয়নের পাশাপাশি ট্রাক ও ট্রেড ইউনিয়নও কৃষকদের সমর্থন দিচ্ছে। পাঞ্জাব থেকে হরিয়ানা এবং দিল্লি থেকে ইউপি পর্যন্ত হাই অ্যালার্ট জারি করা হয়েছে। ১৪৪ ধারা জারি করায় দিল্লি এবং এর জাতীয় রাজধানী অঞ্চলে (এনসিআর) বড় জমায়েত নিষিদ্ধ করা হয়েছে। নয়ডার ভারতীয় কিষাণ পরিষদ দেশব্যাপী ধর্মঘটে সমর্থন দিয়েছে। আর তারপরই কৃষকরা এই আন্দোলনকে আরও তীব্র করার ঘোষণা করেছে। বৃহস্পতিবার বিক্ষোভকারী কৃষক ইউনিয়নের নেতা এবং তিন কেন্দ্রীয় মন্ত্রীর মধ্যে পাঁচ ঘণ্টার ম্যারাথন বৈঠক হয়। তাতে কোনও সমাধান সূত্র মেলেনি। ১৮ ফেব্রুয়ারি রবিবার আরেক দফা আলোচনা হওয়ার কথা রয়েছে।

সকাল ৬টায় শুরু হওয়া 'ভারত বন্‌ধ' বিকাল ৪টে পর্যন্ত কার্যকর থাকবে। প্রতিবাদী কৃষকরা দুপুর ১২টা থেকে বিকেল ৪টে পর্যন্ত 'চাক্কা জ্যামে' অংশ নেবেন। কৃষক নেতা জগজিৎ সিং ডালেওয়াল বলেছেন যে দিল্লি, পাঞ্জাব এবং হরিয়ানা সীমান্তে মোতায়েন আধাসামরিক বাহিনী তাদের উস্কানি দিচ্ছে। বৃহস্পতিবার কেন্দ্রের সঙ্গে আলোচনার পর তিনি বলেন, 'আমরা পাকিস্তানি নই।' তিনি আরও বলেন যে কৃষকরা আশা করছেন সমস্যার সমাধান হবে, না হলে তাঁদের আলোড়ন আরও তীব্র হবে।

এমএসপি গ্যারান্টি সহ মোট ১৩টি দাবি রয়েছে কৃষকদের। তাঁরা বলছেন যে সরকার তার প্রতিশ্রুতি পূরণ করছে না এবং এর জন্য এখন সারা দেশে কৃষকরা ইউনাইটেড কিষাণ মোর্চার নেতৃত্বে ভারত বন্‌ধ পালন করছে। সবজি এবং অন্যান্য ফসলের সরবরাহ কেনা বেচা আজ বন্ধ থাকবে। সবজির বাজার, শস্যের বাজার, সরকারি-বেসরকারি অফিস, সরকারি প্রতিষ্ঠান ও গ্রামীণ এলাকায় বেসরকারি প্রতিষ্ঠান বন্ধ থাকবে। শহরের দোকানপাটও বন্ধ রাখা হবে। বেসরকারি ও সরকারি যানবাহনও চলবে না। শুধুমাত্র অ্যাম্বুলেন্স, বিয়ের গাড়ি, হাসপাতালের গাড়ি, সংবাদপত্রের গাড়ি, পরীক্ষা দিতে যাওয়া পড়ুয়াদের গাড়ি এবং অন্যান্য জরুরি পরিষেবাকে ছাড় দেওয়া হয়েছে।

Advertisement

Read more!
Advertisement

RECOMMENDED

Advertisement