Advertisement

Tonk Violence: ভস্মীভূত ২৪ গাড়ি ও ৪৮ বাইক, বাড়ি ভাঙচুর, পুলিশকে পাথর, উপনির্বাচনে রণক্ষেত্র

সমরওয়াতা গ্রামে মীনাকে গ্রেফতার করতে যায় পুলিশ। তাঁর বিরুদ্ধে অভিযোগ, পোলিংবুথের বাইরে উপ-মহাকুমা শাসক অমিত চৌধুরীকে চড় মারেন ওই নির্দল প্রার্থী। ওই ঘটনাটি ক্যামেরাবন্দিও হয়েছে। সরকারি আধিকারিককে নিগ্রহের দায়ে মীনাকে গ্রেফতার করতে গেলে তাঁর সমর্থকরা হামলা করে।

রাজস্থানের টঙ্কে হিংসা
Aajtak Bangla
  • কলকাতা ,
  • 14 Nov 2024,
  • अपडेटेड 2:18 PM IST
  • সমরওয়াতা গ্রামে মীনাকে গ্রেফতার করতে যায় পুলিশ।
  • পোলিংবুথের বাইরে উপ-মহাকুমা শাসক অমিত চৌধুরীকে চড় মারেন ওই নির্দল প্রার্থী।

উপনির্বাচন ঘিরে উত্তপ্ত রাজস্থানের টঙ্ক। বৃহস্পতিবার নির্দল প্রার্থী নরেশ মীনাকে গ্রেফতার করল পুলিশ। বুধবার উপনির্বাচনের ভোটগ্রহণ চলাকালীন উপ-মহাকুমা শাসককে (SDM) চড় মেরেছিলেন তিনি। পুলিশ গ্রেফতার করতে গেলে রাস্তায় নেমে বিক্ষোভ দেখাতে শুরু করেন মীনার সমর্থকরা। রণক্ষেত্রের চেহারা নেয় গোটা এলাকা। আগুন ধরিয়ে দেওয়া হয় গাড়িতে। ছোড়া হয় পাথর। বিক্ষোভকারীদের ছত্রভঙ্গ করতে কাঁদানে গ্যাস ব্যবহার করে পুলিশ। 

ঘটনার সূত্রপাত বুধবার, সমরওয়াতা গ্রামে মীনাকে গ্রেফতার করতে যায় পুলিশ। তাঁর বিরুদ্ধে অভিযোগ, পোলিংবুথের বাইরে উপ-মহাকুমা শাসক অমিত চৌধুরীকে চড় মারেন ওই নির্দল প্রার্থী। ওই ঘটনাটি ক্যামেরাবন্দিও হয়েছে। সরকারি আধিকারিককে নিগ্রহের দায়ে মীনাকে গ্রেফতার করতে গেলে তাঁর সমর্থকরা হামলা করে। গাড়িতে আগুন ধরিয়ে দেওয়া হয়। পাথর ছোড়া হয় পুলিশকে লক্ষ্য করে। আজমেঢ় রেঞ্জের আইজি ওমপ্রকাশ জানান, এই ঘটনায় অন্তত ৬০ জনকে গ্রেফতার করা হয়েছে।   

ওই গ্রামে প্রায় ২৪টি গাড়ি, ৪৮টি বাইক আগুনে ভস্মীভূত হয়েছে। সেই সঙ্গে একাধিক বাড়িতেও চালানো হয়েছে ভাঙচুর। এলাকায় মোতায়েন রয়েছে স্পেশাল টাস্কফোর্স। বৃহস্পতিবার সকাল থেকে চলছে তল্লাশি অভিযান। 

 টঙ্কের পুলিশ সুপার বিকাশ সঙ্ঘওয়ান জানান,'সমরওয়াতা গ্রামে ভোট বয়কটের ডাক দিয়েছিলেন কয়েকজন গ্রামবাসী। তাঁদের সঙ্গে কথা বলতে যান অতিরিক্ত পুলিশ সুপার, উপ-মহকুমা শাসক এবং অন্যান্য সরকারি আধিকারিকরা। সেই সময় নির্দল প্রার্থী নরেশ মীনা পোলিং স্টেশনে ঢুকে এসডিএম-কে হেনস্থা করেন। যথাবিহিত আইনি ব্যবস্থা নেওয়া হবে। ওই এলাকায় শান্তিপূর্ণভাবেই ভোট হয়েছে'।     

অভিযুক্ত নির্দল প্রার্থী নরেশ মীনার সাফাই,'এখানে আসার আগে হিন্দোলিতে এক মহিলাকে মেরেছেন এই এসডিএম। চাকরি থেকে তাড়িয়ে দেওয়ার ভয় দেখিয়ে ওই মহিলা, তাঁর স্বামী ও এক শিক্ষককে দিয়ে জোর করে ভোট দিয়েছেন। ২৫ অক্টোবর থেকে আমার সমর্থকদের নানাভাবে হেনস্থা করা হচ্ছিল। আমার প্রচারের পোস্টার ছিঁড়ে ফেলা হয়েছে। চেষ্টা করা হয়েছে, যাতে মানুষ আমায় ভোট না দেন'।

Advertisement

Read more!
Advertisement

RECOMMENDED

Advertisement