Advertisement

Ram Mandir: অযোধ্যায় রাম মন্দির তৈরিতে ৫ লক্ষ টাকা দিলেন রাষ্ট্রপতি, হিরে ব্যবসায়ীর দান ১১ কোটি!

গত বছর করোনা কালেই ৫ আগস্ট অযোধ্যায় গিয়ে রাম মন্দিরের ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন করেছিলেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী। এবার শুরু হল সেই মন্দির নির্মাণের জন্য অর্থ সংগ্রহের কাজ। আর প্রথমেই চাঁদা দিয়ে তার সূচনা করলেন দেশের রাষ্ট্রপতি রামনাথ কোবিন্দ। শুক্রবার রাম মন্দির নির্মাণের জন্য রাম মন্দির ট্রাস্টের হাতে ৫ লাখ টাকার চেক তুলে দেন রাষ্ট্রপতি রামনাথ কোবিন্দ।

Ramnath kovind
Aajtak Bangla
  • দিল্লি,
  • 15 Jan 2021,
  • अपडेटेड 3:22 PM IST
  • শুরু হল রাম মন্দির নির্মাণের জন্য অর্থ সংগ্রহের কাজ
  • ২৭ ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত চলবে এই অনুদান সংগ্রহ
  • দেশের ১৩ কোটি পরাবিরের কাছে গিয়ে সংগ্রহ করা হবে অনুদান

গত বছর করোনা কালেই ৫ আগস্ট অযোধ্যায় গিয়ে রাম মন্দিরের ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন করেছিলেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী। এবার শুরু হল সেই মন্দির নির্মাণের জন্য অর্থ সংগ্রহের কাজ। আর প্রথমেই চাঁদা দিয়ে তার সূচনা করলেন দেশের রাষ্ট্রপতি রামনাথ কোবিন্দ। শুক্রবার রাম মন্দির নির্মাণের জন্য  রাম মন্দির ট্রাস্টের হাতে ৫ লাখ টাকার চেক তুলে দেন রাষ্ট্রপতি রামনাথ কোবিন্দ। 

বিদেশি অর্থ বা বিদেশি অনুদানের প্রয়োজন নেই। রাম মন্দির তৈরি হবে দেশের মানুষের টাকা দিয়েই। শ্রী রাম জন্মভূমি তীর্থ ক্ষেত্র ট্রাস্টের পক্ষ থেকে আগেই এমনটা ঘোষণা করা হয়েছে। ট্রাস্ট জানিয়েছে, বাড়ি বাড়ি গিয়ে টাকা তোলা হবে। চাঁদা নেওয়া হবে। বিদেশি অনুদান নেওয়ার ব্যাপারে আপত্তি রয়েছে ট্রাস্টের। কোনও ভাবেই কোনও বিদেশি অর্থ মন্দির তৈরিতে ব্যবহার করা হবে না। সে বিষয়ে স্পষ্ট করে দিয়েছেন  শ্রী রাম জন্মভূমি তীর্থ ক্ষেত্র ট্রাস্টের জেনারেল সেক্রেটারি চম্পত রাই। 

অযোধ্যায় নির্মাণ হতে চলা রাম মন্দির

এদিন সকালে শ্রীরাম জন্মভূমি তীর্থক্ষেত্র ট্রাস্টের কোষাধ্যক্ষ স্বামী গোবিন্দ দেব গিরি মহারাজ এবং বিশ্ব হিন্দু পরিষদের অলোক কুমার-সহ  ভিএইচপি নেতারা স রাষ্ট্রপতি রাম নাথ কোবিন্দের সাথে দেখা করেন। সকলের আগে চাঁদা দিয়ে ট্রাস্টের সেই প্রচেষ্টাকে গ্রিন সিগন্যাল দেন কোবিন্দ। জানা যাচ্ছে অনুদানে সংগ্রহের এই অভিযান চলবে ২৭শে ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত। সারা দেশের রাম ভক্তদের থেকে অর্থ সংগ্রহ করে তিল তিল করে তৈরি করা হবে রাম মন্দির। এই কাজে সাহায্য করবেন রাম মন্দিরের কার্য কর্তারা। সাহায্য করবেন বিশ্ব হিন্দু পরিষদের কর্মী সমর্থকরা।

বালাকোটের মতো এয়ারস্ট্রাইক জলভাত, জানেন বায়ুসেনার নতুন মেরুদণ্ড Tejas-এর বিশেষত্ব

রাম মন্দির রাষ্ট্রীয় মন্দির। তাই দেশের মানুষের টাকাই ব্যবহার করা হবে, এজন্য ক্যাম্পেন ও প্রচার করা ইতিমধ্যে শুরু হয়েছে। রাম মন্দিরের পক্ষ থেকে জানানো হয়েছে মকর সংক্রান্তি (১৫ই জানুয়ারি, ২০২১) থেকে মাঘ পূর্ণিমা (২৭শে ফেব্রুয়ারি) পর্যন্ত অভিযান চলবে। বিশ্ব হিন্দু পরিষদের কর্মকর্তারা ১৩ কোটি পরিবারের কাছে যাবেন। ঘুরবেন চার লক্ষ গ্রামে। সেখানে প্রচার চালাবেন তাঁরা। রাম মন্দির তহবিলের জন্য তোলা হবে অনুদান, চাঁদা।

Advertisement

মমতার রাজ্যে এসে মোদী বন্দনা পুরীর শঙ্করাচার্যের, নাম না করেই প্রশাসনের সমালোচনা

জানা যাচ্ছে  ১০ টাকা, ১০০ টাকা ও ১০০০ টাকা মূল্যের কুপন মন্দির তৈরিতে অর্থ দিতে ইচ্ছুক মানুষের হাতে তুলে দেওয়া হবে। এই কুপনে রয়েছে অযোধ্যায় নির্মীয়মাণ রাম মন্দিরের ছবি, থাকবে ভগবান রামচন্দ্রের ছবিও। এই অভিযানে যাঁরা অর্থ দান করবেন, তাঁদের সেই কুপন দেওয়া হবে রসিদ হিসেবে। যাঁরা ২০০০-এর বেশি টাকা দেবেন, তাঁদের জন্য রয়েছে অন্য ধরনের রসিদ, যাতে এর মাধ্যমে তাঁরা আয় করে ছাড় পেতে পারেন। বিশ্ব হিন্দু পরিষদের রাষ্ট্রীয় কার্যকারী অধ্যক্ষ আলোক কুমার জানিয়েছেন এ কথা। এদিন মন্দির নির্মাণে ১ কোটি অনুদান দিয়েছেন মধ্যপ্রদেশের মুখ্যমন্ত্রী শিবরাজ সিং চৌহ্বান। তবে এখনও পর্যন্ত সবচেয়ে বেশি চাঁদা দিয়েছেন আহমেদাবাদের এক হিরে ব্যবসায়ী। গোবিন্দভাই ধোধাকিয়া নামে ওই হিরে ব্যবসায়ী রাম মন্দির নির্মাণের জন্য ১১ কোটি টাকা অনুদান দিয়েছেন। তিনি দীর্ঘদিন ধরে আরএসএসের সাথে যুক্ত রয়েছেন। জানা যাচ্ছে উপরাষ্ট্রপতি বেঙ্কাইয়া নাইডুর থেকে দেশের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী সবার কাছেই এবার মন্দির নির্মাণে অনুদান সংগ্রেহর জন্য যাবে ট্রাস্ট। 

 

Read more!
Advertisement

RECOMMENDED

Advertisement