Advertisement

Sadhguru: সদগুরুর আশ্রমে পুলিশি অ্যাকশন? বড় নির্দেশ দিল সুপ্রিম কোর্ট

Sadhguru: তামিলনাড়ু কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রাক্তন অধ্যাপক এস কামরাজ ইশা ফাউন্ডেশন ও সদগুরুর বিরুদ্ধে মামলা করেছেন। তাঁর অভিযোগ, তাঁর দুই সন্তানকে মগজধোলাই করেছেন সদগুরু। তাঁদের ইশা ফাউন্ডেশন যোগ সেন্টারে আটকে রাখা হয়েছে। বাইরের জগতের সঙ্গে সম্পর্ক ছিন্ন করে দেওয়া হয়েছে দুজনকেই।

সদগুরু
Aajtak Bangla
  • নয়াদিল্লি,
  • 03 Oct 2024,
  • अपडेटेड 3:56 PM IST
  • ততদিন ইশা ফাউন্ডেশনে অ্যাকশন চালাতে পারবে না পুলিশ
  • 'দুই সন্তানকে মগজধোলাই করেছেন সদগুরু'
  • 'নিজেদের ইচ্ছেয় সদগুরুর আশ্রমে রয়েছেন'

আধ্যাত্মিক গুরু জগ্গি বাসুদেবের (Jaggi Vasudev) ইশা ফাউন্ডেশনে (Isha Foundation) পুলিশি অ্যাকশনের নির্দেশে স্থগিতাদেশ দিয়ে দিল সুপ্রিম কোর্ট। যার নির্যাস, কোয়েম্বাত্তুরে সদগুরুর ইশা ফাউন্ডেশনের বিরুদ্ধে কোনও পুলিশি অভিযান আপাতত করা যাবে না। আধ্যাত্মিক গুরু জগ্গি বাসুদেব সদগুরু (Sadhguru) নামেই পরিচিত।

ততদিন ইশা ফাউন্ডেশনে অ্যাকশন চালাতে পারবে না পুলিশ

মাদ্রাজ হাইকোর্ট নির্দেশ দিয়েছিল, ইশা ফাউন্ডেশনে পুলিশি অ্যাকশন চালাতে পারবে তামিলনাড়ু পুলিশ।  এরপরেই সুপ্রিম কোর্টের দ্বারস্থ হন ইশা ফাউন্ডেশন। আজ অর্থাত্‍ বৃহস্পতিবার সুপ্রিম কোর্টের প্রধান বিচারপতি ডিওয়াই চন্দ্রচূড়ের নেতৃত্বাধীন বেঞ্চ নির্দেশ দিল, কোয়েম্বাত্তুর গ্রামীণ পুলিশ অনুসন্ধান চালিয়ে যেতে পারে। সেই অনুসন্ধানের স্টেটাস রিপোর্ট সুপ্রিম কোর্টে জমা দিতে হবে। ততদিন ইশা ফাউন্ডেশনে অ্যাকশন চালাতে পারবে না পুলিশ। পরবর্তী শুনানি ১৮ অক্টোবর।

'দুই সন্তানকে মগজধোলাই করেছেন সদগুরু'

তামিলনাড়ু কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রাক্তন অধ্যাপক এস কামরাজ ইশা ফাউন্ডেশন ও সদগুরুর বিরুদ্ধে মামলা করেছেন। তাঁর অভিযোগ, তাঁর দুই সন্তানকে মগজধোলাই করেছেন সদগুরু। তাঁদের ইশা ফাউন্ডেশন যোগ সেন্টারে আটকে রাখা হয়েছে। বাইরের জগতের সঙ্গে সম্পর্ক ছিন্ন করে দেওয়া হয়েছে দুজনকেই। 

'নিজেদের ইচ্ছেয় সদগুরুর আশ্রমে রয়েছেন'

সুপ্রিম কোর্টের প্রধান বিচারপতি জানান, তিনি কামরাজের দুই কন্যার সঙ্গেই কথা বলেছেন। দুজনেই ভার্চুয়াল মাধ্যমে সুপ্রিম কোর্টকে জানিয়েছেন, তাঁরা নিজেদের ইচ্ছেয় সদগুরুর আশ্রমে রয়েছেন। কেউ তাদের জোর করে আটকে রাখেনি। তখন কামরাজ দাবি করেন, ওঁদের দুজনকেই মগজধোলাই করে রাখা হয়েছে। পরিবারের সঙ্গে কথাও বলতে দেওয়া হচ্ছে না। 

ইশা ফাউন্ডেশনের তরফে জানানো হয়েছে সুপ্রিম কোর্টকে, তারা কাউকে সন্ন্যাসী হতে বলে না। ইশা ফাউন্ডেশনে সবাই নিজের ইচ্ছেয় থাকে। 

Advertisement

TAGS:
Read more!
Advertisement

RECOMMENDED

Advertisement