Advertisement

টিকরি সীমানায় ধর্ষণ বাংলার মেয়েকে, গ্রেফতার এবার কৃষক নেতা

গত মে মাসে একটি খবর চাঞ্চল্য তৈরি করেছিল দেশে। টিকরি সীমান্তে কৃষক আন্দোলনে যোগ দিতে গিয়ে করোনা সংক্রমণে হাসপাতালে হাসপাতালে মৃত্যু হয় এক মহিলার। জানা যায়, যে দলের সঙ্গে তিনি দিল্লির টিকরি সমীনায় গিয়েছিলেন সেই দলের সদস্যরাই তাঁকে ধর্ষণ করে। মারা যাওয়ার আগে ওই মহিলা একথা জানান তাঁর বাবাকে। গত ৮ মে এই অভিযোগ করে এফআইআর দায়ের করেছিলেন মেয়েটির বাবা। এই ঘটনায় এবার এক কৃষক নেতাকে গ্রেফতার করা হল। জানা যাচ্ছে ধৃত নেতার নাম অনিল মালিক। কিনি কিসাণ সোশ্যাল আর্মির সদস্য।

টিকরি সীমানায় ধর্ষণের শিকার হন রাজ্যের এক মহিলা
Aajtak Bangla
  • দিল্লি,
  • 10 Jun 2021,
  • अपडेटेड 11:21 AM IST
  • টিকরি সীমানায় ধর্ষণের শিকার হন রাজ্যের এক মহিলা
  • এই ঘটনায় অভিযোগ দায়ের করেন নির্যাতিতার বাবা
  • তদন্তে এবার পুলিশের জালে এক কৃষক নেতা

গত মে মাসে একটি খবর চাঞ্চল্য তৈরি করেছিল দেশে। টিকরি সীমান্তে কৃষক আন্দোলনে যোগ দিতে গিয়ে করোনা সংক্রমণে হাসপাতালে হাসপাতালে মৃত্যু হয় এক মহিলার। জানা যায়, যে দলের সঙ্গে তিনি দিল্লির টিকরি সমীনায় গিয়েছিলেন সেই দলের সদস্যরাই তাঁকে ধর্ষণ করে। মারা যাওয়ার আগে ওই মহিলা একথা জানান তাঁর বাবাকে। গত ৮ মে এই অভিযোগ করে এফআইআর দায়ের করেছিলেন মেয়েটির বাবা। এই ঘটনায় এবার এক কৃষক নেতাকে গ্রেফতার করা হল। জানা যাচ্ছে ধৃত নেতার নাম অনিল মালিক। কিনি কিসাণ সোশ্যাল আর্মির সদস্য। 

ভাইওয়ানি এলাকা থেকে  কিষাণ সোশ্যাল আর্মির সদস্য অনিল মালিককে গ্রেফতার করা হয়েছে। এই ঘটনায় অপর দুই অভিযুক্ত অনুপ চুনৌট এবং অঙ্কুর সানগাঁও এখন পলাতক। গত ৮ মে গণধর্ষণের মামলায় মোট ৬ জনের বিরুদ্ধে এফআইআর দায়ের করেছিলেন নির্যাতিতাতর বাবা। যাদের মধ্যে দুই মহিলাও রয়েছে।

পুলিশ সূত্রে জানা গিয়েছিল, অভিযোগের পর একটি তদন্তকারী দল গঠন করা হয়েছে ৷ ১০  এপ্রিল ওই মহিলা টিকরি সীমান্তে আসেন ৷ কোভিড লক্ষণ দেখা দেওয়ায় ২৬ এপ্রিল তাঁকে ঝজ্জরের জেলা হাসপাতালে ভর্তি করা হয় ৷ আর সেখানে ৩০ এপ্রিল চিকিৎসারত অবস্থায় মারা যান তিনি ৷ বাহাদুরগড় থানায় এরপরেই ধর্ষণের মামলা দায়ের করেন নির্যাতিতার বাবা ৷ ধর্ষনের ঘটনা দিল্লি আসার পথে এবং টিকরি সীমান্তে পৌঁছানোর পর হয়েছিল। এর এক সপ্তাহ পরে কোভিডের লক্ষণ নিয়ে মহিলা ঝজ্জরের জেলা হাসপাতালে ভর্তি হন ৷ 

এই ঘটনার পর কৃষক নেতা যোগেন্দ্র যাদব একটি ভার্চুয়াল কনফারেন্সে বলেছিলে, "আমরা টেলিভিশনে দেখেছি যে কয়েকজন কৃষক নেতা টিকরি সীমান্তে এই ধর্ষণের ঘটনা জানলেও কোনও পদক্ষেপ করেননি ৷ আমরা এ বিষয়ে এখনই নিশ্চিত করে কিছু বলতে পারছি না ৷ কিন্তু কথা দিচ্ছি যে, এর তদন্ত করব আর কঠিন শাস্তির ব্যবস্থা করব ৷" কৃষক নেতার দাবি, কিষাণ সোশ্যাল আর্মি কখনওই কৃষক আন্দোলনের স্বীকৃত সংগঠন নয় ৷ এদের সঙ্গে টিকরি সীমান্তে কৃষক আন্দোলনের কোনও সম্পর্ক নেই ৷

Advertisement


 

Read more!
Advertisement

RECOMMENDED

Advertisement