Advertisement

MDH-Everest Masala: MDH ও Everest-এর মশলা কতটা বিপজ্জনক? এবার তদন্ত আমেরিকাতেও

বিপাকে ভারতের দু'টি বড় মশলার ব্র্যান্ড। প্রকৃতপক্ষে, ক্যান্সার সৃষ্টিকারী কীটনাশক ব্যবহারের অভিযোগে সিঙ্গাপুর এবং হংকংয়ে MDH এবং এভারেস্ট মশলার কিছু পণ্য বিক্রি নিষিদ্ধ করা হয়। এরপর আমেরিকাতেও এই বিষয়ে একটি সতর্কতা জারি করা হয়েছে। তবে ভারতীয় উভয় প্রতিষ্ঠানই স্পষ্টভাবে এসব অভিযোগকে ভিত্তিহীন বলে উল্লেখ করেছে।

EVEREST-MDH মশলার তদন্তে আমেরিকা
Aajtak Bangla
  • দিল্লি,
  • 29 Apr 2024,
  • अपडेटेड 10:17 AM IST

MDH-Everest: বিপাকে ভারতের দু'টি বড় মশলার ব্র্যান্ড। প্রকৃতপক্ষে, ক্যান্সার সৃষ্টিকারী কীটনাশক ব্যবহারের অভিযোগে সিঙ্গাপুর এবং হংকংয়ে MDH এবং এভারেস্ট মশলার কিছু পণ্য বিক্রি নিষিদ্ধ করা হয়। এরপর আমেরিকাতেও এই বিষয়ে একটি সতর্কতা জারি করা হয়েছে। তবে ভারতীয় উভয় প্রতিষ্ঠানই স্পষ্টভাবে এসব অভিযোগকে ভিত্তিহীন বলে উল্লেখ করেছে।

হংকং-সিঙ্গাপুরে বিক্রির ওপর নিষেধাজ্ঞা কেন?
এর আগে হংকংয়ে বিপজ্জনক কীটনাশক ব্যবহারের কারণে MDH-এর মাদ্রাজ কারি পাউডার, সাম্বার মশলা পাউডার এবং কারি পাউডার বিক্রি নিষিদ্ধ করা হয়েছিল। তারপরে এভারেস্ট ব্র্যান্ডের একটি পণ্যের বিক্রিও বন্ধ করা হয়েছিল। এতে বলা হয়, কীটনাশক হিসেবে ব্যবহৃত ইথিলিন অক্সাইড কৃষি পণ্যে মেশানো হয়, যা ক্যান্সারের ঝুঁকি সৃষ্টি করে।

হংকংয়ের পর সিঙ্গাপুরও এই দুই কোম্পানির মশলা ব্র্যান্ডকে আতশকাচের নীচে। উভয় দেশই দাবি করেছে, তারা বেশ কয়েকটি মশলার মিশ্রণে কার্সিনোজেনিক কীটনাশক ইথিলিন অক্সাইডের উপস্থিতি শনাক্ত করেছে।

আমেরিকার এফডিএও তদন্ত শুরু করেছে
হংকং ও সিঙ্গাপুরের পর এবার আমেরিকাও এই মশলা ব্র্যান্ডের ব্যাপারে সতর্ক। শুধু তাই নয়, মলদ্বীপও এসব মশলা বিক্রি নিষিদ্ধ করেছে। রয়টার্সের প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, এমডিএইচ এবং এভারেস্ট মশলায় এ ধরনের কীটনাশকের ব্যবহার খুঁজে বের করতে ব্রিটেনের ফুড অ্যান্ড ড্রাগ অ্যাডমিনিস্ট্রেশন (এফডিএ) তদন্ত শুরু করেছে। প্রতিবেদনে এফডিএর মুখপাত্রের বরাত দিয়ে বলা হয়েছে, এসব ক্ষেত্রে কেমিক্যাল ব্যবহারের প্রতিবেদন পাওয়ার পর তারা এ বিষয়ে তথ্য সংগ্রহ করছেন।

এমডিএইচ জানায়, এসব অভিযোগ ভিত্তিহীন
একদিকে একের পর এক দেশে এই দুই ভারতীয় মশলার ব্র্যান্ডের সমস্যা বাড়ছে, অন্যদিকে এমডিএইচ ও এভারেস্ট এমন অভিযোগকে ভিত্তিহীন বলে দাবি করেছে। MDH তার পণ্যগুলিতে ক্যান্সার সৃষ্টিকারী রাসায়নিক ব্যবহারের অভিযোগ প্রত্যাখ্যান করে বলেছে যে এই দাবিগুলি সম্পূর্ণ ভিত্তিহীন এবং মিথ্য। এর পক্ষে কোনও সুনির্দিষ্ট প্রমাণ নেই।

Advertisement

এর আগে, এভারেস্ট জানিয়েছিল এর মশলাগুলি নিরাপদ এবং ভারতের মশলা বোর্ডের ল্যাব থেকে প্রয়োজনীয় ছাড়পত্র এবং অনুমোদন পাওয়ার পরেই সেগুলি রপ্তানি করা হয়।

TAGS:
Read more!
Advertisement

RECOMMENDED

Advertisement