Advertisement

Uttarkashi Tunnel Rescued: সঙ্কটজনক নন ৪১ জনই, সুড়ঙ্গ-মুক্তির পর টাকা-ছুটি সহ একগুচ্ছ প্রাপ্তি শ্রমিকদের

মঙ্গলবার উত্তরাখণ্ডের উত্তরকাশীর সিল্কিয়ারা টানেলে আটকে পড়া ৪১ জন শ্রমিককে ১৭ দিন পর উদ্ধার করা হয়েছে। ১২ নভেম্বর টানেলের একটি অংশ ধসে এই শ্রমিকরা আটকা পড়েছিলেন। এরপর থেকে তাদের উদ্ধারে অভিযান চলছিল। এতে অনেক সংস্থা জড়িত ছিল। উত্তরাখণ্ডের মুখ্যমন্ত্রী পুষ্কর সিং ধামি বলেছেন, টানেল থেকে বের করা ৪১ জন শ্রমিকের মধ্যে কারও অবস্থা গুরুতর নয়। সবাই সুস্থ আছেন।

Uttarkashi Tunnel Rescued
Aajtak Bangla
  • উত্তরকাশী,
  • 29 Nov 2023,
  • अपडेटेड 1:04 PM IST

সিএম ধামি আরও জানিয়েছেন, সব কর্মী সুস্থ আছেন। স্ট্রেচারে নেওয়ার পরিবর্তে তারা পাইপ থেকে বেরিয়ে আসে। শ্রমিকদের হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে। যেখানে তাদের মেডিকেল চেকআপ করা হবে। এর পর শ্রমিকরা তাদের বাড়িতে যেতে পারবেন। মুখ্যমন্ত্রী ধামি বলেন, শ্রমিকরা ন্যাশনাল হাইওয়ে ইনফ্রাস্ট্রাকচার ডেভেলপমেন্ট কর্পোরেশন লিমিটেডে কাজ করছিলেন। সংস্থাটি কর্মীদের ১৫-২০ দিনের জন্য বাড়িতে যাওয়ার অনুমতি দিয়েছে। ধামি আরও জানান, প্রথমে এক যুবক শ্রমিককে টানেল থেকে বের করে আনা হয়। এরপর একে একে বাকি শ্রমিকদের বের করে আনা হয়। উদ্ধার অভিযান চলাকালীন অবিরাম সমর্থন এবং অনুপ্রেরণার জন্য তিনি প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদীকে ধন্যবাদ জানান। মুখ্যমন্ত্রী ঘোষণা করেছেন যে সমস্ত অর্থাৎ ৪১ জন শ্রমিককে ১ লক্ষ টাকা আর্থিক সহায়তা দেওয়া হবে। 

 

 

উত্তরাখণ্ডের সিএম ধামি বলেন,  বউখনাগ মন্দির পুনর্নির্মাণ করা হবে এবং পার্বত্য রাজ্যে নির্মাণাধীন সুড়ঙ্গগুলি পর্যালোচনা করা হবে। ধামি বলেন, কেন্দ্রীয় সরকার নির্মাণাধীন টানেলের নিরাপত্তা অডিট করার সিদ্ধান্ত নিয়েছে। ধামি আরও জানিয়েছেন, উদ্ধার অভিযানে ব্যবহৃত আমেরিকান অগার মেশিনটি অনেক বাধার সম্মুখীন হয়েছে। পুষ্কর ধামি ব়্যাট মাইনরদের ধন্যবাদ জানিয়েছেন যারা শেষ ১০-১২ মিটার খনন করেছিলেন। ধামির বক্তব্য,  ম্যানুয়াল খননকারী খনি শ্রমিকরা একটি গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করেন। সেইসঙ্গে মুখ্যমন্ত্রী আরও জানিয়েছেন, শ্রমিকদের বেরিয়ে আসার জন্য সবচেয়ে সংক্ষিপ্ত রুট সম্পর্কে আন্তর্জাতিক বিশেষজ্ঞদের সঙ্গে পরামর্শ করা হয়েছিল।

ধমি বিশেষ করে উত্তরপ্রদেশের গোরখপুরের কর্মীদের এবং দিল্লি জল বোর্ডকে (ডিজেবি) ধন্যবাদ জানিয়েছেন যারা শ্রমিকদের কাছে পৌঁছানোর জন্য ধ্বংসাবশেষের শেষ অংশটি ড্রিল করেছিলেন। মুখ্যমন্ত্রী বলেন যে শ্রমিকরা প্রথম কয়েকদিন তাদের ভাগ্য সম্পর্কে অনিশ্চিত ছিল, কিন্তু  তাদের সঙ্গে যোগাযোগ করার পর  এবং তাদের সুরক্ষার জন্য শুরু করা বিশাল উদ্ধার অভিযান সম্পর্কে জানার পরে, তারা তাদের রেসকিউয়ের বিষয়ে  মানসিক ভাবে প্রস্তুত ছিলেন। এই  সম্পর্কে তারা  আত্মবিশ্বাসীও ছিলেন। ব়্যাট মাইনিং বিশেষজ্ঞদের দল ধ্বংসাবশেষের শেষ অংশ খুঁড়ে প্রায় এক ঘণ্টা পর একে একে ৪১ জন শ্রমিককে বের করে আনেন । প্রায় দেড় ঘণ্টার মধ্যে সব শ্রমিককে বের করে অ্যাম্বুলেন্সে করে হাসপাতালে পাঠানো হয়। যেখানে তার ডাক্তারি পরীক্ষা করা হবে।

Advertisement

Read more!
Advertisement

RECOMMENDED

Advertisement