Advertisement

Astro Tips Rahu Ketu: রাহু-কেতুর দোষ রয়েছে, কীভাবে বুঝবেন? প্রতিকারও রইল

Astro Tips:  যে ব্যক্তির কুণ্ডলীতে রাহু বা কেতু দোষ রয়েছে তার সারাজীবনে অনেক সমস্যার সম্মুখীন হতে হয়, তবে এখানে উল্লেখিত কিছু সহজ প্রতিকার আপনাকে এই ছায়া গ্রহের খারাপ প্রভাব থেকে মুক্ত করতে পারে।

রাহু-কেতুর দোষ রয়েছে, কীভাবে বুঝবেন? প্রতিকারও রইল
Aajtak Bangla
  • নয়াদিল্লি,
  • 03 May 2024,
  • अपडेटेड 3:35 PM IST

Astro Tips: আমাদের জন্মের সময় আমরা নিজেদের কুণ্ডলী নিয়ে জন্মাই। সে সময় যাঁর জন্মের ছকে যা থাকে, তার উপর নির্ভর করে পুরো জীবন কাটে। অনেকের কুণ্ডলীতে রাহু-কেতুর কৃপা থাকে। আবার অনেককে কোপেও পড়তে হয়। যে ব্যক্তির কুণ্ডলীতে রাহু বা কেতু দোষ রয়েছে তার সারাজীবনে অনেক সমস্যার সম্মুখীন হতে হয়, তবে এখানে উল্লেখিত কিছু সহজ প্রতিকার আপনাকে এই ছায়া গ্রহের খারাপ প্রভাব থেকে মুক্ত করতে পারে।

১. কীভাবে বুঝবেন, রাহুর প্রকোপ রয়েছে?
জ্যোতিষ শাস্ত্র অনুসারে, রাহু খারাপ হলে কোনও ব্যক্তির মানসিক চাপ বাড়ে। এ ছাড়া আর্থিক ক্ষতি, দুর্বল স্মৃতিশক্তি, জিনিস হারিয়ে ফেলা, রাগ, কথার রূঢ়তা, ভয় ও শত্রুর বৃদ্ধি, মৃত সাপ বা টিকটিকি দেখা, মরা পাখি দেখা, নিজের নখ ভেঙে যাওয়া, নিজের ক্ষতি বা মৃত্যুর মত পরিস্থিতি তৈরি হয় জীবনে।

রাহুর প্রতিকার
রাহুর দোষ এড়াতে, আপনার দুর্গা চালিসা, হনুমান চালিসা বা বজরং বান পাঠ করা উচিত। শুক্রবারে গোমেদ সংখ্যা পরতে হবে। এছাড়াও বাড়িতে রাহু যন্ত্র স্থাপন করতে হবে এবং যথাযথ আচারের সাথে নিয়মিত পূজা করতে হবে। শনিবার উপোস রাখুন এবং পূজা করুন। আপনার বাড়িতে হলুদ ফুল লাগান। এছাড়াও গৃহহীন মানুষদের অনুদান করা উচিত. স্নানের জলে সুগন্ধি বা চন্দন মেশাতে হবে।

২. কেতুর দোষ আছে বুঝবেন কীভাবে
জ্যোতিষশাস্ত্র অনুসারে, যখন কোনও ব্যক্তির কুণ্ডলীতে কেতু দোষ থাকে, তখন মাথার চুল যেমন পড়তে থাকে। শরীরের স্নায়ুতে দুর্বলতা দেখা দেয়। পেটে বা বিভিন্ন শারীরিক অংশে পাথর সংক্রান্ত সমস্যা দেখা যায়। জয়েন্টে ব্যথা ও চর্মরোগের ঝুঁকিও বেড়ে যায়। এ ছাড়া কানের সমস্যার কারণে শোনার ক্ষমতা কমে যায়। ঘন ঘন কাশি হয়। সন্তান জন্মদানেও প্রতিবন্ধকতা তৈরি হয়। প্রস্রাবের রোগ ছাড়াও মেরুদণ্ডের সমস্যাও হতে পারে।

Advertisement

কেতুর দোষ থেকে বাঁচবেন যেভাবে
জ্যোতিষশাস্ত্র অনুসারে, কেতু গ্রহের দোষের কারণে আপনি যদি সমস্যার সম্মুখীন হন, তাহলে মা দুর্গা, হনুমানজি এবং গণেশজির পূজা করুন। বিপথগামী কুকুরকে রুটি খাওয়ান। কলা পাতায় ভৈরবজিকে ভাত নিবেদন করুন। পূজার স্থানে খাঁটি গরুর ঘির প্রদীপ জ্বালান এবং সম্ভব হলে মন্দিরেও জ্বালান। তিলের লাড্ডু দান করুন। রবিবার অবিবাহিত মেয়েদের নুন, দই ও হালুয়া খাওয়ান।

 

Read more!
Advertisement

RECOMMENDED

Advertisement