বাস্তুশাস্ত্র অনুযায়ী কাজ করলে জীবনে উন্নতি-অর্থ, সুখ-সমৃদ্ধির ক্ষেত্রে অনেকাংশে সাফল্য পাওয়া যায়। বাস্তু অনুয়ায়ী ঘড়ি অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ একটি জিনিস। ঘড়ির ক্ষেত্রে হাত, ডায়ালের আকার বা নকশা, রং ইত্যাদিতে বিশেষভাবে গুরুত্ব দেওয়া হয়েছে। এই সংক্রান্ত কিছু টিপসও দেওয়া হয়েছে। এই টিপসগুলি অনুসরণ করলে জীবনে আসে সৌভাগ্য।
কোন হাতে ঘড়ি পরা উচিত ? ডান বা বাম যে কোনও হাতে ঘড়ি পরা যেতে পারে। তবে অসুবিধা না থাকবে ঘড়ি ডান হাতেই পরা উচিত।
ঘড়ির ডায়াল কেমন হবে ? স্টাইল বা ফ্যাশনের জন্য খুব বড় ডায়ালের ঘড়ি পরবেন না। এতে কর্মজীবনে বাধা আসতে পারে। আবার খুব ছোট ডায়ালের ঘড়িও পরবেন না। তার চেয়ে বরং সাধারণ মাপের ঘড়ি পরুন। এটিকেই শুভ হিসেবে ধরা হয়। তাছাড়া ডায়াল হওয়া চাই গোলাকার বা বর্গাকার। অন্যান্য আকারের ডায়াল পরা এড়িয়ে চলুন।
ঘড়ির বেল্ট কেমন হবে ? ঘড়ির সঙ্গে মানানসই হওয়া চাই বেল্ট। কারণ খুব ঢিলেঢালা বেল্ট একাগ্রতার অভাব নিয়ে আসে। তার চেয়ে হাতের সঙ্গে ফিট হচ্ছে এমন বেল্ট পরুন।
হাত ঘড়ির রং কেমন হওয়া উচিত ? সোনালি বা রূপালী রঙের ঘড়ি সবচেয়ে শুভ বলে মনে করা হয়। গুরুত্বপূর্ণ কাজ বা ইন্টারভিউতে সোনালি বা রূপালী রঙের হাতঘড়ি পরা শুভ। তবে মনে রাখবেন কখনওই বালিশের নিচে হাত ঘড়ি রেখে ঘুমাবেন না। এতে অনিদ্রা-সহ অনেক মানসিক সমস্যার সৃষ্টি হতে পারে।
আরও পড়ুন - মঙ্গল-শনির অশুভ প্রভাব কেটে ব্যাপক উন্নতি, প্রতি মঙ্গলবার যা করতে হবে