Advertisement

DA West Bengal : ১০ শতাংশ হারে ডিএ-র বিজ্ঞপ্তি রাজ্যের, কোন কোন কর্মীরা পাবেন?

অবশেষে ডিএ-র বিজ্ঞপ্তি জারি করল রাজ্য সরকার। সেখানে উল্লেখ, কারা কারা ডিএ পাবেন। বর্ধিত ১০ শতাংশ হারে ডিএ দেওয়া হবে।বিজ্ঞপ্তিতে উল্লেখ, ষষ্ঠ বেতন কমিশনের আওতায় এই ডিএ দেওয়া হবে।

Dearness Allowance
Aajtak Bangla
  • কলকাতা,
  • 04 Jan 2024,
  • अपडेटेड 8:30 PM IST
  • অবশেষে ডিএ-র বিজ্ঞপ্তি জারি করল রাজ্য সরকার
  • সেখানে উল্লেখ, কারা কারা ডিএ পাবেন

প্রতীক্ষার অবসান। অবশেষে ডিএ-র (Dearness Allowance) বিজ্ঞপ্তি জারি করল রাজ্য সরকার। সেখানে উল্লেখ, কারা কারা ডিএ পাবেন। এর আগেই মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় (Mamata Banerjee) ঘোষণা করেন, ১ জানুয়ারি থেকেই ডিএ কার্যকর হবে। কেন্দ্রীয় সরকার বঞ্চনা করলেও ডিএ দেওয়া হবে। মুখ্যমন্ত্রী সেদিন একথাও জানিয়েছিলেন, ডিএ দেওয়া রাজ্য সরকারের ঐচ্ছিক বিষয়। 

এরপর আজ, বৃহস্পতিবার ডিএ-র বিজ্ঞপ্তি জারি করা হয়। সেখানে উল্লেখ করা হয়েছে, বর্ধিত ১০ শতাংশ হারে ডিএ দেওয়া হবে। বিজ্ঞপ্তিতে উল্লেখ, ষষ্ঠ বেতন কমিশনের আওতায় এই ডিএ দেওয়া হবে। রাজ্যের সরকারি কর্মচারী, শিক্ষক-অশিক্ষক কর্মচারী, পঞ্চায়েত, পুরসভার কর্মীরাও এই ডিএ পাবেন। এছাড়াও এই সবের দফতরের আওতায় যে সব পেনশনাররা আছেন তাঁরাও পাবেন মহার্ঘ ভাতা। 

প্রসঙ্গত, এতদিন পর্যন্ত ৬ শতাংশ হারে ডিএ দিত রাজ্য সরকার। তবে এবার থেকে ১০ শতাংশ হারে পাবেন। প্রসঙ্গত, বৃহস্পতিবার মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় রাজ্য সরকারি কর্মী-অশিক্ষক কর্মী-শিক্ষক সবার জন্য আরও ৪ শতাংশ ডিএ ঘোষণা করেন। ফলে এখন ১০ শতাংশ ডিএ অ্যাকাউন্টে ঢুকবে সরকারি কর্মীদের। 

মুখ্যমন্ত্রী জানিয়েছেন, এতে ১৪ লাখ সরকারি কর্মী ও পেনশনার উপকৃত হবেন। সরকারের খরচ হবে ২৪০০ কোটি টাকা। এর আগে তাঁদের সরকার ১২৫ শতাংশ ডিএ ঘোষণা করেছিল। আর নতুন ঘোষণার পর থেকে ডিএ বেড়ে হল ১৩৫ শতাংশ। মুখ্যমন্ত্রী আরও দাবি করেন, কেন্দ্রের ডিএ নীতি ও রাজ্যের নীতি আলাদা। তাই কেন্দ্রের সঙ্গে ডিএ-র তুলনা করলে চলবে না। ডিএ দেবে কি দেবে না তা রাজ্য সরকারের ঐচ্ছিক বিষয়। তা কখনও বাধ্যতামূলক নয়।     

এর আগে  ২০২৩ সালের গোড়ার দিকে ৩ শতাংশ ডিএ বাড়ানো হয়। রাজ্যের বাজেট পেশ করার সময় ৩ শতাংশ ডিএ বৃদ্ধির ঘোষণা করেছিলেন অর্থ প্রতিমন্ত্রী চন্দ্রিমা ভট্টাচার্য। সেই সময় ডিএ বেড়ে হয় ৬ শতাংশ। ২০২২ সালের মে মাসে হাইকোর্ট রায় দিয়েছিল, তিন মাসের মধ্যে রাজ্য সরকারি কর্মচারীদের বকেয়া ডিএ মিটিয়ে দিতে হবে। তারপর হাইকোর্টে রিভিউ পিটিশন দাখিল করেছিল রাজ্য। তাও খারিজ হয়ে যায় রাজ্যের শীর্ষ আদালতে। তাও খারিজ হয়ে যায়। তারপরই রাজ্য সরকার সুপ্রিম কোর্টের দ্বারস্থ হয়।

Advertisement

Read more!
Advertisement

RECOMMENDED

Advertisement