Advertisement

Tax Probe: ৫,০০০ কোটি টাকারও বেশি কর ফাঁকি! তদন্তের মুখে গুগল, অ্যামাজন, অ্যাপল

Tax Probe: যথাযথ ট্যাক্স না দেওয়ায় এবার আয়কর (আই-টি) বিভাগের স্ক্যানারে টেকনোলজি জায়ান্ট গুগল, অ্যাপল এবং অ্যামাজন। সূত্রের খবর, আয়কর (আই-টি) বিভাগ এই তিন সংস্থার ৫,০০০ কোটি টাকারও বেশি ট্যাক্স না দেওয়ার তদন্ত করছে।

থাযথ ট্যাক্স না দেওয়ায় এবার আয়কর (আই-টি) বিভাগের স্ক্যানারে টেকনোলজি জায়ান্ট গুগল, অ্যাপল এবং অ্যামাজন।
Aajtak Bangla
  • কলকাতা,
  • 14 Nov 2023,
  • अपडेटेड 7:25 PM IST
  • যথাযথ ট্যাক্স না দেওয়ায় এবার আয়কর (আই-টি) বিভাগের স্ক্যানারে টেকনোলজি জায়ান্ট গুগল, অ্যাপল এবং অ্যামাজন।
  • সূত্রের খবর, আয়কর (আই-টি) বিভাগ এই তিন সংস্থার ৫,০০০ কোটি টাকারও বেশি ট্যাক্স না দেওয়ার তদন্ত করছে।

Tax Probe: টেকনোলজি জায়ান্ট গুগল, অ্যাপল এবং অ্যামাজন সম্ভাব্য ট্যাক্স না দেওয়ার জন্য আয়কর (আই-টি) বিভাগের স্ক্যানারের অধীনে এসেছে। এমনটাই জানিয়েছে দ্য ইকোনমিক টাইমস-এর একটি প্রতিবেদন। 

এটি ২০২১ সালে শুরু হওয়া একটি তদন্তের সঙ্গে সম্পর্কিত এবং সূত্রের উদ্ধৃতি দিয়ে, দ্য ইকোনমিক টাইমস-এর রিপোর্টে ইঙ্গিত দেওয়া হয়েছে যে, কর্তৃপক্ষ এই তিন প্রযুক্তি সংস্থার কাছ থেকে তাদের স্থানান্তর মূল্যের (ট্রান্সফার প্রাইসিং) সম্পর্কে বিস্তারিত ব্যাখ্যা চেয়েছে।

সূত্রের খবর, আয়কর (আই-টি) বিভাগ ৫,০০০ কোটি টাকারও বেশি ট্যাক্সের চাইতে পারে। কারণ, উল্লেখিত সংস্থাগুলি তাদের স্থানান্তর মূল্যের (ট্রান্সফার প্রাইসিং) সম্পর্কে যা ব্যাখ্যা করেছে, তাতে সস্তুষ্ট নয় আয়কর (আই-টি) বিভাগ। এই বিষয়টির সঙ্গে জড়িত কোম্পানিগুলি হল Apple India Pvt Ltd, Amazon Seller Services India Pvt Ltd এবং Google India Digital Services Pvt Ltd.।

আয়কর বিভাগের তদন্তটি স্থানান্তর মূল্য (ট্রান্সফার প্রাইসিং) সমন্বয়ের ক্ষেত্রে অনুসরণ করা পদ্ধতির সঙ্গে সম্পর্কিত, যা এটি সম্ভাব্য করের দায় হিসেবে বিবেচনা করে। দ্য ইকোনমিক টাইমস-এর রিপোর্ট অনুযায়ী, বিষয়টি বিভিন্ন মূল্যায়ন বছরের সঙ্গে জড়িত এবং আয়কর বিভাগ বর্তমানে বিভিন্ন ফোরামে তদন্ত এবং মামলার বিভিন্ন পর্যায় খতিয়ে দেখছে। ওই প্রতিবেদন অনুযায়ী, অ্যামাজন এবং অ্যাপল এ ক্ষেত্রে তাদের প্রতিনিধিত্ব করার জন্য PwC-এর সঙ্গে হাত মিলিয়েছে।

উল্লিখিত প্রযুক্তি সংস্থাগুলির ঘনিষ্ট মহলের কাছ থেকে দ্য ইকোনমিক টাইমস জেনেছে যে, MNCs বিভাগ থেকে একাধিক নিয়ম মাফিক তদন্দ (রুটিন কোয়েরি) করা হয়। এগুলি থেকে একটা বিষয়ের ইঙ্গিত মিলেছে যে, উল্লেখিত কোম্পানিগুলির দেওয়া ট্যাক্সের হিসাবের পদ্ধতি এবং আয়কর বিভাগের কাছে থাকা হিসাবের মধ্যে বিস্তর ফারাক রয়েছে।

Advertisement

Read more!
Advertisement

RECOMMENDED

Advertisement