লকডাউনের পর থেকেই বাড়ছে সবজির দাম। অগ্নিমূল্য সমস্ত নিত্যপ্রয়োজনীয় জিনিস। সেই সঙ্গে লাগাম ছাড়া পেঁয়াজের দাম। পুজোর মুখে কেজি প্রতি ৭০টাকায় বিক্রি হচ্ছে পেঁয়াজ। এমতবস্থায় সম্ভবত বিহার নির্বাচনকে সামনে রেখেই ১৫ ডিসেম্বর পর্যন্ত আমদানির কড়াকড়ি শিথিল করেছে কেন্দ্র। সম্ভবত পেঁয়াজের দাম কমাতেই এমন সিদ্ধান্ত।
বেশ কয়েকটি দেশ এবং সেখানকার ভারতীয় হাইকমিশনকে জানান হয়েছে আমদানি করার সুবিধার্থে সেখানকার ব্যবসায়ীদের সঙ্গে যোগাযোগ করতে। সরকার আশাবাদী যে খরিফ পেঁয়াজ শীঘ্রই বাজারে আসতে শুরু করবে এবং ক্রমবর্ধমান এই দাম হয়তো কিছুটা হলেও কমবে।
সম্প্রতি পেঁয়াজের খুচরো বাজারে দাম আকাশছোঁয়া। কেন্দ্রীয় ভোক্তা বিষয়ক মন্ত্রক, খাদ্য ও পাবলিক ডিস্ট্রিবিউশন অনুসারে, গত ১০ দিনে কেজি প্রতি পেঁয়াজের দাম ১১ টাকা ৫৬ পয়সা বেড়ে সর্বভারতীয় খুচরো মূল্য কেজিতে ৫১ টাকা ৯৫ পয়সা হয়েছে। যা এ বছরে কেজি প্রতি দামের তুলনায় প্রায় ১২.১৩ শতাংশ বেশি।
প্রসঙ্গত, ১৪ সেপ্টেম্বর খারিফ পেঁয়াজ বাজারে আসার আগে গ্রাহকরা যাতে পেঁয়াজ উপলব্ধ করতে পারে তাঁর জন্য রফতানিতে নিষেধাজ্ঞা আরোপ করেছিল কেন্দ্র।
বুধবার মন্ত্রকের তরফে বিবৃতিতে জানান হয়েছে, “পেঁয়াজ আমদানির সুবিধার্থে সরকার ১৬ ডিসেম্বর পর্যন্ত প্ল্যান্ট কোয়ারানটাইন অর্ডার, ২০০৩ এর অধীনে ফাইটোস্যানিটারি সার্টিফিকেটে ফিউমিগেশন ও অতিরিক্ত ঘোষণার শর্ত শিথিল করেছে।”