Advertisement

Lok Sabha Election 2024: বসিরহাটের TMC প্রার্থীর মনোনয়ন বাতিল চেয়ে কমিশনে BJP-র রেখা, বীরভূমের পাল্টা?

বসিরহাটের তৃণমূল প্রার্থী হাজি নুরুলের মনোনয়ন বাতিল করতে চাইছে বিজেপি। নির্বাচন কমিশনকে সেই মর্মে চিঠি দিয়েছেন ওই আসনের বিজেপি প্রার্থী রেখা পাত্র।

রেখা পাত্র ও নুরুল ইসলাম। কোলাজ
Aajtak Bangla
  • কলকাতা,
  • 15 May 2024,
  • अपडेटेड 5:00 PM IST
  • বসিরহাটের তৃণমূল প্রার্থী হাজি নুরুলের মনোনয়ন বাতিল করতে চাইছে বিজেপি।
  • নির্বাচন কমিশনকে সেই মর্মে চিঠি দিয়েছেন ওই আসনের বিজেপি প্রার্থী রেখা পাত্র।

বসিরহাটের তৃণমূল প্রার্থী হাজি নুরুলের মনোনয়ন বাতিল করতে চাইছে বিজেপি। নির্বাচন কমিশনকে সেই মর্মে চিঠি দিয়েছেন ওই আসনের বিজেপি প্রার্থী রেখা পাত্র। রাজ্য বিজেপির তরফেও একই দাবি জানানো হয়েছে কমিশনকে। বিজেপির অভিযোগ, তৃণমূল প্রার্থী তাঁর মনোনয়নের সঙ্গে প্রয়োজনীয় নো ডিউজ় সার্টিফিকেট জমা দেননি। গতকাল, মঙ্গলবার বেলা ৩টে অবধি তা দেওয়ার সময় ছিল। এরপরই কমিশনে চিঠি দিয়েছে বিজেপি। 

উল্লেখ্য, বীরভূম আসনে বিজেপি প্রথমে প্রার্থী করে প্রাক্তন আইপিএস দেবাশিস ধরকে। কিন্তু রাজ্য সরকারের থেকে 'নো ডিউজ' সার্টিফিকেট অধরা থাকতে পারে এই আশঙ্কায়, ওই আসনে দেবতনু ভট্টাচার্যকে প্রার্থী করে রেখেছিল পদ্ম শিবির। আশঙ্কা সত্যি হয়। মনোনয়ন বাতিল হয় দেবাশিসের। এর পর দেবাশিস এবং রাজ্য বিজেপি নেতৃত্ব প্রথমে কলকাতা হাইকোর্ট এবং পরে সুপ্রিম কোর্টে যান। কিন্তু তাতে কোনও সুরাহা হয়নি। শেষ পর্যন্ত দেবতনুই বিজেপি প্রার্থী হিসাবে বীরভূমে লড়ছেন।

বিজেপি নেতা জগন্নাথ সরকার বুধবার একটি সাংবাদিক বৈঠক করে বলেন, 'তৃণমূলের বসিরহাটের প্রার্থী হাজি নুরুলের মনোনয়নে গুরুতর গলদ রয়েছে। যা আইন এবং নির্বাচনী বিধি মেনে হয়নি। তাই আমরা তাঁর মনোনয়ন বাতিলের দাবি জানিয়েছি। তৃণমূল প্রার্থী হাজি নুরুল পঞ্চদশ লোকসভার সদস্য ছিলেন। পঞ্চদশ লোকসভা শেষ হয়েছে ২০১৪ সালের ১৮ মে। হাজি নুরুল মনোনয়ন দাখিল করেছেন ৭ মে। নির্বাচনী হলফনামা অনুযায়ী, কোনও প্রার্থী শেষ ১০ বছরে যদি কোনও সরকারি পরিষেবা পেয়ে থাকেন, সরকারি কোনও বিল যদি তাঁর বাকি থাকে, তা মিটিয়ে দিতে হয়। তাঁর যে সরকারের ঘরে কোনও বকেয়া নেই, তা হলফনামায় জানানোর কথা। হাজি নুরুল ২০১৪ সালের ১৮ মে পর্যন্ত লোকসভার সদস্য ছিলেন। ২০১৪ সালের ১৮ মে তাঁর ১০ বছর পূর্ণ হচ্ছে। কিন্তু তিনি মনোনয়ন দিয়েছেন তাঁর ১২ দিন আগে। নির্বাচনী বিধি অনুযায়ী তাঁরও নো ডিউজ সার্টিফিকেট দেওয়া বাধ্যতামূলক। আমরা যে হলফনামা দেখেছি, তাতে তিনি ওই সার্টিফিকেট জমা দেননি। তাই আমরা ওই মনোনয়ন বাতিলের আবেদন করেছি।'

Advertisement

 

Read more!
Advertisement

RECOMMENDED

Advertisement