জোরকদমে চলছে গণনা। লোকসভা ভোটে বেলা ১২টা ১০ মিনিট পর্যন্ত বিজেপি ১টি আসনে জয়ী হয়েছে। বিজেপি ২৪০টি আসনে এগিয়ে রয়েছে। কংগ্রেস ৯৯টি আসনে এগিয়ে রয়েছে। তৃণমূল ৩০টি আসনে এগিয়ে রয়েছে। সিপিএম ২টি আসনে এগিয়ে রয়েছে।
অন্যদিকে, সকাল ১০টা ৫ মিনিট পর্যন্ত দেশের মোট ৫৪৩টি আসনের মধ্যে এনডিএ ৩০২, ইন্ডিয়া ২০৯ এবং অন্যান্যরা ৩২টি আসনে এগিয়ে ছিল। ম্যাজিক ফিগার ২৭২। এক্সিট পোলে অধিকাংশ সমীক্ষক সংস্থা এনডিএকে ৪০০-র আশেপাশে রেখেছিল। এদিকে পশ্চিমবঙ্গে গণনার তিন ঘণ্টা শেষ! তৃণমূল এগিয়ে ৩১, বিজেপি ১০! ইতিমধ্যেই সবুজ আবিরের খেলা শুরু হয়েছে রাজ্যের বিভিন্ন প্রান্তে। বুথ ফেরত সমীক্ষা অনুযায়ী, যে যে আসন গুলোতে বিজেপির জেতার প্রবল সম্ভাবনা ছিল, সেগুলো প্রায় ছিনিয়ে নিয়েছে তৃণমূল। এক নজরে দেখে নেওয়া যাক…
কোচবিহার: ২০১৯ সালে জিতেছিলেন বিজেপির নিশীথ প্রামাণিক। এবার তৃণমূলের জগদীশ চন্দ্র বর্মা বসুনিয়া।
বালুরঘাট: গতবার জিতেছিলেন সুকান্ত মজুমদার। এবার এগিয়ে তৃণমূলের বিপ্লব মিত্র।
বর্ধমান-দুর্গাপুর: এই কেন্দ্র গতবার কম ভোটের ব্যবধানে জিতেছিলেন বিজেপির এস এস আহলুওয়ালিয়া। এবার এখনও এগিয়ে তৃণমূলের কীর্তি আজাদ।
আসানসোল: উনিশের নির্বাচনে জিতেছিলেন বিজেপির বাবুল সুপ্রিয়। বাইশের উপনির্বাচনে জেতেন তৃণমূলের শত্রুঘ্ন সিনহা। এবারও এগিয়ে তিনি।
বাঁকুড়া: বাঁকুড়ায় গতবার জিতেছিলেন বিজেপির সুভাষ সরকার। এবার এখনও এগিয়ে অরূপ চক্রবর্তী।
ঝাড়গ্রাম: গতবার জিতেছিলেন বিজেপির কুনার হেমব্রম। এবার তাঁকে প্রার্থী করেনি বিজেপি। এখনও পর্যন্ত এগিয়ে তৃণমূলের কালীপদ সোরেন।
পুরুলিয়া: গতবার জিতেছিল বিজেপি। এবার এখনও এগিয়ে তৃণমূলের শান্তিরাম মাহাতো।
হুগলি: গতবার জিতেছিলেন লকেট চট্টোপাধ্যায়। এবার এগিয়ে তৃণমূলের রচনা বন্দ্যোপাধ্যায়।
রায়গঞ্জে গতবার জিতেছিলেন বিজেপির দেবশ্রী চৌধুরী। এবার এখনও পর্যন্ত এগিয়ে তৃণমূলের কৃষ্ণ কল্যাণী।
একুশের নির্বাচনে বিজেপির টিকিটে বিধায়ক হয়েছিলেন। তৃণমূলের প্রার্থী হয়ে বিধায়ক পদ থেকে পদত্যাগ করেন তিনি।