Advertisement

PM Modi: 'দুর্নীতিগ্রস্তদের ছাড়ব না, এটা মোদীর গ্যারান্টি', বীরভূমে বললেন প্রধানমন্ত্রী

আজ পশ্চিমবঙ্গে তিনটি সভা প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদীর (PM Narendra Modi)। প্রথমে বর্ধমান, তারপর বোলপুর ও তেহট্টে সভা করবেন প্রধানমন্ত্রী। বৃহস্পতিবার রাতেই তিনি কলকাতা পৌঁছেছেন। রাতে ছিলেন রাজভবনে। দুমাসের ব্যবধানে কৃষ্ণনগর লোকসভা কেন্দ্রে দুটি সভা করছেন প্রধানমন্ত্রী।

বীরভূমের সভায় প্রধানমন্ত্রী।
Aajtak Bangla
  • বর্ধমান, বোলপুর, তেহট্ট,
  • 03 May 2024,
  • अपडेटेड 3:19 PM IST
  • বৃহস্পতিবার রাতেই কলকাতায় মোদী
  • বাংলায় আজ তিনটি জনসভা প্রধানমন্ত্রীর
  • বর্ধমান, তেহট্ট ও বোলপুরে সভা মোদীর

আজ পশ্চিমবঙ্গে তিনটি সভা প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদীর (PM Narendra Modi)। প্রথমে বর্ধমান, তারপর বোলপুর ও তেহট্টে সভা করবেন প্রধানমন্ত্রী। বৃহস্পতিবার রাতেই তিনি কলকাতা পৌঁছেছেন। রাতে ছিলেন রাজভবনে। দুমাসের ব্যবধানে কৃষ্ণনগর লোকসভা কেন্দ্রে দুটি সভা করছেন প্রধানমন্ত্রী।  বর্ধমান-দুর্গাপুরের বিজেপি প্রার্থী দিলীপ ঘোষ এবং বর্ধমান পূর্বের বিজেপি প্রার্থী অসীমকুমার সরকারের সমর্থনে প্রচার করছেন তিনি। এরপর কৃষ্ণনগরের বিজেপি প্রার্থী তথা কৃষ্ণনগর রাজপরিবারের সদস্য অমৃতা রায় এবং রানাঘাটের বিজেপি প্রার্থী জগন্নাথ সরকারের সমর্থনে মোদী সভা করবেন কৃষ্ণনগরে।  বর্ধমান থেকে হেলিকপ্টারে কৃষ্ণনগরের শ্যামনগর ফুটবল মাঠে  যাবেন মোদী। বেলা পৌনে ১টা থেকে সেখানে তাঁর সভা হওয়ার কথা। কৃষ্ণনগরের সভা শেষ করে মোদী যাবেন বোলপুরে। দুপুর আড়াইটে নাগাদ সেখানে আমোদপুরের মেলার মাঠে তাঁর সভা রয়েছে। বোলপুর কেন্দ্রের বিজেপি প্রার্থী পিয়া সাহা এবং বীরভূমের বিজেপি প্রার্থী দেবতনু ভট্টাচার্যের সমর্থনে সভা করবেন তিনি। তিনটি সভার লাইভ আপডেট রইল।

 

ফের সন্দেশখালি প্রসঙ্গ তুললেন মোদী

বীরভূমের সভাতেও সন্দেশখালি প্রসঙ্গ টানলেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী। বললেন, 'সন্দেশখালিতে মা-বোনেদের সঙ্গে যা হয়েছে, তা মাফিয়ারাজের ফল। কেন্দ্রীয় এজেন্সির কর্মীদের উপর হামলা চালানো হচ্ছে।'

 

দুর্নীতি নিয়ে ফের তৃণমূলকে নিশানা মোদীর

বীরভূমের সভা থেকেও দুর্নীতি নিয়ে তৃণমূলকে আক্রমণ করলেন প্রধানমন্ত্রী। বললেন, 'তৃণমূলের নেতারা দুর্নীতির রেকর্ড করেছে। সর্বত্র দুর্নীতি হচ্ছে। কোটি কোটি টাকার দুর্নীতি হয়েছে। নোটের পাহাড়। আপনাদের লুট করেছেন এরা। বাংলায় শিক্ষা নিয়োগ দুর্নীতি তৃণমূলের নেতাদের চরিত্রের পর্দাফাঁস করেছে। যারা আপনাদের সন্তানের ভবিষ্যৎ নিয়ে খেলছে, তাদের সাজা দেবেন না? ২৫ হাজার শিক্ষকের চাকরি গিয়েছে।যারা আপনাদের লুট করেছে, তাদের ছাড়ব না। দুর্নীতিগ্রস্তদের ছাড়ব না, এটা মোদীর গ্যারান্টি।'

Advertisement

 

অনেক কিছু করা বাকি এখনও: মোদী

বীরভূমের সভায় মোদী বলেন, 'এটা তো শুধু ট্রেলার, অনেক কিছু করা বাকি। এই কারণেই তৃতীয় বার প্রধানমন্ত্রী হওয়ার জন্য আশীর্বাদ নিতে এসেছি।'

 

রবি-স্মরণ মোদীর

লোকসভা নির্বাচনের প্রচারে বীরভূমে পা রেখে কবিগুরু রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের নাম নিলেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী। বললেন, 'বোলপুরে এসে আলাদা করে ভাল লাগছে। এই মাটি রবীন্দ্রনাথের।'

বীরভূমের সভায় প্রধানমন্ত্রী

বীরভূমের আমোদপুর মেলার মাঠে সভায় প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী। বললেন, 'বীরভূম মানেই লাল মাটির দেশ।'

 

বাংলাকে বাঁচাতে বিজেপিকে জেতাতে হবে

বাংলাকে বাঁচাতে বিজেপিকে জেতাতে হবে। তাই কৃষ্ণনগরে রাজমাতা অমৃতা রায়কে, বহরমপুরে নির্মল সাহাকে জেতাতে হবে। 

লক্ষ্য ৩ কোটি লাখপতি দিদি বানানো

মোদী সরকার গরিব, মহিলা ও আদিবাসীদের উন্নয়নে কাজ করছে। অনেক স্কিমে মহিলাদের সুবিধা হয়েছে। আরও একটা যোজনা নিয়ে আসা হয়েছে। সরকার সোলার প্যানেল লাগাতে সাহায্য করবে। বেশি বিদ্যুৎ হলে সরকার কিনবে। মোদী সরকার ১০ কোটি মহিলা স্বনির্ভর গোষ্ঠীতে যুক্ত হয়েছেন। তাঁদের মধ্যে ১ কোটি মহিলা লাখপতি দিদি বনে গিয়েছে। আমার লক্ষ্য ৩ কোটি লাখপতি দিদি বানানো।

সন্দেশখালি নিয়ে নিশানা মোদীর

সন্দেশখালিতে যা হয়েছে তা তৃণমূলের শীর্ষ নেতৃত্বের জানা ছিল। ওখান থেকে কী কী পাওয়া যাচ্ছে। এসব গোলাবারুদ গণতন্ত্রকে মজবুত করবে নাকি? 

তৃণমূল সিএএ নিয়ে ভুল বোঝাচ্ছে

কংগ্রেস দেশ বিভাজন করেছিল ধর্মের ভিত্তিতে। তোষণের রাজনীতি করে ইন্ডিয়া জোট। মতুয়াদের জন্য সিএএ আনা হয়েছে। এর সবচেয়ে  বিরোধিতা করছে তৃণমূল। এরা সিএএ নিয়ে ভুল প্রচার চালাচ্ছে। তৃণমূল সিএএ লাগু করা আটকাতে পারবে না। মানুষ অধিকার পাবেই। পশ্চিমবঙ্গের ইতিহাস দেশকে দিশা দেখিয়েছি। মহারাজা কৃষ্ণচন্দ্রের অবদান আছে। এই মানুষকে তৃণমূল বদনাম করছে। 

তৃণমূল গরিবের রেশনও ছাড়েনি

ইন্ডিয়া জোটের প্রতি মানুষের বিশ্বাস নেই। তৃণমূল গরিবের রেশনও ছাড়েনি। তাদের থেকে কিছু আশা করা যায় না। তাই সবাই বলছে আবার মোদী সরকার। যত বেশি আসন, তত বেশি উন্নয়ন। যাদের টাকা তৃণমূল নিয়েছে তাদের টাকা ফেরানো হবে। এটাই মোদীর গ্যারান্টি।

১৫ আসন পাবে না তৃণমূল

সারা দেশে তৃণমূল ১৫টা সিটও জিততে পারবে না। এই সিট নিয়ে কি সরকার গড়তে পারবেন? কংগ্রেসও পুরো দেশে যা কিছুই করুক না কেন, ৫০টা সিট পাওয়াও তাদের জন্য মুশকিল। তাহলে ৫০ সিটও পাবে না, তারা কি সরকার বানাতে পারবেন। বামেরাও পারবে না। তাই এট পরিষ্কার যে কেন্দ্রে বিজেপির নেতৃত্বে এনডিএ সরকার গড়বে। এনডিএ ৪০০ পার করবে কি না সেটাই এখন চর্চার বিষয়।

যাঁদের চাকরি বাতিল হয়েছে, তাঁদের মধ্যে অনেকে নির্দোষ মানুষও রয়েছেন: মোদী

তৃণমূলের তোলাবাজরা শিক্ষক নিয়োগের নামে লাখ লাখ যুবকের সঙ্গে প্রতারণা করেছে। এত টাকা খেয়েছে যে, নোট গোনার মেশিনও হাঁপিয়ে যায়। আমি জানি, শিক্ষক নিয়োগের যে দুর্নীতি হল, তাতে যাঁরা পীড়িত, তাঁদের জন্য একটি পরামর্শ দেবো, যাঁদের চাকরি বাতিল হয়েছে, তাঁদের মধ্যে অনেকে নির্দোষ মানুষও রয়েছেন। আমার পরামর্শ হল, আমার দলের তরফ থেকে যাঁরা নির্দোষ, তাঁদের কীভাবে সাহায্য করা যায়, বিজেপির তরফ থেকে দেখা হোক। এঁদের আইনি সহায়তা দেওয়া, ন্যায় দেওয়ার জন্য কাজ করবে একটি সেল। যাঁরা নির্দোষ, সেই মানুষরাও ফেঁসে গেছেন। তাঁদের ন্যায়ের জন্য পশ্চিমবঙ্গ বিজেপি কাজ করবে। তৃণমূলের তোলাবাজি চলতে দেব না। এটা মোদীর গ্যারান্টি। সব দুর্নীতির তদন্ত হবে।

Advertisement

ইন্ডি জোট নির্দিষ্ট একটি ভোটব্যাঙ্কের জন্য লড়ছে: মোদী

আজ আমি আরেকটি কথা বলে রাখছি, আগের বারের চেয়েও কম আসন পতে চলেছে কংগ্রেস এবার। দেশও বুঝে গেছে, এরা নির্বাচন লড়ার জন্য নির্বাচন লড়ছে না। ইন্ডি জোট নির্দিষ্ট একটি ভোটব্যাঙ্কের জন্য লড়ছে। 

জিহাদি ভোটব্যাঙ্কের স্বার্থে সংবিধান বদলে ফেলতে চায় কংগ্রেস: মোদী

মোদী বললেন, এরা ওবিসি, দলিত, পিছিয়ে পড়াদের থেকে অধিকার ছিনিয়ে নিয়ে জিহাদি ভোটব্যাঙ্ক পেতে ব্যস্ত কংগ্রেস, তৃণমূল, বামেরা। কারণ, দলিত, ওবিসি, আদিবাসী মোদীকে ভোট দেয়। তাই ৬০ বছর ধরে যারা কংগ্রেসের সঙ্গে ছিল, তারা এখন মোদীর সঙ্গে। তাই কংগ্রেস ওবিসি, দলিত, পিছিয়ে পড়াদের শাস্তি দিতে চায় কংগ্রেস। জিহাদি ভোটব্যাঙ্কের স্বার্থে সংবিধান বদলে ফেলতে চায় কংগ্রেস। আমার চ্যালেঞ্জ, দেশকে লিখিত প্রতিশ্রুতি দিক কংগ্রেস ও ইন্ডি জোটের পার্টিরা, ধর্মের নামে সংবিধানে সংরক্ষণে বদল করবে না।  যেখানে এদের রাজ্য সরকার আছে, সেখানে ধর্মের নামে মুসলমানদের সংরক্ষণ দেওয়া হবে না। বাংলা সাক্ষী, কংগ্রেস ধর্মের নামে দেশভাগ করেছে। 

বাংলায় জয়শ্রীরাম বললে জ্বর আসে তৃণমূলের: মোদী

মোদীর কথায়, আমাদের দিলীপজি এত পরিশ্রম করছেন, বর্ধমানে তো আরও উন্নতি হবে। আমি চাই, ধানের ক্ষেত্রে বর্ধমানের আবার জয়জয়কার হোক। আমি চাই শিল্প নগরী হিসেবে দুর্গাপুর গোটা দেশে আবার উজ্জ্বল হয়ে উঠুক। কিন্তু এই তৃণমূল কংগ্রেস, বাম ও কংগ্রেস কী করছে। এরা দিনরাত বলে, মোদীকে গুলি মারো, মাথা ফাটিয়ে দাও। কিন্তু আমি ভয় পাই না। নামদার লোক বুঝে নিক, কামদার মানুষ কখনও থামে না। গরিব মানুষ ভয়ে বাঁচে না। আর আমি তো গরিবিতেই বড় হয়েছি, তাই আমারও ভয় নেই। আমিও ঠিক করেছি, আমায় যত গালি দেবে, তত দেশবাসীর সেবা বাড়িয়ে দেব। বাম, কংগ্রেস ও তৃণমূল কোনও রাজ্যের কী অবস্থা করতে পারে, তা আপনারা ভাবতে পারবেন না। পাশের রাজ্য ত্রিপুরাকে বামেরা শেষ করে দিয়েছিল। বামেরা বিদায় হল, ত্রিপুরা উন্নতি শুরু হয়ে গেল। এদের একটাই কাজ, ভোটের জন্য সমাজকে ভাগ করো। আমি কাল টিভিতে দেখলাম, বাংলায় তৃণমূলের এক বিধায়ক খোলাখুলি ধমক দিচ্ছে, হিন্দুদের ভাগীরথিতে ভাসিয়ে দেবে। এটা কী ধরনের কথা। কী ধরনের সংস্কৃতি। বাংলায় হিন্দুদের সঙ্গে কী হচ্ছে এসব। এখানে জয়শ্রীরাম বললে আপত্তি। জয়শ্রীরাম বললে জ্বর আসে গায়ে। এদের রাম মন্দির নির্মাণেও আপত্তি। রামনবমীর শোভাযাত্রাতেও আপত্তি।

মোদীর মুখে শেখ শাহজাহানের নাম

আমি তৃণমূল সরকারকে জিগ্গেস করছি, এখানে সন্দেশখালিতে মা-বোনেদের সঙ্গে এরকম অত্যাচার হল, সেই অভিযুক্তকে বাঁচানোর চেষ্টা করছে তৃণমূল। কারণ, ওই অভিযুক্তের নাম শাহজাহান শেখ? আমি সন্দেশখালির মা-বোনেদের একটি গান শুনলাম, আমার চোখে জল এসে গেল। বাঙালি না হলেও বুঝে যাবেন। তৃণমূল তুষ্টিকরণ চালিয়ে যাচ্ছে। ভোটব্যাঙ্ক মানুষের চেয়েও বড়? এখন এরা নতুন কথা বলছে, নতুন খেলা শুরু করেছে, মোদীর বিরুদ্ধে ভোট জিহাদ করো। জিহাদ কী জিনিস, আমাদের দেশের মানুষ জানে। আমাদের দেশ দশকের পর দশক ভোট জিহাদের খেলা দেখেছে। পর্দার পিছনে চলত। এখন হতাশায় ভোট জিহাদ মাইকে ঘোষণা করছে। এখানে তৃণমূলের পরিবার চুপ, বামেদের পরিবার চুপ, কংগ্রেসের পরিবার চুপ, ইন্ডি জোটের সব পার্টি ভোট জিহাদের সমর্থক। ভোট জিহাদ করতে চাওয়া এই লোকদের আপনারা জবাব দেবেন তো? 

আপনাদের দুর্দশা দেখি, আমার মন ছটফট বেড়ে যায়: মোদী

মোদীর কথায়, আমি যখন গরিবি দেখি, আপনাদের দুর্দশা দেখি, আমার মন ছটফট বেড়ে যায়। কারণ আমার তখন নিজের জীবনের সেই জীবন মনে পড়ে যায়। ছেলেবেলায় এই সবই দেখেছি। পরিবারকে কত কষ্ট করতে হয়। আমি সেই গরিবি দেখেছি। কিন্তু আমি চাই না, এখন কোনও ভারতীয় এই রকম গরিবিতে বাঁচুক। আমার ভারত আর দারিদ্রের জীবন কাটাবে না। আজ দেখে ভাল লাগে, গত ১০ বছরে ২৫ কোটি লোক গরিবি থেকে বেরিয়ে গিয়েছেন। আগামী ৫ বছরে আরও মানুষের দারিদ্র ঘুচে যাবে।

Advertisement

মোদীর একটাই স্বপ্ন, আপনাদের স্বপ্ন পূরণ করা: মোদী

মোদী বললেন, আমি নিজের জন্য বাঁচতে চাই না। আমি আপনাদের সেবার সঙ্কল্প নিয়ে এই মহান ভারতমাতার, ১৪০ কোটি দেশবাসীর সেবা করতে বেরিয়েছি। মোদীর একটাই স্বপ্ন, আপনাদের স্বপ্ন পূরণ করা। আমার কাছে কিছু নেই। আগেও কিছু নেই, পিছনেও কিছু নেই। আমার কাছে আপনারাই আমার পরিবার। আমার ভারত, আমার পরিবার। আমার উত্তরসূরি হল এই দেশের শিশুরা। আপনারাই আমার পরিবার। আমার কারও জন্য কিছু ছেড়ে যাওয়ার নেই।

কেমন আছেন বর্ধমানবাসী, কেমন আছেন দুর্গাপুরবাসী?: মোদী

কেমন আছেন বর্ধমানবাসী, কেমন আছেন দুর্গাপুরবাসী? আপনাদের সকলকে আমার প্রণাম ও ভালোবাসা। আজও এখানে এত লোক আপনারা আমাদের আশীর্বাদ দিতে এসেছেন। মা ও বোনেরাও অনেকে এসেছেন। এই সময় মা-বোনদের অনেক কাজ থাকে। এই সব ছেড়ে আপনারা এসেছেন, মনে হচ্ছে, যেন আমার পরিবার। আমাকে দেশ এত আশীর্বাদ দিয়েছে, মনে হয় না কোনও মানুষ জীবনে এত আশীর্বাদ পেয়েছেন। 

বর্ধমানে সভামঞ্চে পৌঁছলেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী

বর্ধমানে সভামঞ্চে পৌঁছলেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী। প্রধানমন্ত্রীকে স্বাগত জানালেন বিজেপির বর্ধমান জেলা নেতৃত্ব।

একটু পরেই বর্ধমানে সভা শুরু মোদীর

ইতিমধ্যেই বর্ধমানে সভামঞ্চের উদ্দেশ্যে রওনা হয়েছেন প্রধানমন্ত্রী মোদী। একটু পরেই বর্ধমান সভা শুরু হবে মোদীর। সভায় ভিড় বাড়ছে।

বৃহস্পতিবার রাতেই কলকাতায় মোদী

বৃহস্পতিবার রাতেই তিনি কলকাতা পৌঁছেছেন। রাতে ছিলেন রাজভবনে। দুমাসের ব্যবধানে কৃষ্ণনগর লোকসভা কেন্দ্রে দুটি সভা করছেন প্রধানমন্ত্রী।  বর্ধমান-দুর্গাপুরের বিজেপি প্রার্থী দিলীপ ঘোষ এবং বর্ধমান পূর্বের বিজেপি প্রার্থী অসীমকুমার সরকারের সমর্থনে প্রচার করছেন তিনি।

Read more!
Advertisement

RECOMMENDED

Advertisement