Advertisement

Dilip Ghosh: 'যার দম নেই সে...', শেষ ভোটের দিন 'কু'-কথা দিলীপ ঘোষের মুখে

আজ, শনিবার শেষ দফার ভোট চলছে। ভোট শুরু হতেই বিক্ষিপ্ত অশান্তির খবর আসছে বিভিন্ন এলাকা থেকে। সেসবের মধ্যেই ভোট পরিস্থিতি নিয়ে মন্তব্য করলেন বিজেপি নেতা দিলীপ ঘোষ। বললেন, 'বলেছিলাম যত ইলেকশন এগোবে, টিএমসি হারবে।

বিজেপি সাংসদ দিলীপ ঘোষ। ছবি-পিটিআই
Aajtak Bangla
  • কলকাতা,
  • 01 Jun 2024,
  • अपडेटेड 1:22 PM IST
  • আজ, শনিবার শেষ দফার ভোট চলছে।
  • ভোট শুরু হতেই বিক্ষিপ্ত অশান্তির খবর আসছে বিভিন্ন এলাকা থেকে।

আজ, শনিবার শেষ দফার ভোট চলছে। ভোট শুরু হতেই বিক্ষিপ্ত অশান্তির খবর আসছে বিভিন্ন এলাকা থেকে। সেসবের মধ্যেই ভোট পরিস্থিতি নিয়ে মন্তব্য করলেন বিজেপি নেতা দিলীপ ঘোষ। বললেন, 'বলেছিলাম যত ইলেকশন এগোবে, টিএমসি হারবে। আর ততই হিংসা পুলিশি অত্যাচার বাড়বে। কিন্তু অনেকদিন পর মানুষ নিজের ভোট নিজে দিচ্ছেন। এটাই টিএমসির ভয়। তৃণমূলে কেল্লায় ধস নেমেছে। তাই তারা শেষ চেষ্টা করতে চাইছে। ভয় দেখিয়ে , বিজেপি কর্মীদের তুলে নিয়ে গিয়ে আটকে রেখে। আজকের শেষ ভোটেও মানুষ মোদিজীর পক্ষে ভোট দেবেন। আর মোদীজি কে ৩৭০টি আসন মানুষ দেবে।'  

মোদীজির ধ্যান করা নিয়ে নির্বাচন কমিশনে নালিশ প্রসঙ্গে দিলীপ ঘোষ বলেন, 'মোদীজি পরোটা খেলে নালিশ , মোদীজি ধোকলা খেলেও নালিশ। নালিশ করবেন , না রাজনীতি করবেন। নির্বাচন কমিশন আদালত সবসময় রাজনীতি করার জায়গা নয়। রাজনীতি করার জায়গা হচ্ছে সাধারণ মানুষের ময়দান। এসব অভিযোগের কোন মানেই হয় না।'

শিলিগুড়িতে জল সঙ্কট নিয়ে দিলীপ বলেন, 'দিল্লি-শিলিগুড়ি এসব জায়গায় যারা মোদীজির বিরুদ্ধে স্লোগান দিচ্ছে বিরোধিতা করছে আন্দোলন করছে, সেই ইন্ডি জোটের সরকার যেখানে আছে মানুষ খাবার জল টুকু পাচ্ছে না। মোদীজি বাড়ি বাড়ি চাল ডাল থেকে খাবার-থাকার ব্যবস্থা সব করেছেন। তারা কিসের অধিকারে বিরোধিতা করছেন। মানুষ সব দেখছে। জলের জন্য হাহাকার,  লম্বা লাইন, জলের গাড়িতে লোক উঠে যাচ্ছে। পাকিস্তানে আমরা দেখেছিলাম আটার গাড়িতে আটা না পেয়ে লোককে উঠে যেতে। দিল্লিতে জলের জন্য মারামারি হচ্ছে। মানুষের জবাব দেবে।' 

পাশাপাশি, দিলীপের দাবি, 'চার তারিখের পর বিজেপি জিতবে। যার দম আছে সে পশ্চিম বাংলার যে কোন জায়গায় জিততে পারে, যার দম নেই সে গলি কা কুত্তা।  দম থাকে তো বেরিয়ে এসে জিতে দেখাক। বর্ধমানে দাঁড়াতে পারতো। একবার পিসিমণি গেছিলেন কি দুর্দশা হয়েছিল। মেদিনীপুরের লোক নাক কান কেটে দিয়েছে। বুঝে গেছেন কত দম । আর যাবেন না।  বাংলার বাইরে কোথাও পা রাখতে পারলেন না। হাজার কোটি টাকা খরচা করে এমএলএ -এম পি, পঞ্চায়েত জিততে পারল না । দম জানা আছে। আপনে  ঘর মে শের ভি কুত্তা হোতা হ্যায়।'
 

Advertisement

Read more!
Advertisement

RECOMMENDED

Advertisement