Advertisement

জিতেন্দ্র BJP-তে? 'কাটা ঘায়ে নুনের ছিটে,' দীর্ঘ ফেসবুক পোস্ট ক্ষুব্ধ বাবুলের

প্রথম পুর প্রশাসকের পদ, এবং পরে তৃণমূল (TMC) ছেড়েছেন জিতেন্দ্র তিওয়ারি (Jitendra Tiwari)। জল্পনা, এবার হয়তে বিজেপিতে (BJP) যোগদান করতে পারেন তিনি। এরই মাঝে, সরাসরি জিতেন্দ্রর বিরুদ্ধে তোপ দাগলেন আসানসোলের (Asansol)সাংসদ তথা কেন্দ্রীয় মন্ত্রী বাবুল সুপ্রিয় (Babul Supriyo)। ফেসবুকে এক ভিডিও পোস্টে তিনি বলেন, "আমার টপ বসরা কী করেন, সেটা আলাদা ব্যাপার। সেই সিদ্ধান্তই সর্বোচ্চ। তাতে আমার কিছু বলার অধিকার নেই। কিন্তু আমার প্রচুর বিজেপি সহকর্মী এতদিন ধরে চূড়ান্ত ভাবে আক্রান্ত, নির্যাতিত, আহত হয়েছেন। জীবন দিয়েছেন। ভুয়ো কেসে জেলে রয়েছেন, এবং এই পুরো ব্যাপারটা মাননীয়া নেত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের অনুপ্রেরণায়, তাঁর নির্দেশে আসানসোল - দুর্গাপুরের তৃণমূল নেতারা কার্যকর করেছেন। আপনারাও জানেন জিতেন্দ্র তিওয়ারি তাঁদের মধ্যে অন্যতম। এদের কারও বিজেপিতে যোগ দেওয়াটা আমি মন থেকে মেনে নিতে পারবো না।"

বাবুল সুপ্রিয়
Aajtak Bangla
  • আসানসোল,
  • 18 Dec 2020,
  • अपडेटेड 8:37 AM IST
  • জিতেন্দ্রকে পালটা তোপ বাবুলের
  • "মন থেকে মেনে নিতে পারবো না"
  • জিতেন্দ্রর বিজেপিতে যোগদান প্রসঙ্গে মন্তব্য বাবুলের


প্রথম পুর প্রশাসকের পদ, এবং পরে তৃণমূল (TMC) ছেড়েছেন জিতেন্দ্র তিওয়ারি (Jitendra Tiwari)। জল্পনা, এবার হয়তে বিজেপিতে (BJP) যোগদান করতে পারেন তিনি। এরই মাঝে, সরাসরি জিতেন্দ্রর বিরুদ্ধে তোপ দাগলেন আসানসোলের (Asansol)সাংসদ তথা কেন্দ্রীয় মন্ত্রী বাবুল সুপ্রিয় (Babul Supriyo)। ফেসবুকে এক ভিডিও পোস্টে তিনি বলেন, "আমার টপ বসরা কী করেন, সেটা আলাদা ব্যাপার। সেই সিদ্ধান্তই সর্বোচ্চ। তাতে আমার কিছু বলার অধিকার নেই। কিন্তু আমার প্রচুর বিজেপি সহকর্মী এতদিন ধরে চূড়ান্ত ভাবে আক্রান্ত, নির্যাতিত, আহত হয়েছেন। জীবন দিয়েছেন। ভুয়ো কেসে জেলে রয়েছেন, এবং এই পুরো ব্যাপারটা মাননীয়া নেত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের অনুপ্রেরণায়, তাঁর নির্দেশে আসানসোল - দুর্গাপুরের তৃণমূল নেতারা কার্যকর করেছেন। আপনারাও জানেন জিতেন্দ্র তিওয়ারি তাঁদের মধ্যে অন্যতম। এদের কারও বিজেপিতে যোগ দেওয়াটা আমি মন থেকে মেনে নিতে পারবো না।" এটাকে কার্যত 'কাটা ঘায়ে নুনের ছিটে' বলেই ব্যাখা করেছেন বাবুল।

প্রকারন্তরে বাবুলের এই মন্তব্যকে মান্যতা দিয়েছেন জিতেন্দ্র তিওয়ারিও। তিনি বলেন, "তৃণমূলে থাকাকালিন অনেক কাজ করতে হয়েছে। যা নিয়ে বিজেপির অভিযোগ থাকতেই পারে।" প্রসঙ্গত আজ শুক্রবারই মুখ্যমন্ত্রী তথা দলের তৃণমূল নেত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের সঙ্গে দেখা করার কথা ছিল জিতেন্দ্রর। কিন্তু তার আগে বৃহস্পতিবার বিকেলেই বদলে যায় সমস্ত হিসেব নিকেশ। তৃণমূল ছাড়েন জিতেন্দ্র তিওয়ারি। 

রাজ্যের পুর ও নগরোন্নয়নমন্ত্রী ফিরহাদ হাকিমকে দেওয়া একটি চিঠিকে কেন্দ্র করে গত কয়েকদিন ধরেই তৃণমূলের শীর্ষ নেতৃত্ব তথা রাজ্য সরকারের সঙ্গে জিতেন্দ্র সম্পর্কে টানাপোড়েন চলছিল। তারমাঝেই গত বুধবার সাংসদ সুনীলকুমার মণ্ডলের বাড়িতে শুভেন্দু অধিকারীর সঙ্গে দেখা হয় জিতেন্দ্রর। এরপরেই বৃহস্পতিবার বিকেলে হঠাৎ আসানসোলের পুর প্রশাসকের পদে ইস্তফা দেন তিনি। ইস্তফার কিছুক্ষণ পরেই ভাঙচুর হয় তাঁর কার্যালয়ে। এরপরেই তৃণমূলে ছাড়ার সিদ্ধান্ত ঘোষণা করেন জিতেন্দ্র। এদিন বারে বারে রাজ্যের পুর ও নগরোন্নয়নমন্ত্রী ফিরহাদ হাকিমের বিরুদ্ধে ক্ষোভ উগড়ে গিয়েছেন তিনি।

Advertisement


 

Read more!
Advertisement

RECOMMENDED

Advertisement