সিএমও থেকে রাজনৈতিক নির্দেশ আসছে। সেখানে তালাচাবি লাগাতে হবে। শনিবার এভাবেই কারও নাম না-করে মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় (Mamata Banerjee) এবং রাজ্য সরকারের বিরুদ্ধে তোপ দাগলেন বিজেপি নেতা শুভেন্দু অধিকারী (Suvendu Adhikary)।
এদিন পূর্ব মেদিনীপুরে ইস্কনের একটি ধৰ্মীয় অনুষ্ঠানে যোগ দেন তিনি। আট দফা ভোট নিয়ে বিজেপি নেতা শুভেন্দু অধিকারী (Suvendu Adhikary)-কে জিজ্ঞাসা করা হলে তিনি বলেন, " ২০ দফায় ভোট করা উচিৎ ছিল।"
আজ বিজেপির এলইডি গাড়ি সহ বেশ কয়েকটি গাড়ি ভাঙচুর নিয়ে শুভেন্দু অধিকারী (Suvendu Adhikary) বলেন, "নবান্নে যে সমস্ত আধিকারিকরা আছেন কমিশনকে বলব অবিলম্বে তাঁদের সরাতে হবে। সিএমও-তে তালাচাবি লাগাতে হবে। কারণ ওখানে যাঁরা বসে আছেন, তাঁরা রাজনৈতিক নির্দেশ দিচ্ছেন। আমরা নির্বাচন কমিশনকে বলব কমিশনের দেখা দরকার। গণতন্ত্রে মানুষই শেষ কথা বলবে।"
এদিকে, বাংলায় আট দফা নির্বাচন নির্ঘন্ট প্রকাশিত হতেই কমিশনের বিরুদ্ধে সুর চড়াল পশ্চিমবঙ্গের শাসক শিবির। যদিও নির্বাচন কমিশনের এই সিদ্ধান্তে খুশি বাম-কংগ্রেস শিবির। তাঁদের মত, কমিশন বুঝতে পেরেছে যে বাংলায় অবাধে ভোট করার পরিস্থিতি নেই। যদিও কেন্দ্রীয় বাহিনী যাতে নিজেদের কাজ সঠিকভাবে করে সেদিকে দৃষ্টি দেওয়ার আর্জিও করেছেন তাঁরা।
এদিন, শিলিগুড়ির সিপিআইএম নেতা অশোক ভট্টাচার্য বলেন, 'করোনা ভাইরাস, কৃষক আন্দোলন, সবেতেই আমরা মানুষের পাশে ছিলাম। আমরা অনেক আগে থেকেই নির্বাচনের জন্য প্রস্তুতি নিয়ে রেখেছিলাম। মে মাসের পুর নির্বাচনের কথা মাথায় রেখেই প্রস্তুতি নিয়েছিলাম।