Advertisement

ধার্মিক দেশে ধর্মঘট হবে না, Strike নিয়ে বামেদের খোঁচা দিলীপের

ধর্মঘট নিয়ে এবার বাম ও কংগ্রেসকে কড়া ভাষায় আক্রমণ করলেন বিজেপি রাজ্য সভাপতি দিলীপ ঘোষ। ধর্মঘটের দিনই নদিয়ায় সভা রেখেছেন তিনি। এদিন সকালেই তাঁকে আবার দেখা গেল খোশমেজাজে ক্রিকেট খেলতে। পাল্টা দিলীপের উদ্দেশ্যে তোপ দাগলেন বাম নেতা সুজন চক্রবর্তী।  

দিলীপ ঘোষ । ফাইল ছবি
Aajtak Bangla
  • নদিয়া,
  • 26 Nov 2020,
  • अपडेटेड 1:36 PM IST
  • ধর্মঘটীদের কটাক্ষ দিলীপ ঘোষের
  • বামেদের তীব্র ভাষায় কটাক্ষ
  • এদিন নদিয়াতে সভা রয়েছে তাঁর

ধর্মঘট নিয়ে এবার বাম ও কংগ্রেসকে কড়া ভাষায় আক্রমণ করলেন বিজেপি রাজ্য সভাপতি দিলীপ ঘোষ। ধর্মঘটের দিনই নদিয়ায় সভা রেখেছেন তিনি। এদিন সকালেই তাঁকে আবার দেখা গেল খোশমেজাজে ক্রিকেট খেলতে। পাল্টা দিলীপের উদ্দেশ্যে তোপ দাগলেন বাম নেতা সুজন চক্রবর্তী।  

বামেদের কটাক্ষ দিলীপের

এদিন ধর্মঘটকে কটাক্ষের সুরে দিলীপ ঘোষ বলেন, "ধর্মঘট কোথায় ? ধার্মিক দেশে কোনও ধর্মঘট হবে না। ধর্ম আছে, ঘট আছে, ধর্মঘট বলে কিছু নেই। এইসব করে বাংলার সর্বনাশ করেছে ওরা, কর্মনাশা বনধ ধর্মঘট।" যদিও দিলীপ ঘোষকে পাল্টা আক্রমণ করেন বাম নেতা সুজন চক্রবর্তী। তিনি বলেন, "দিলীপ ঘোষ কিছু জানেন না।  গোটা দেশে ধর্মঘট চলছে। আর মানুষ তা সফল করবে, দিলীপ ঘোষেদের সাহায্য করার জন্য মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় ধর্মঘটের বিরোধিতা করেছেন, কারণ তাঁর প্রধানমন্ত্রীর কাছ থেকে সার্টিফিকেট চাই।" নদিয়ায় বিধানচন্দ্র স্মৃতি সংঘের মাঠে একটি জনসভা রয়েছে দিলীপ ঘোষের। যদিও ধর্মঘটের দিন এই সভা করায় বামেদের তরফ থেকে নিন্দা করা হয় প্রথমে। যদিও পাল্টা আক্রমণ করে বিজেপিও। সভার দিন পরিবর্তন করার কোনও পরিকল্পনা নেই বলে জানিয়ে দেওয়া হয়। এদিন সকালে আবার ব্যাট হাতে ক্রিকেট খেলতেও দেখা যায় দিলীপ ঘোষকে।

সকাল থেকে ধর্মঘট

কেন্দ্রের কৃষি আইন-সহ একাধিক নীতির বিরুদ্ধে এদিন ধর্মঘট ডেকেছে কেন্দ্রীয় শ্রমিক সংগঠনগুলি। সেই ধর্মঘটকে সমর্থনের ডাক দিয়েছে বাম ও কংগ্রেস শিবির। এদিন সকাল থেকেই রাজ্যের বিভিন্ন জায়গায় বনধ সফল করতে উঠেপড়ে লাগে ধর্মঘটীরা।  বেশ কিছু জায়গায় পুলিশের সঙ্গে বচসাতেও জড়ান তারা। অনেক জায়গায় জোর করে বাস বন্ধ করে দেওয়ার অভিযোগ ওঠে। মধ্যমগ্রামে আবার ট্রেন লক্ষ্য করে পাথর ছোঁড়ার অভিযোগ ওঠে ধর্মঘটীদের বিরুদ্ধে। বাঁকুড়াতে ধর্মঘটে মিশ্র প্রভাব দেখা যায়। শিয়ালদহে স্টেশনে নিত্যদিনের তুলনায় ট্যাক্সি সংখ্যা কম ছিল। বেসরকারি বাস অন্যদিকে তুলনায় এদিন অনেক কম নজরে এসেছে। তবে সরকারি বাস চলছে। বেশ কিছু জায়গায় ধর্মঘটীদের আটকেরও খবর এসেছে। চাঁদনি চক মেট্রো স্টেশনও জোর করে বন্ধ করার চেষ্টা করে। যদিও পুলিশ এসে যাওয়ায় তা আর সম্ভব হয়নি ।

Advertisement

Read more!
Advertisement

RECOMMENDED

Advertisement