Advertisement

West Bengal Election 2021 : আলিপুরদুয়ারে 'ফাঁকিবাজ' ভোটকর্মী কারা? তালিকা ঝুলিয়ে দিল নির্বাচন কমিশন

তড়িঘড়ি ফাঁকিবাজ ভোট কর্মীদের চিহ্নিত করতে নির্বাচন কমিশনের নির্দেশে জেলা হাসপাতালে গঠন করা হয়েছে একটি মেডিকেল বোর্ড। ইতিমধ্যেই যাঁরা ডাক্তারের মেডিকেল সার্টিফিকেট কমিশনে জমা করেছিলেন, তাঁদের ফের তলব করা হয় কমিশনের তৈরি মেডিকেল বোর্ডে।

নাম নেই তো? দেখে নিচ্ছেন এক সরকারি কর্মী। ছবি: অসীম দত্ত
Aajtak Bangla
  • আলিপুরদুয়ার,
  • 07 Mar 2021,
  • अपडेटेड 10:05 AM IST
  • চাইলেই চিকিৎসকের শংসাপত্র দেখিয়ে ভোটের ডিউটি থেকে রেহাই মিলবে না ভোট কর্মীদের
  • নির্বাচন কমিশনের নির্দেশিকা মেনে রীতিমতো মেডিকেল বোর্ডের কাছে স্বাস্থ্য পরীক্ষার পরে মিলতে পারে ভোট ডিউটির ছাড়পত্র
  • ইতিমধ্যেই 'ফাঁকিবাজ' ভোট কর্মীদের চিহ্নিত করে ফেলেছে জেলা নির্বাচন কমিশন

অসীম দত্ত

চাইলেই চিকিৎসকের শংসাপত্র দেখিয়ে ভোটের ডিউটি থেকে রেহাই মিলবে না ভোটকর্মীদের। নির্বাচন কমিশনের নির্দেশিকা মেনে রীতিমতো মেডিকেল বোর্ডের কাছে স্বাস্থ্য পরীক্ষার পরে মিলতে পারে ভোট ডিউটির ছাড়পত্র।

ইতিমধ্যেই 'ফাঁকিবাজ' ভোট কর্মীদের চিহ্নিত করে ফেলেছে জেলা নির্বাচন কমিশন! 'ফাঁকিবাজ' ভোট কর্মীদের নামের তালিকা ঝুলিয়ে দেওয়া হয়েছে জেলার প্রশাসনিক ভবনের দ্বিতীয় তলে।

নির্বাচনের নির্ঘণ্ট ঘোষণা হতেই এক শ্রেণীর ফাঁকিবাজ সরকারি ভোট কর্মী ডাক্তারদের দ্বারস্থ হয়ে মেডিকেল আনফিট সার্টিফিকেট জমা করেছে নির্বাচনী দফতরে। এমনই অভিযোগ উঠেছে।

ভোটের ডিউটি যেতে অনিচ্ছুক কর্মীদের আনফিট মেডিকেল সার্টিফিকেট দেখে চক্ষু চড়কগাছ নির্বাচন কমিশনের। জেলায় যে বিপুল পরিমাণে সরকারি ভোট কর্মীদের মেডিকেল আনফিট সার্টিফিকেট জমা পড়েছে, তাতে জেলায় সুষ্ঠু ভাবে  নির্বাচন করাটাই একটা বড় চ্যালেঞ্জ হয়ে দাঁড়াবে কমিশনের কাছে।

তড়িঘড়ি ফাঁকিবাজ ভোট কর্মীদের চিহ্নিত করতে নির্বাচন কমিশনের নির্দেশে জেলা হাসপাতালে গঠন করা হয়েছে একটি মেডিকেল বোর্ড।

ইতিমধ্যেই যাঁরা ডাক্তারের মেডিকেল সার্টিফিকেট কমিশনে জমা করেছিলেন, তাঁদের ফের তলব করা হয় কমিশনের তৈরি মেডিকেল বোর্ডে।

সেখানে ফের নতুন করে স্বাস্থ্য পরীক্ষা করা হয় ভোটের ডাক পড়া সরকারি কর্মীদের। মেডিকেল বোর্ডের কাছে দ্বিতীয় দফায় স্বাস্থ্য পরীক্ষার পর দেখা যায়, অধিকাংশ সরকারি কর্মী মেডিকেল রিপোর্ট ফিট এসেছে।

এরপরই নির্বাচন কমিশন সেই মেডিকেল রিপোর্ট টাঙিয়ে দেয় জেলার প্রশাসনিক ভবন ডুয়ার্স কন্যায়। প্রতিদিনই কয়েকশো সরকারি কর্মী ভিড় জমাচ্ছেন ডুয়ার্স কন্যায়। যদিও এই বিষয়ে জেলা নির্বাচন কমিশন সংবাদ মাধ্যেমে কোনও প্রতিক্রিয়া দেননি।

আলিপুরদুয়ার জেলা তৃণমুল শিক্ষা সেলের সভাপতি ভাস্কর মজুমদার বলেন, ফিট-আনফিটের জন্য নির্বাচন কমিশনের একটি গাইড লাইন আছে। কেউ নিজেকে আনফিট বললে তিনি আনফিট হবেন না। নির্বাচন কমিশনের মেডিকেল বোর্ড ঠিক করবে কে ফিট, কে আনফিট।

Advertisement

যশোডাঙ্গা হাইস্কুলের শিক্ষিকা সমর্পিতা ঘোষ বলেন আমারা স্বামী-স্ত্রী দুজনেই স্কুলে চাকরি করি। আমাদের ছেলে খুব অসুস্থ। আমাদের যে কোনও একজন ভোটের ডিউটিতে না গেলে ভাল হবে। আমার স্বামীর নাম এসেছে। এরপরের তালিকায় আমার নাম এলে খুব সমস্যা হবে।

 

Read more!
Advertisement

RECOMMENDED

Advertisement