Advertisement

১০ বছরের কাজের খতিয়ান, রিপোর্ট কার্ড প্রকাশ তৃণমূলের

দশ বছরের কাজের রিপোর্ট কার্ড (Report Card) প্রকাশ করল তৃণমূল কংগ্রেস (TMC)। শুক্রবার থেকে 'বঙ্গধ্বনি'র মধ্যে দিয়ে রাজ্যের প্রতিটি বিধানসভায় মানুষের কাছে পৌঁছে যাবে এই রিপোর্ট কার্ড। বৃহস্পতিবার এই রিপোর্ট কার্ড প্রকাশ করেন তৃণমূলের মহাসচিব তথা রাজ্যের মন্ত্রী পার্থ চট্টোপাধ্যায় (Partha Chatterjee), ইন্দ্রনীল সেন, চন্দ্রিমা ভট্টাচার্য, সুব্রত মুখোপাধ্যায় এবং সাংসদ সুদীপ বন্দ্যোপাধ্যায় (Sudip Banerjee) সহ নেতানেত্রীরা। ১০ বছরে সরকারি প্রকল্পের মাধ্যমে রাজ্যের মানুষ যা যা সুবিধা পেয়েছেন সেই সবই বিস্তারিত ভাবে তুলে ধরা হয়েছে এই রিপোর্ট কার্ডে। 

তৃণমূলের রিপোর্ট কার্ড প্রকাশ
Aajtak Bangla
  • কলকাতা,
  • 10 Dec 2020,
  • अपडेटेड 3:54 PM IST
  • ১০ বছরের রিপোর্ট কার্ড প্রকাশ তৃণমূলের
  • শুক্রবার শুরু হচ্ছে 'বঙ্গধ্বনি'
  • বঙ্গধ্বনির মধ্যে দিয়ে পৌঁছে দেওয়া হবে রিপোর্ট কার্ড

দশ বছরের কাজের রিপোর্ট কার্ড (Report Card) প্রকাশ করল তৃণমূল কংগ্রেস (TMC)। শুক্রবার থেকে 'বঙ্গধ্বনি'র মধ্যে দিয়ে রাজ্যের প্রতিটি বিধানসভায় মানুষের কাছে পৌঁছে যাবে এই রিপোর্ট কার্ড। বৃহস্পতিবার এই রিপোর্ট কার্ড প্রকাশ করেন তৃণমূলের মহাসচিব তথা রাজ্যের মন্ত্রী পার্থ চট্টোপাধ্যায় (Partha Chatterjee), ইন্দ্রনীল সেন, চন্দ্রিমা ভট্টাচার্য, সুব্রত মুখোপাধ্যায় এবং সাংসদ সুদীপ বন্দ্যোপাধ্যায় (Sudip Banerjee) সহ নেতানেত্রীরা। ১০ বছরে সরকারি প্রকল্পের মাধ্যমে রাজ্যের মানুষ যা যা সুবিধা পেয়েছেন সেই সবই বিস্তারিত ভাবে তুলে ধরা হয়েছে এই রিপোর্ট কার্ডে। 

এই প্রসঙ্গে পার্থ চট্টোপাধ্যায় জানান, 'এই সরকার ১০ বছরের মধ্যে ৮ বছর কাজ করার সুযোগ পেয়েছে। করোনার জন্য ১ বছর এবং উপনির্বাচনের জন্য ১ বছর কাজ করা সম্ভব হয়নি। তাও সরকার সমস্ত রকম ভাবে মানুষের পাশে থেকেছে। আর সেই কাজের খতিয়ান নিয়েই মানুষের দরজায় পৌঁছবে তৃণমূল কংগ্রেস।' তিনি আরও বলেন, শুধুমাত্র শিক্ষাক্ষেত্রেই ৩ গুণ বরাদ্দ বেড়েছে। পাশাপাশি বরাদ্দ বেড়েছে স্বাস্থ্য ও খাদ্যেও। এই প্রসঙ্গে সাসংদ সুদীপ বন্দ্যোপাধ্যায় বলেন, 'এটা আসলে শ্বেতপত্র। দিদিকে বলো, বাংলার গর্ব মমতার পর চালু হচ্ছে বঙ্গধবনি। আর তার মাধ্যমে ঘরে ঘরে মানুষের কাছে পৌঁছবেন জনপ্রতিনিধি থেকে সাংগঠনিক পদে থাকা ব্যক্তিরা। তাঁরাই তুলে ধরবেন উন্নয়নের খতিয়ান।' 

জানা গেছে, শুক্রবার প্রতিটি বিধানসভা এলাকায় মিছিল করে যাত্রা শুরু হবে বঙ্গধ্বনির। তারপর আগামী ১০ দিন ধরে প্রতিটি বিধানসভা এলাকায় ৩ থেকে ৫টি দল যাত্রা করবে ধারাবাহিকভাবে। মোট ৪ হাজার নেতা ৯৫০টি দলে ভাগ হয়ে ২৭ হাজার ৫০০ এলাকায় যাবেন। রাজ্যের প্রায় আড়াই লক্ষ্য কিলোমিটার জুড়ে ১ কোটি মানুষের সঙ্গে জন সংযোগ স্থাপন করবেন ওই নেতারা। ১০ বছরের কাজের খতিয়ান সম্বলিত এই রিপোর্ট কার্ড মানুষের কাছে পৌঁছে দেবেন ওইসব নেতারা। একইসঙ্গে থাকবে ২০২১ সালের দিদিকে বলো পকেট ক্যালেন্ডার। এক্ষেত্রে বিরোধীরা বারংবার রাজ্য সরকারের গত ১০ বছরের উন্নয়ন নিয়ে প্রশ্ন তুললেও তৃণমূলের নেতানেত্রীর আশা ২০২১-এর নির্বাচনে এই উন্নয়নকে মাথায় রেখেই ভোট দেবেন বাংলার মানুষ।

Advertisement

 

Read more!
Advertisement

RECOMMENDED

Advertisement