২০০৬ সালে ভাঙড় থেকে তৃণমূলের টিকিটে বামেদের হারিয়ে জয় পেয়েছিলেন তিনি। ২০১১ সালেও তৃণমূল তাঁর উপরেই ভরসা করেছিল, কিন্তু দলীয় কোন্দলের জন্য হারতে হয়েছিল আরাবুলকে। ২০১৬ সালে সেই কোন্দলের কথা মাথায় রেখে আরাবুলের পরিবর্তে রেজ্জাক মোল্লাকে প্রার্থী করেছিল তৃণমূল। সেবারও খানিকটা দাঁতে দাঁত চেপে দলীয় কর্মীকে ভোটে জেতানোয় অগ্রণী ভূমিকা গ্রহণ করেছিলেন আরাবুল। ভেবেছিলেন এবার হয়তো নেত্রী আবার তাঁকে টিকিট দেবেন। বিগত বেশ কিছুদিন ধরে সেই কারণেই দলীয় কর্মীদের নিয়ে সম্মেলন থেকে শুরু করে নানাধরনের কর্মসূচি পালন করছিলেন তিনি। কিন্তু শুক্রবার বিকেলে নবান্ন থেকে তৃণমূলের প্রার্থী তালিকা দলনেত্রী ঘোষণা করলেও তাতে আরাবুলের নাম না থাকায় কার্যত হতাশ আরাবুল। হতাশ তাঁর অনুগামীরাও।