Funny Jokes in Bengali: যে কোনো মানুষের সুস্থ থাকার জন্য যেমন ভালো খাবার প্রয়োজন, তেমনি হাসিও একজন মানুষকে সুস্থ রাখতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। সকাল-সন্ধ্যা হাসির অভ্যাস গড়ে তুললে মানসিক চাপ থেকে দূরে থাকা যায়। চলুন সোশ্যাল মিডিয়ায় ভাইরাল জোকস পড়া যাক।
> তিন বন্ধুর মধ্যে কথা হচ্ছে। তিনজনই ঢপবাজিতে সেরা।
তারা যখন নিজের বাবাকে নিয়ে ঢপবাজি করে-
প্রথম বন্ধু: আমার বাবা দৌড়ে বিরাট চ্যাম্পিয়ন। একাই টেনিস খেলে। একবার এদিক থেকে বল মারে। বল ওদিক পৌঁছোনোর আগে নিজেই উল্টো দিকে পৌঁছে যায়।
দ্বিতীয় বন্ধু: আমার বাবা আরও বড় দৌড়বিদ। বন্দুক থেকে গুলি ছোড়ার পরে, গুলি লক্ষ্যে পৌঁছোনোর আগেই পৌঁছে যায়।
তৃতীয় বন্ধু: আর আমার বাবা সরকারি চাকরি করতেন। তিনি সবচেয়ে বড় দৌড়বিদ। অফিস ছুটি হতো ৫টায়, তিনি তিনটের সময়ই বাড়ি চলে আসতেন।
> বৃদ্ধ বাবার ছেলে জেলে বন্দি। বাবা ছেলেকে জেলে চিঠি লিখলেন, ‘আমার অনেক বয়স হয়েছে। এত বড় জমিতে চাষ করা আমার পক্ষে সম্ভব না। তুই থাকলে একটু সাহায্য করতে পারতিস।’
ছেলে জেল থেকে বাবার চিঠির জবাবে লিখল, ‘তুমি ওই জমি খুঁড়তে যেও না । জমিতে আমি আমার সব চোরাই মাল লুকিয়ে রেখেছি।’
পরের দিন কয়েক জন পুলিশ গিয়ে পুরো জমি খুঁড়ে ফেলল। কিন্তু কিছুই পেল না।
ছেলে আবার তার পরের দিন বাবাকে চিঠি লিখল, ‘বাবা, আমি জেলে থেকে তোমার জন্য এতটুকুই সাহায্যই করতে পারলাম। এখন শুধু বীজ লাগিয়ে দিও।’
> নতুন বছরের প্রথম দিন অফিসের বস অমিতকে বললেন, ‘গত বছর আপনি দারুণ কাজ করেছেন। এই নিন ১০ হাজার টাকার চেক।’
অমিত কৃতজ্ঞতা জানাতেই বসের বক্তব্য, ‘এ বছরও এমন ভালো কাজ করতে পারলে পুরস্কার আছে।’
অমিত: কী স্যার?
বস: আগামী বছর চেকে সই করে দেব!
> অফিসের বড় বাবু টেলিফোন ধরে শুনলেন ,
অন্য দিক খুব বয়স্ক একজন লোক কাঁপা কাঁপা গলায় বলছেন - মাফ করবেন আপনাদের অফিসের সুভাষকে একটু ডেকে দেবেন?
বড় বাবু জিজ্ঞেস করলেন -কে বলেছেন ?
বৃদ্ধ- ওর ঠাকুদা বলছি - জবাব এলো
বড় বাবু এবার গম্ভীর ভাবে বললেন- দুঃখিত সুভাষ আফিসে নেই । সে আপনাকে পোড়াতে গিয়েছে।
> একটা কচ্ছপের সঙ্গে এক শামুকের ধাক্কা লাগল। শামুক মারা গেল। পুলিশ ডাকা হলো। পুলিশ বলল, কীভাবে ঘটল ঘটনাটা?
কচ্ছপ বলল, আমি বলতে পারব না। ঘটনা এত দ্রুত ঘটল যে কিছুই বুঝলাম না।
বসের মুখে এই কৌতুক শুনে সহকর্মীরা হা হা করে হেসে উঠল।
শুধু রনি হাসল না।
বস বললেন, রনি, হাসলে না যে?
রানি- আমি পদত্যাগপত্র জমা দিয়েছি, বস।
> ইতিহাস ক্লাসে স্যার নিশিকে দাঁড় করালেন, ‘বলো তো, আকবর জন্মেছিলেন কবে?’
নিশি: স্যার, এটা তো বইয়ে নেই!
স্যার: কে বলেছে বইয়ে নেই! এই যে আকবরের নামের পাশে লেখা আছে ১৫৪২-১৬০৫।
নিশি: ওমা! এটা জন্ম-মৃত্যুর তারিখ! আমি তো ভেবেছিলাম ওটা আকবরের ফোন নাম্বার। তাই তো বলি, এত্তবার ট্রাই করলাম, রং নাম্বার বলে কেন?
(Disclaimer: এই বিভাগের জন্য জোকস হোয়াটসঅ্যাপ এবং অন্যান্য সোশ্যাল মিডিয়া প্ল্যাটফর্মে শেয়ার করা জনপ্রিয় বিষয়বস্তু থেকে নেওয়া হয়েছে। এদের উদ্দেশ্য কেবলমাত্র লোকেদের একটু আনন্দ দেওয়া… আমাদের উদ্দেশ্য নয় কাউকে উপহাস করা, অবজ্ঞা করা।)