Advertisement

GF-BF Funny Jokes: তুমি কি আমায় ভালোবাস? প্রেমিকার এমন প্রশ্নে জব্বর জবাব প্রেমিকের

Top Jokes: হাসি স্বাস্থ্যের জন্য খুবই উপকারী। মানসিক চাপের কারণে আজকাল সবাই কোনো না কোনো রোগে ভুগছে। এমন অবস্থায় হাসতে থাকা ওষুধের মতো কাজ করে।

GF-BF Funny Jokes
Aajtak Bangla
  • কলকাতা,
  • 23 Jun 2024,
  • अपडेटेड 3:48 PM IST

Comedy Jokes: বর্তমান সময়ের দৌড়াদৌড়ির জীবনে হাসি খুবই গুরুত্বপূর্ণ। আপনি যদি হাসতে থাকেন  তবে সবচেয়ে কঠিন কাজটিও সহজেই হয়ে যায়। সুস্থ থাকতে আমাদের সকলেরই প্রতিদিন নিয়মিত হাসতে হবে। জোকস এবং কৌতুক একজন ব্যক্তিকে হাসাতে অনেক সাহায্য করে। কৌতুক ও চুটকুলে পড়ে একজন মানুষের সময় কাটে হাসতে হাসতে। তাই আমরা আপনাদের জন্য নিয়ে এসেছি কিছু মজার জোকস ও চুটকুলে, যা পড়ার পর আপনি হাসি থামাতে পারবেন না। তো হাসতে হাসতে শুরু করা যাক...

> ড্রাইভার পদে চাকরির জন্য মন্টু গেছে ইন্টারভিউ দিতে।
 ইন্টারভিউ চলছে- প্রশ্নকর্তা: আপনাকে আমার পছন্দ হয়েছে। 
চাকরিটা আপনাকে দেওয়া হবে। 
স্টার্টিং বেতন দেওয়া হবে দশ  হাজার টাকা। 
আপনার কোনো সমস্যা নেই তো? 
মন্টু : না না স্যার, আমার কোনো সমস্যা নেই। 
স্টার্টিং বেতন ঠিক আছে, কিন্তু ড্রাইভিং বেতন কত সেটাও তো জানা দরকার মনে হয়।

> প্রেমিকা: তুমি কি আমায় ভালোবাস?
প্রেমিক: বিশ্বাস না হলে পরীক্ষা করো?
প্রেমিকা: ধরো তোমার শার্টের পকেটে মাত্র বিশ টাকা আছে, তা থেকে আমি ১৫ টাকা চাইলাম, তুমি দিতে পারবে?
জরুরি টাকাটায় প্রেমিকা চোখ পরেছে দেখে, বিব্রত প্রেমিক নিজেকে সামলে নিয়ে বললো, কেন পারবো না, একশো বার পারবো। তবে পরীক্ষার তারিখটা একটু পিছানো যায় না?

> খোকন: জানেন স্যর, গতকাল আমার ঠাকুমাকে আপনার কথা বলছিলাম।
স্যার: তাই নাকি? তা তোমার ঠাকুমা কী বললেন?
খোকন: ঠাকুমা খুব আফসোস করলেন। বললেন, ‘আহা, আমার যদি এমন একজন শিক্ষক থাকত!’
স্যার: বাহ্! এ বয়সেও তোমার ঠাকুমার পড়ালেখায় এত আগ্রহ!
খোকন: না স্যর, তা না। ঠাকুমার অনেক দিন ভালো ঘুম হয় না কি না…

Advertisement

> পল্টু: কিরে বল্টু মন খারাপ কেন?
বল্টু: বউ রাগ করে আমার লগে দুই সপ্তাহ ধরে কথা কয় না। এমন বউ রেখে কী লাভ? ভাবছি ছেড়েই দিমু।
পল্টু: বলিস কি? তোর তো লটারি লেগেছে।  এমন বউ ছেড়ে না দিয়ে আরও বেশি আগলে রাখ।
  বাই দ্য ওয়ে কি করলে বউ দুই সপ্তাহ চুপ থাকব সেই বুদ্ধিটা আমারে শিখায়ে দে।

> বিক্রেতা: এই নাও, তোমাকে ওজনে একটু কম দিলাম। বাড়ি  নিয়ে যেতে সুবিধা হবে।
পল্টু: এই নিন টাকা।
বিক্রেতা: এ কী, মাছের দাম তো একশ টাকা, দশ টাকা দিলে কেন?
পল্টু: টাকা একটু কম দিলাম। তাতে আপনার গুনতে সুবিধা হবে!

> এক ফার্মেসি থেকে ওষুধ কিনলেন ভাবনা। বাড়ি গিয়ে দেখলেন ওষুধের মেয়াদ শেষ। তাই এসে দোকানদারকে বললেন-
ভাবনা: আমাকে মারার জন্য ওষুধ দিয়েছেন?
দোকানদার: আজ দশ বছর হলো আমি ওষুধ বিক্রি করছি। কেউ কোনোদিন অভিযোগ করেনি। আপনার মুখেই এই প্রথম অভিযোগ শুনছি।
ভাবনা: ভুলে যাচ্ছেন কেন, মৃতরা কোনোদিন অভিযোগ করতে পারে না।

(Disclaimer: এই বিভাগের জন্য জোকস হোয়াটসঅ্যাপ এবং অন্যান্য সোশ্যাল মিডিয়া প্ল্যাটফর্মে শেয়ার করা জনপ্রিয় বিষয়বস্তু থেকে নেওয়া হয়েছে। এদের উদ্দেশ্য কেবলমাত্র লোকেদের একটু আনন্দ দেওয়া… আমাদের উদ্দেশ্য নয় কাউকে উপহাস করা, অবজ্ঞা করা।) 

Read more!
Advertisement

RECOMMENDED

Advertisement