Jokes in Bengali: দৌড়াদৌড়ি ভরা জীবনের মাঝে টেনশন মুক্ত থাকতে হাসতে থাকা খুব জরুরি। হাসি মানসিক চাপ দূর করে। এমন পরিস্থিতিতে আমরা আপনাদের জন্য নিয়ে এসেছি মজার কৌতুক। যা পড়ার পর আপনি কিছু সময়ের জন্য নিজের হাসি নিয়ন্ত্রণ করতে পারবেন না।
> এক পুরুষ ও এক মহিলা তাদের প্রথম ডেটিংয়ে রেস্টুরেন্টে গেছে।
পুরুষ: ডার্লিং, আমি তোমাকে একটা কথা বলতে চাই?
মহিলা: কী কথা?
পুরুষ: আমি বিবাহিত।
মহিলা: আরে, এ আর এমন কী? আমি তো ভয়ই পেয়ে গেছিলাম।
পুরুষ: কেন?
মহিলা: আমি ভাবলাম- তুমি বলবে, তোমার কাছে এখন টাকা নেই।
> স্পিড লিমিট না মানায় এক ব্যক্তিকে থামাল ট্রাফিক পুলিশ।
এরপর নোট বুক এবং পেন বের করল।
পুলিশ: আপনার নাম কি?
চালক: আবুল কাশেম ইবনে মজিদ আল ফারিব মোহাম্মদ ইবনে জাবির আল ফোরকানি ইবনে মাসরুর।
পুলিশ: এবারের মতো আপনার নামে আর মামলা করছি না। এখন থেকে স্পিড লিমিট মেনে চলবেন।
> এক চাইনিজ পশ্চিমবঙ্গে একটি হাসপাতালে ভর্তি ছিল।
তার বাঙালি বন্ধু বাবলু তাকে দেখতে গেল।
চাইনিজ: চিং চোং মিইকুং কং চা নাউ।
বলতে বলতেই মরে গেল।
বাবলু চিনে গেল কথাটার অর্থ জানার জন্য।
অর্থ হলো, ‘আরে অপদার্থ, ইডিয়ট! আমার অক্সিজেন পাইপ থেকে পা ওঠা’।
> প্রমথ: জানিস, সাগর এমন একটি মেয়েকে বিয়ে করেছে যে নাচ, গান, ছবি আঁকা, সাহিত্য, রাজনীতি, ফিজিক্স, কেমিস্ট্রি, বায়োলজি সব জানে।
তার ওপর আবার কবিতাও লেখে! বোঝ তাহলে!
বিনয়: আহা, সাগরের কী ভাগ্য রে। তবে ভাগ্যিস ও নিজে রাঁধতে জানে!
> পাঁচ বছরের মেয়ে আর স্বামীকে নিয়ে বাবার দেওয়া নতুন বাড়িতে উঠলেন মিসেস রুনা।
বাড়িতে উঠে মেয়ে বলল-
মেয়ে: মা এই বাড়িটা কার?
রুনা: আমার। তোমার দাদু এটা আমাকে গিফট করেছে।
মেয়ে: এমন বিশাল র্যাপিং পেপার দাদু কোথায় পেল?
> অফিসে খুব সুন্দরী এক মেয়ে প্রবেশ করল।
মেয়েটিকে দেখে তো অফিসের সব পুরুষ অবাক হয়ে গেল।
কিন্তু মেয়েটি অফিসে ঢুকেই এমন এক কথা বলল, যা শুনে পুরুষগুলো বেহুঁশ হয়ে গেল!
আসলে কী বলেছিল মেয়েটি?
মেয়েটি বলেছিল, ‘দাদারা একটু চাপেন, রুমটা ঝাড়ু দিতে হবে!
(Disclaimer: এই বিভাগের জন্য জোকস হোয়াটসঅ্যাপ এবং অন্যান্য সোশ্যাল মিডিয়া প্ল্যাটফর্মে শেয়ার করা জনপ্রিয় বিষয়বস্তু থেকে নেওয়া হয়েছে। এদের উদ্দেশ্য কেবলমাত্র লোকেদের একটু আনন্দ দেওয়া… আমাদের উদ্দেশ্য নয় কাউকে উপহাস করা, অবজ্ঞা করা।)