Jokes In Bengali: হাসি মানসিক চাপ কমায় এবং আমাদের স্বাস্থ্য ভালো রাখে। এই কারণেই আমাদের খুশি থাকা গুরুত্বপূর্ণ। তবে আজকের ব্যস্ত জীবনে আমরা এমন মুহূর্ত খুব কমই পাই যেখানে আমরা মন খুলে হাসতে পারি। আপনাকে হাসাতে আমরা নিয়ে এসেছি মজার জোকস, যা পড়ার পরে আপনি আপনার হাসি নিয়ন্ত্রণ করতে পারবেন না।
> লিপস্টিক কেনার জন্য স্বামীর কাছে টাকা চাইলো স্ত্রী…
স্বামী: তোমার লিপস্টিক কিনতে কিনতেই তো আমি ফকির হয়ে যাব।
স্ত্রী: আমি কী করব! অর্ধেক তো তোমার পেটেই যায়।
> স্ত্রী: ছি, ছি, তোমার মতো বাজে ছেলে আর দেখিনি! আমার অবর্তমানে নিত্যনতুন মেয়ে নিয়ে আমারই বিছানায় ঘুমিয়েছ।
স্বামী: ভুল বললে, আমরা ঘুমাইনি। জেগেই ছিলাম।
> বস: এ কী টাইপিস্ট নিয়েছেন? সুন্দরী তাতে সন্দেহ নেই, কিন্তু প্রতিটি লাইনে এক গণ্ডা ভুল!
আপনাকে বলিনি, টাইপিস্ট নেয়ার সময় গ্রামারের দিকে নজর রাখবেন।
ম্যানেজার: শুনতে ভুল হয়েছিল স্যার। আমি গ্ল্যামারের দিকে নজর রেখেছিলাম।
> নতুন চাকরিতে ঢুকেছে বিপ্লব…
ম্যানেজার: তুমি এখন, মাসে পাঁচশ টাকা বেতন পাবে। দুই মাস পর সেটা হবে এক হাজার টকা।
বিপ্লব: আমি তাহলে স্যার, দুই মাস পরেই কাজে আসব।
> বস: এ কী! আজকে অফিসের হিসাব মিলানোর শেষ তারিখ আর ক্যাশিয়ার নেই? কোথায় গেছেন তিনি?
কেরানি: তিনি গেছেন রেস খেলতে, স্যার।
বস: রেস খেলতে? আমি কি ঠিক শুনছি?
কেরানি: জি স্যার। যাওয়ার আগে বলে গেছেন, ক্যাশ মিলানোর এটাই তার শেষ সুযোগ।
> সুমন: জানিস, ম্যানেজার সাহেব আমাকে চাকরি থেকে বরখাস্ত করেছেন।
রিতেশ: কেন?
সুমন: ৩ দিন অফিসে যাইনি তাই।
রিতেশ: ম্যানেজার সাহেবকে বলে দিলেই তো পারতি যে তোর বাবা মারা গেছেন।
সুমন: এ কথা উনি বিশ্বাস করতেন না।
রিতেশ: কেন, কারও কি বাবা মারা যায় না?
সুমন: মারা তো অবশ্যই যায়। কিন্তু, ম্যানেজার সাহেবই যে আমার বাবা!
(Disclaimer: এই বিভাগের জন্য জোকস হোয়াটসঅ্যাপ এবং অন্যান্য সোশ্যাল মিডিয়া প্ল্যাটফর্মে শেয়ার করা জনপ্রিয় বিষয়বস্তু থেকে নেওয়া হয়েছে। এদের উদ্দেশ্য কেবলমাত্র লোকেদের একটু আনন্দ দেওয়া… আমাদের উদ্দেশ্য নয় কাউকে উপহাস করা, অবজ্ঞা করা।)