Comedy Jokes: বর্তমান সময়ের দৌড়াদৌড়ির জীবনে হাসি খুবই গুরুত্বপূর্ণ। আপনি যদি হাসতে থাকেন তবে সবচেয়ে কঠিন কাজটিও সহজেই হয়ে যায়। সুস্থ থাকতে আমাদের সকলেরই প্রতিদিন নিয়মিত হাসতে হবে। জোকস এবং কৌতুক একজন ব্যক্তিকে হাসাতে অনেক সাহায্য করে। কৌতুক ও চুটকুলে পড়ে একজন মানুষের সময় কাটে হাসতে হাসতে। তাই আমরা আপনাদের জন্য নিয়ে এসেছি কিছু মজার জোকস ও চুটকুলে, যা পড়ার পর আপনি হাসি থামাতে পারবেন না। তো হাসতে হাসতে শুরু করা যাক...
> গভীর রাতে বার থেকে বের হলো মাতাল কাক।
ডানা দুটো উঁচু করে ধরে ওড়ার চেষ্টা করল কয়েকবার।
বার বারই ব্যর্থ হলো।
অবশেষে ব্যর্থ হয়ে আপন মনেই বলে উঠল, ‘ধুর শালা! আজ হেঁটেই বাসায় যাব’
> এক লোক বসে খাবার খাচ্ছে।
একটু দূরে বসে আছে ক্ষুধার্ত বেড়াল।
সে বলল, ‘ম্যাও।’
লোকটা নির্বিকার।
বেড়াল আবার বলল, ‘ম্যাও।’
কোনো প্রতিক্রিয়া দেখাল না লোকটি।
বেড়াল তখন মরিয়া হয়ে বলল, ‘এই যে ভাই, ম্যাও-ম্যাও! কথা কি কানে যাচ্ছে না? কালা না-কি ভাই আপনি?’
> মাঝরাতে পাবলিক লাইব্রেরির লাইব্রেরিয়ানের কাছে ফোন এলো—
লোক: হ্যালো, লাইব্রেরি কয়টায় খোলে?
লাইব্রেরিয়ান: আপনি কি এই কথা জানার জন্য আমাকে এত রাতে ফোন করলেন?
লোক: আহা! বলুন না লাইব্রেরি কয়টায় খোলে?
লাইব্রেরিয়ান: সকাল নয়টায়…
লোক: তার আগে খুলবে না?
লাইব্রেরিয়ান: না।
লোক: কোনোভাবেই খুলবে না?
লাইব্রেরিয়ান: না... কেন, কী করবেন এত সকালে লাইব্রেরিতে এসে?
লোক: আমি আসব কে বলল আপনাকে? আমি তো বের হব!
> ছেলে : জানো মা, মৌচাকে মৌমাছির বদলে মশা থাকলে কী হতো?
মা: কী হতো?
ছেলে: প্রতি সিজনে কয়েক লিটার করে রক্ত সংগ্রহ করা যেত।
> একদিন বিকেলে তিন বন্ধু মিলে গল্প হচ্ছে—
প্রথম বন্ধু: আমার দাদু একজন বিখ্যাত সৈনিক ছিলেন। প্রথম বিশ্বযুদ্ধের সময় তিনি অস্ত্র হাতে ৫০ জন যোদ্ধাকে কুপোকাত করেছিলেন।
দ্বিতীয় বন্ধু: আমার দাদু ছিলেন আরও বিখ্যাত। খালি হাতেই তিনি ১০০ জন যোদ্ধাকে ধরাশায়ী করতে পারতেন।
তৃতীয় বন্ধু: আজ যদি আমার দাদু বেঁচে থাকতেন, তিনিও একজন বিখ্যাত লোক হতেন।
প্রথম বন্ধু: কীভাবে?
তৃতীয় বন্ধু: বেঁচে থাকলে তার বয়স হতো ১৫২, এটাই কি বিখ্যাত হওয়ার জন্য যথেষ্ট নয়?
> প্রেমিকাকে নিয়ে ডেটিং করতে এক রেস্তোরাঁয় ঢুকল বল্টু।
ওয়েটার: স্যার, মেনুকার্ড দেখে অর্ডার দিন কী কী খাবেন?
খাবারের দাম দেখে বল্টুর কলিজা শুকিয়ে গেল।
বল্টু: আপাতত, চেয়ার-টেবিল সরান। একটু গড়াগড়ি খাই।
(Disclaimer: এই বিভাগের জন্য জোকস হোয়াটসঅ্যাপ এবং অন্যান্য সোশ্যাল মিডিয়া প্ল্যাটফর্মে শেয়ার করা জনপ্রিয় বিষয়বস্তু থেকে নেওয়া হয়েছে। এদের উদ্দেশ্য কেবলমাত্র লোকেদের একটু আনন্দ দেওয়া… আমাদের উদ্দেশ্য নয় কাউকে উপহাস করা, অবজ্ঞা করা।)