Advertisement

Dating Jokes: প্রথম ডেটিংয়ে সিক্রেট জানালেন প্রেমিক, প্রেমিকার উত্তরে ঘুম উড়বে আপনার!

Bengali Jokes: হাসি আমাদের স্বাস্থ্যের জন্য খুবই উপকারী। লোকেরা প্রায়শই তাদের মনকে সতেজ করার জন্য হাসির থেরাপির সাহায্য নেয়, কারণ এটি কেবল চাপ কমায় না ফুসফুসকেও সুস্থ রাখে। এমন পরিস্থিতিতে, জোকস আপনাকে হাসাতে একটি উপযুক্ত বিকল্প। এটি হাসার সবচেয়ে সহজ এবং সস্তা উপায়। আপনিও যদি জোকস পড়ার শৌখিন হন, তাহলে পড়ুন এই কৌতুকগুলি-

Jokes
Aajtak Bangla
  • কলকাতা,
  • 16 Dec 2024,
  • अपडेटेड 6:11 PM IST

Jokes: হাসি-ঠাট্টা করা শুধুমাত্র আশেপাশের পরিবেশকে হালকা এবং মনোরম রাখে না, তবে ব্যক্তির মনও শান্ত ও খুশি থাকে। সেই সঙ্গে স্বাস্থ্য বিশেষজ্ঞরাও সবসময় হাসতে পরামর্শ দেন। আপনিও যদি নিজেকে ফিট রাখতে চান, তাহলে প্রতিদিন মজার জোকস পড়ুন।

>  শিক্ষক: বাঁটলু,বল সন্ধি কাকে বলে???
বাঁটলু: স্যার, প্রথমটুকু পারি না শেষেরটুকু পারি।
শিক্ষক: মানে? আচ্ছা বল। শেষেরটুকুই বল দেখি।
বাঁটলু: স্যার, শেষেরটুকু হল.........তাকে সন্ধি বলে।

>  এক পুরুষ ও এক নারী তাদের প্রথম ডেটিংয়ে এক রেস্টুরেন্টে গেছে।
পুরুষ: ডার্লিং, আমি তোমাকে একটা কথা বলতে চাই?
নারী: কী কথা?
পুরুষ: আমি বিবাহিত।
নারী: আরে, এ আর এমন কী? আমি তো ভয়ই পেয়ে গেছিলাম।
পুরুষ: কেন?
নারী: আমি ভাবলাম- তুমি বলবে, তোমার কাছে এখন টাকা নেই।

> এক অভিনেত্রী বিদেশে যাওয়ার জন্য পাসপোর্টের ফর্ম ফিলাপ করতে গেলেন। 
তবে এক জায়গায় এসে চিন্তিত হয়ে পড়লেন।
ফর্মের এক জায়গায় জিজ্ঞাসা করা হচ্ছে, 
আবেদনকারী ‘বিবাহিত, অবিবাহিত বা ডিভোর্সি’। 
অভিনেত্রী অনেক চিন্তা করে লিখলেন, ‘তিনটেই’।

> এক বিগত যৌবনা অভিনেত্রী ডাক্তারের কাছে এসে জানালেন,
 আজকাল অল্পতেই তিনি হাপিয়ে ওঠেন। কিছুতেই তার ভালো লাগে না।
পরীক্ষা করে ডাক্তার জানালেন, 
‘শরীর আপনার ভালোই আছে। তেমন কোনো রোগ নেই। আসলে আপনার দরকার হচ্ছে চেঞ্জ।’
অভিনেত্রী বললেন,
 ‘কত আর চেঞ্জ করবো? গত দু’বছরে দু’টি স্বামী, তিনটা বাড়ি, চারটি চাকর, পাঁচটা রাধুনি চেঞ্জ করেছি। এটা কোনো ডাক্তারি পরার্মশ হলো?’

> স্পিড লিমিট না মানায় এক ব্যক্তিকে থামাল ট্রাফিক পুলিশ। 
এরপর নোট বুক এবং পেন বের করল।
পুলিশ: আপনার নাম কী?
চালক: আবুল কাশেম ইবনে মজিদ আল ফারিব মোহাম্মদ ইবনে জাবির আল ফোরকানি ইবনে মাসরুর।
পুলিশ: এবারের মতো আপনার নামে আর মামলা করছি না। এখন থেকে স্পিড লিমিট মেনে চলবেন।

Advertisement

> এক চাইনিজ বাংলার একটি হাসপাতালে ভর্তি ছিল। 
তার বাঙালি বন্ধু বাবলু তাকে দেখতে গেল। 
চাইনিজ: চিং চোং মিইকুং কং চা নাউ।
বলতে বলতেই মরে গেল। 
বাবলু চিনে গেল কথাটার অর্থ জানার জন্য। 
অর্থ হলো, ‘আরে অপদার্থ, ইডিয়ট! আমার অক্সিজেন পাইপ থেকে পা ওঠা’।

(Disclaimer: এই বিভাগের জন্য জোকস হোয়াটসঅ্যাপ এবং অন্যান্য সোশ্যাল মিডিয়া প্ল্যাটফর্মে শেয়ার করা জনপ্রিয় বিষয়বস্তু থেকে নেওয়া হয়েছে। এদের উদ্দেশ্য কেবলমাত্র লোকেদের একটু আনন্দ দেওয়া… আমাদের উদ্দেশ্য নয় কাউকে উপহাস করা, অবজ্ঞা করা।) 

Read more!
Advertisement

RECOMMENDED

Advertisement