Comedy Jokes: বর্তমান সময়ের দৌড়াদৌড়ির জীবনে হাসি খুবই গুরুত্বপূর্ণ। আপনি যদি হাসতে থাকেন তবে সবচেয়ে কঠিন কাজটিও সহজেই হয়ে যায়। সুস্থ থাকতে আমাদের সকলেরই প্রতিদিন নিয়মিত হাসতে হবে। জোকস এবং কৌতুক একজন ব্যক্তিকে হাসাতে অনেক সাহায্য করে। কৌতুক ও চুটকুলে পড়ে একজন মানুষের সময় কাটে হাসতে হাসতে। তাই আমরা আপনাদের জন্য নিয়ে এসেছি কিছু মজার জোকস ও চুটকুলে, যা পড়ার পর আপনি হাসি থামাতে পারবেন না। তো হাসতে হাসতে শুরু করা যাক...
> এক মহিলা পার্কের বেঞ্চে বসে ছিল।
এক ফকির এসে বলল, ডার্লিং…এসো আমরা ফুর্তি করি!
মহিলা রেগে গিয়ে বলল, সাহস তো কম না তোমার! আমার সঙ্গে মজা করো!!
ফকিরের উত্তর, মজা তো আপনি শুরু করেছেন, আমার বিছানায় এসে বসে আছেন কেন?
> এক ছাত্রের রিপোর্ট কার্ডে শিক্ষক লিখলেন,
ছেলেটি পড়ায় ভালো, খেলাতেও। একমাত্র দোষ—বড্ড মেয়ে ঘেঁষা। আমি সংশোধনের চেষ্টা করছি।
ছেলেটির বাবা বাড়ি ছিলেন না। মা রিপোর্টের নীচে লিখলেন,
আপনাকে ধন্যবাদ। সংশোধনের উপায় বের করতে পারলে আমাকে জানাবেন। পদ্ধতিটি ছেলের বাবার ওপরও প্রয়োগ করতে হবে।
> এক তরুণী রোজ অফিসে দেরি করে আসেন।
বস : আজও দেরি হল কেন?
তরুণী : কি করব স্যার, রাস্তায় এক বখাটে ছেলে পিছু নিয়েছিল!
বস : বলেন কী! তাহলে তো দ্রুত হেঁটে আরও এক ঘণ্টা আগে অফিসে পৌঁছানোর কথা, দেরি হল কেন
? তরুণী : আর বলবেন না, ছেলেটা এত আস্তে হাঁটে!
> গৃহকর্ত্রী : তুমি গত ৩ দিন কাজে আসোনি কেন??
কাজের মেয়ে: আমিতো ফেসবুকে স্ট্যাটাস দিয়েছিলাম যে আমি বাড়ি যাচ্ছি…।
গৃহকর্ত্রী : ও’মা, তুমি ফেসবুকও চালাও নাকি??
কাজের মেয়ে: ক্যান, আপনি জানেন না? আপনার সাহেব তো কমেন্টও দিল– ‘Miss U’!!!
> শিক্ষক : খোকা , তুমি হোমওয়ার্ক করোনি কেন?
খোকা : স্যার, আমি তো হোস্টেলে থাকি।
শিক্ষক : তাতে কি হয়েছে?
খোকা : হোস্টেলওয়ার্ক তো করতে বলেননি।
> শিক্ষক : বলো তো বল্টু, শিক্ষকদের স্থান কোথায়?
বল্টু : আমার পিছনে স্যার।
শিক্ষক : বেয়াদব! শিক্ষকদের সম্মান করতে শেখোনি এখনো?
বল্টু : কেন স্যার, আমার বাবা তো প্রায়ই বলেন, তোর পিছনে এত মাস্টার লাগালাম তবু তুই পাস করতে পারলি না।
(Disclaimer: এই বিভাগের জন্য জোকস হোয়াটসঅ্যাপ এবং অন্যান্য সোশ্যাল মিডিয়া প্ল্যাটফর্মে শেয়ার করা জনপ্রিয় বিষয়বস্তু থেকে নেওয়া হয়েছে। এদের উদ্দেশ্য কেবলমাত্র লোকেদের একটু আনন্দ দেওয়া… আমাদের উদ্দেশ্য নয় কাউকে উপহাস করা, অবজ্ঞা করা।)