Comedy Jokes: বর্তমান সময়ের দৌড়াদৌড়ির জীবনে হাসি খুবই গুরুত্বপূর্ণ। আপনি যদি হাসতে থাকেন তবে সবচেয়ে কঠিন কাজটিও সহজেই হয়ে যায়। সুস্থ থাকতে আমাদের সকলেরই প্রতিদিন নিয়মিত হাসতে হবে। জোকস এবং কৌতুক একজন ব্যক্তিকে হাসাতে অনেক সাহায্য করে। কৌতুক ও চুটকুলে পড়ে একজন মানুষের সময় কাটে হাসতে হাসতে। তাই আমরা আপনাদের জন্য নিয়ে এসেছি কিছু মজার জোকস ও চুটকুলে, যা পড়ার পর আপনি হাসি থামাতে পারবেন না। তো হাসতে হাসতে শুরু করা যাক...
> চোর: জলদি, পুলিশ আসছে! জানালা দিয়ে লাফিয়ে পড়।
সহকারী: ক্যান ওস্তাদ? পেছনেও তো দরজা আছে।
চোর: বাংলা সিনেমায় তাই করে।
সহকারী: কিন্তু ওস্তাদ, আমরা যে এখন তের তলায় আছি।
চোর: দূর গাধা! এখন কি কুসংস্কার নিয়ে মাথা ঘামানোর সময়?
> ব্যাঙ্ক কর্মকর্তাকে বলছেন শ্যামল দত্ত,
আমি ১০ লাখ টাকা ঋণ নিতে চাই।
কর্মকর্তা: কী উদ্দেশ্যে ঋণ নেবেন?
শ্যামল: এই টাকা দিয়ে আমি গাড়ি কিনব।
কর্মকর্তা: ঠিক আছে, আমি ব্যবস্থা করছি। তবে আগেই বলে রাখি, আপনি যদি নির্ধারিত সময়ের মধ্যে টাকা ফেরত দিতে না পারেন, ব্যাঙ্ক আপনার গাড়ি নিয়ে নেবে।
শ্যামল: ইশ্! আগে বলবেন তো? জানলে আমি ঋণ নিয়ে বিয়ে করতাম!
> গভীর রাতের ট্রেন ধরতে ওয়েটিং রুমে একা একা বসেছিলেন দার্শনিক ভদ্রলোক।
হঠাৎ ঘণ্টা বাজায় প্ল্যাটফর্মে গেলেন ।
সেখানে পৌঁছে মনে হল চশমাটা ঘরের টেবিলে ফেলে এসেছেন।
তাই তখনই ছুটলেন ওয়েটিং রুমে।
গিয়ে দেখেন নির্জন ওয়েটিং রুমে খুব ঘনিষ্টভাবে একজোড়া প্রেমিক-প্রেমিকা বসে আছে।
প্রেমিক ফিসফিস করে বলছে, তোমার সুন্দর চোখ দুটো যে আমার।
প্রেমিকা: সত্যি?
প্রেমিক: তোমার চমৎকার ঠোঁট, তাও আমার।
প্রেমিকা: ইস্!
প্রেমিক: মেঘের মত কাল চুল, সেটাও।
প্রেমিকা: যাহ!
দার্শনিক: ( বাইরে থেকে কাশির শব্দ করে ) কিন্তু ভাই টেবিলের ওপর রাখা চশমটা আমার।
> পুরোহিত: বুঝলে ঘটক, অ্যারেঞ্জড ম্যারেজে ডিভোর্সের সংখ্যা কম।
ঘটক: তাই তো দেখছি।
পুরোহিত: কিন্তু কেন, তা বলতে পার?
ঘটক: যারা সাহস করে নিজের ইচ্ছায় বিয়াটাও করতে পারে না; তারা আবা রডিভোর্স দেবে কোন সাহসে?
> ডাক্তারের চেম্বারে এক রোগী এসেছেন। সমস্যার কথা বললেন ডাক্তারকে। এবার ডাক্তার রোগীকে বলছেন—
ডাক্তার: আপনি যদি আমার ওষুধ খান সুস্থ হলে আমায় কী পুরস্কার দেবেন?
রোগী: স্যার, আমি খুব গরীব মানুষ।
ডাক্তার: সমস্যা নেই, আপনার যা সামর্থ্য তাই দেবেন।
রোগী: স্যার,আমি কবর খুঁড়ি, আপনারটা বিনা পয়সায় খুঁড়ে দেবো।
> বাবা ছেলেকে খুব বকছে আর বলছে—
বাবা: তোকে না বলেছিলাম, পরীক্ষায় পাস করলে সাইকেল কিনে দেব।
ছেলে: হ্যাঁ, বলেছিলে তো।
বাবা: তবুও ফেল করলি! পড়া বাদ দিয়া কী করছিলি?
ছেলে: কেন, সাইকেল চালানো শিখছিলাম!
(Disclaimer: এই বিভাগের জন্য জোকস হোয়াটসঅ্যাপ এবং অন্যান্য সোশ্যাল মিডিয়া প্ল্যাটফর্মে শেয়ার করা জনপ্রিয় বিষয়বস্তু থেকে নেওয়া হয়েছে। এদের উদ্দেশ্য কেবলমাত্র লোকেদের একটু আনন্দ দেওয়া… আমাদের উদ্দেশ্য নয় কাউকে উপহাস করা, অবজ্ঞা করা।)