Advertisement

মাঝেরহাট সেতু খোলার দাবি, বিজেপির মিছিল ঘিরে রণক্ষেত্র তারাতলা

মাঝেরহাট সেতু (Majerhat Bridge) অবিলম্বে চালু করা দাবিতে তারাতলায় বিজেপির (BJP) বিক্ষোভ মিছিল ঘিরে ধুন্ধুমার। বৃহস্পতিবার দলের কেন্দ্রীয় নেতা কৈলাস বিজয় বর্গীয়র নেতৃত্বে তারাতলা থেকে মাঝেরহাট সেতু পর্যন্ত মিছিল করার কথা ছিল বিজেপির। কৈলাস বিজয়বর্গীয় আসার আগেই শুরু হয় মিছিল। মাঝপথেই মিছিল আটকায় পুলিশ। যার জেরে প্রথমে পুলিশের সঙ্গে বচসা ও পরে ধস্তাধস্তি শুরু হয় বিজেপি কর্মীদের। মিছিলকারীরা গার্ড রেল সরিয়ে দেওয়ার চেষ্টা করলে বাধা দেয় পুলিশ। শুরু হয় লাঠিচার্জ। তাতে কার্যত রণক্ষেত্রের চেহারা নেয় গোটা এলাকা।

আহত বিজেপি কর্মী
মনোজ্ঞা লইয়াল
  • কলকাতা,
  • 26 Nov 2020,
  • अपडेटेड 3:50 PM IST
  • তারাতলায় ব্যাপক উত্তেজনা
  • মাঝেরহাজ সেতু খোলার দাবি বিজেপির
  • বিজেপি-পুলিশ সংঘর্ষ


মাঝেরহাট সেতু (Majerhat Bridge) অবিলম্বে চালু করা দাবিতে তারাতলায় বিজেপির (BJP) বিক্ষোভ মিছিল ঘিরে ধুন্ধুমার। বৃহস্পতিবার দলের কেন্দ্রীয় নেতা কৈলাস বিজয় বর্গীয়র নেতৃত্বে তারাতলা থেকে মাঝেরহাট সেতু পর্যন্ত মিছিল করার কথা ছিল বিজেপির। কৈলাস বিজয়বর্গীয় আসার আগেই শুরু হয় মিছিল। মাঝপথেই মিছিল আটকায় পুলিশ। যার জেরে প্রথমে পুলিশের সঙ্গে বচসা ও পরে ধস্তাধস্তি শুরু হয় বিজেপি কর্মীদের। মিছিলকারীরা গার্ড রেল সরিয়ে দেওয়ার চেষ্টা করলে বাধা দেয় পুলিশ। শুরু হয় লাঠিচার্জ। তাতে কার্যত রণক্ষেত্রের চেহারা নেয় গোটা এলাকা। পুলিশের লাঠির আঘাতে বহু বিজেপি কর্মী সমর্থক আহত হয়েছেন বলে অভিযোগ। আহত হয়ে রাস্তায় পড়েও থাকতে দেখা যায় অনেককে। কয়েকজনের মাথা ফেটে গিয়েছে বলেও অভিযোগ। এমনকি মহিলা কর্মীদেরও পুলিশ রেয়াত করেনি বলে দবি বিজেপির। বহু বিজেপি কর্মী সমর্থকে এদিন গ্রেফতারও করে পুলিশ। এমনকি প্রধান রাস্তার পাশাপাশি সংলগ্ন গলিতে ঢুকেও গ্রেফতার করা হয় বিজেপি কর্মী সমর্থকদের। 

এদিকে ইতিমধ্যেই ঘটনাস্থলে পৌঁছান বিজেপি নেতা কৈলাস বিজয়বর্গীয়। প্রথমে তাঁকেও একটি বাসের মধ্যে তুলে দেয় পুলিশ। পরে অবশ্য তাঁকে সেখান থেকে চলে যেতে বলা হয়। তবে যতক্ষণ না দলের অন্যান্য কার্যকর্তাদের ছাড়া হচ্ছে ততক্ষণ তিনি ফিরবেন না বলে সাফ জানিয়ে দেন বিজয়বর্গীয়। একইসঙ্গে এখানে গণতন্ত্র নেই বলে এদিন ফের একবার অভিযোগ করেন বিজেপির এই কেন্দ্রীয় নেতা। গোটা ঘটনায় পুলিশের বিরুদ্ধে অতি সক্রিয়তার অভিযোগ তুলেছে বিজেপি। 

প্রসঙ্গত ডিসেম্বরেই মাঝেরহাট সেতু খুলে যেতে পারে বলে ইঙ্গিত দিয়েছেন রাজ্যের পূর্তমন্ত্রী অরূপ বিশ্বাস। বুধবার সেতু পরিদর্শন পর কার্যত এমনটাই জানিয়েছেন তিনি। সূত্রের খবর, ইতিমধ্যেই সম্পন্ন হয়েছে লোড টেস্ট অর্থাত সেতুর বহন ক্ষমতা পরীক্ষা। প্রায় শেষের পথে কেবল ফিক্সিং-এর কাজও। সেক্ষেত্রে রেলের ছাড়পত্র মিললেই যান চলাচল শুরু হবে বলে জানা যাচ্ছে। এখন দেখার শেষ পর্যন্ত কবে অপেক্ষার অবসান হয়। 

Advertisement

 

Read more!
Advertisement

RECOMMENDED

Advertisement