Advertisement

Amit Shah in Kolkata: সুকান্তর গলায় '৩৫ আসন', সংখ্যা বললেন না শাহ

এদিন সাকুল্যে ২৩ মিনিট ভাষণ দেন অমিত শাহ। রাজ্য বিজেপি সভাপতি সুকান্ত মজুমদারের গলায় লোকসভা ভোটে ৩৫ আসনের টার্গেটের কথা শোনা গেলেও, লোকসভায় বাংলা থেকে কতগুলি আসন আসবে, তা নিয়ে খানিকটা সাবধানী মন্তব্যই করলেন অমিত শাহ।

ধর্মতলার জনসভায় অমিত শাহ
Aajtak Bangla
  • কলকাতা,
  • 29 Nov 2023,
  • अपडेटेड 4:04 PM IST

বছর ঘুরলেই লোকসভা নির্বাচন। তার আগে আজ অর্থাত্‍ বুধবার ধর্মতলার সভায় ২০২৬ সালের বিধানসভা ভোটেরও দামামা বাজিয়ে গেলেন কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ। তাঁর দাবি, ২০২৬ সালে পশ্চিমবঙ্গে দুই তৃতীয়াংশ ভোট পেয়ে ক্ষমতায় আসবে বিজেপি।

এদিন সাকুল্যে ২৩ মিনিট ভাষণ দেন অমিত শাহ। রাজ্য বিজেপি সভাপতি সুকান্ত মজুমদারের গলায় লোকসভা ভোটে ৩৫ আসনের টার্গেটের কথা শোনা গেলেও, লোকসভায় বাংলা থেকে কতগুলি আসন আসবে, তা নিয়ে খানিকটা সাবধানী মন্তব্যই করলেন অমিত শাহ। লোকসভা ভোট প্রসঙ্গে অমিত শাহ বললেন, '২০২৬ সালে দুই তৃতীয়াংশ ভোট নিয়ে বাংলায় সরকার গড়বে বিজেপি। তার আগে ২০২৪ সালে বিজেপি-কে এত ভোট দিন, যাতে নরেন্দ্র মোদী বলতে পারেন, বাংলার ভোটেই প্রধানমন্ত্রী নির্বাচিত হয়েছি। বাংলাকে সোনার বাংলা একমাত্র মোদীজির নেতৃত্বে বিজেপি সরকারই করতে পারবে।'

বস্তুত, অমিত শাহের আগে রাজ্য বিজেপির সভাপতি সুকান্ত মজুমদারের গলায় শোনা যায় ৩৫ আসনের কথা। সুকান্ত বলেন, 'অমিত শাহজি আমাদের ৩৫ আসনের টার্গেট দিয়েছেন। আমরা এবারের লোকসভা ভোটে পশ্চিমবঙ্গে ৩৫ আসন পার করে দেব।' রাজ্য সভাপতি ৩৫ আসনের কথা বললেও অমিত শাহ কোনও সংখ্যার উল্লেখ করেননি। সংখ্যা উহ্য রেখেই শাহ বললেন, '২০২৪-এ মোদি সরকারকে ফিরিয়ে আনতে হবে। সেই সঙ্গে  ২০২৬-এ বাংলায় বিজেপির সরকার গড়তে হবে।'

শুভেন্দু অধিকারীকে বিধানসভায় সাসপেন্ড করার প্রসঙ্গ টেনে শাহ বললেন, 'শুভেন্দু অধিকারীকে ২ বার বিধানসভা থেকে সাসপেন্ড করা হয়েছে। কিন্তু মানুষকে ভুল বোঝাতে পারবে না। ২০২৬ সালে বাংলায় বিজেপির সরকার গঠন করতে হলে ২০২৪-এ মোদিকে প্রধানমন্ত্রী করতে হবে।' দুর্নীতি ইস্যুতে অমিত শাহের গলায় শোনা গেল অনুব্রত মণ্ডল, জ্যোতিপ্রিয় মল্লিক, পার্থ চট্টোপাধ্যায়ের নামও। বললেন, 'আমি গুজরাত থেকে এসেছি। আমি গুজরাতে কোনও নেতার বাড়ি থেকে এত টাকা উদ্ধার হতে দেখিনি। যে বাংলা গোটা দেশকে নেতৃত্ব দিত, সেই বাংলাকে দিদি ধ্বংস করে দিয়েছেন। মোদিজির পাঠানো টাকা তৃণমূলের সিন্ডিকেট আত্মসাৎ করেছে। দেশে বাংলার বদনাম করেছেন মমতা বন্দ্যোপাধ্য়ায়। জ্যোতিপ্রিয়, অনুব্রত, পার্থ চট্টোপাধ্য়ায় দুর্নীতির দায়ে জেলে। ক্ষমতা থাকলে এদের সাসপেন্ড করুন দল থেকে।'

Advertisement

TAGS:
Read more!
Advertisement

RECOMMENDED

Advertisement