Advertisement

ভয়াবহ! বাংলায় প্রতি ৩ জনে ১ জন Corona পজিটিভ, ঘণ্টায় ৩টি মৃত্যু

রাজ্যের করোনা পরিস্থিতি নিয়ে সামনে এল বেশ ভয় ধরানো তথ্য। গতকাল অর্থাৎ বুধবার রাজ্য সরকারের তরফে জানানো হয়েছে, এদিন যত পরিমাণ লোকের নমুনা সংগ্রহ করা হয়েছে তার মধ্যে এক তৃতীয়াংশ লোকের রিপোর্ট পজিটিভ এসেছে।

Corona
Aajtak Bangla
  • কলকাতা,
  • 29 Apr 2021,
  • अपडेटेड 12:09 PM IST
  • পশ্চিমবঙ্গে বাড়ছে করোনার সংক্রমণ
  • প্রতি ৩ জন আক্রান্তের মধ্যে মৃত ১
  • প্রায় এক তৃতীয়াংশ লোক করোনায় আক্রান্ত

রাজ্যের করোনা পরিস্থিতি নিয়ে সামনে এল বেশ ভয় ধরানো তথ্য। গতকাল অর্থাৎ বুধবার রাজ্য সরকারের তরফে জানানো হয়েছে, এদিন যত পরিমাণ লোকের নমুনা সংগ্রহ করা হয়েছে তার মধ্যে এক তৃতীয়াংশ লোকের রিপোর্ট পজিটিভ এসেছে। রিপোর্টে আরও উল্লেখ,  প্রতি ঘণ্টায় রাজ্যে করোনা আক্রান্ত হয়ে ৩ জনের মৃত্যু হচ্ছে। 

গতকাল রাজ্য সরকার জানায়, গত ২৪ ঘণ্টায় ১৭,২০৭ জন নতুন করে আক্রান্ত হন। ৭৭ জনের মৃত্যু হয়। অর্থাৎ প্রতি ঘণ্টায় রাজ্যে গড়ে ৩ জন করোনা আক্রান্ত রোগী মারা যাচ্ছেন। 

আরও পড়ুন : VIDEO: মাস্ক না থাকলেই দিতে হচ্ছে ডন, পুরুলিয়ায় কড়া শাস্তি পুলিশের

সরকার আরও জানিয়েছে, ৫৪,৯৩৬টি নতুন নমুনা সংগ্রহ করা হয়েছ। যার মধ্যে ১৭,২০৭ জনের রিপোর্ট পজিটিভ এসেছে। এই হিসেবে দেখতে গেলে ৩১ শতাংশ করোনায় আক্রান্ত। অর্থাৎ প্রতি ৩ জনের মধ্যে একজনের রিপোর্ট পজিটিভ আসছে। 

রাজ্যে প্রতি ৩ জনে একজন করোনা আক্রান্ত

আক্রান্ত ও মৃতের সংখ্যার ছবিটা সম্পূর্ণ আলাদা ছিল ২৮ মার্চ পর্যন্ত। কিন্তু, তারপর ছবিটা বদলাতে থাকে। ২৮ মার্চ রাজ্য সরকার যে বুলেটিন প্রকাশ করেছিল সেখানে জানা গিয়েছিল, প্রায় ২৭ হাজার নমুনা সংগ্রহ করা হয়েছিল। তার মধ্যে মাত্র ৮২৭ জনের রিপোর্ট পজিটিভ আসে। অর্থাৎ করোনায় আক্রান্তের হার ছিল মাত্র ৩ শতাংশ। আবার ২৮ ফেব্রুয়ারিতে করোনা আক্রান্তের হার ছিল মাত্র ১ শতাংশ। 

প্রসঙ্গত, এ্রপ্রিল মাস থেকে গোটা দেশের সঙ্গে সঙ্গে রাজ্যেও করোনা আক্রান্তের সংখ্যা বাড়তে থাকে। মে মাসের প্রথম থেকে তো লাগামছাড়া সংক্রমণ দেখা যায়। এই সংক্রমণ বৃদ্ধির কারণ হিসেবে নির্বাচন ও তার সঙ্গে যুক্ত প্রচারকে দায়ী করে অনেকেই। দেশের নানা রাজ্যেও পাল্লা দিয়ে বাড়ে আক্রান্ত ও মৃতের সংখ্যা। উত্তপ্রদেশ, রাজস্থান, দিল্লিতে লকডাউন জারি করা হয়। তারপরও কমছে না আক্রান্তের সংখ্যা। 

Advertisement

 

Read more!
Advertisement

RECOMMENDED

Advertisement