Advertisement

Dilip Ghosh: ব্রিগেডে গীতাপাঠের দিন কেন TET পরীক্ষা? আদালতের দ্বারস্থ দিলীপ

ব্রিগেড ময়দানে হবে ১ লক্ষ কণ্ঠে গীতাপাঠ। আমন্ত্রিত প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী, রাষ্ট্রপতি দ্রোপদী মুর্মুকেও আমন্ত্রণ জানানো হবে। থাকবেন বিজেপির কেন্দ্রীয় স্তরের একাধিক হেভিওয়েট নেতা।

দিলীপ ঘোষ। ফাইল ছবি
Aajtak Bangla
  • কলকাতা,
  • 11 Dec 2023,
  • अपडेटेड 1:20 PM IST
  • ব্রিগেড ময়দানে হবে ১ লক্ষ কণ্ঠে গীতাপাঠ।
  • আমন্ত্রিত প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী, রাষ্ট্রপতি দ্রোপদী মুর্মুকেও আমন্ত্রণ জানানো হয়েছে।

ব্রিগেড ময়দানে হবে ১ লক্ষ কণ্ঠে গীতাপাঠ। আমন্ত্রিত প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী, রাষ্ট্রপতি দ্রোপদী মুর্মুকেও আমন্ত্রণ জানানো হবে। থাকবেন বিজেপির কেন্দ্রীয় স্তরের একাধিক হেভিওয়েট নেতা। মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়কেও আমন্ত্রণ জানানো হবে বলে বিজেপি সূত্রে খবর। কিন্তু সেই মেগা অনুষ্ঠান নিয়ে অখুশি বাংলার বিজেপি সংগঠন ও গীতাপাঠের আয়োজকরা। কারণ কলকাতায় প্রধানমন্ত্রীর গীতাপাঠ কর্মসূচির দিনই টেট হচ্ছে। তাই প্রাথমিকে নিয়োগের যোগ্যতা নির্ণায়ক এই পরীক্ষার দিন পরিবর্তন চেয়ে এ বার কলকাতা হাই কোর্টের দৃষ্টি আকর্ষণ করা হল।

আদালতে দিলীপের আইনজীবীর বক্তব্য, গত ১০ ডিসেম্বর পরীক্ষার দিন ধার্য করা হয়েছিল। পরে পরিবর্তন করে ২৪ ডিসেম্বর করা হয়। ওই দিন কলকাতায় প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদীর কর্মসূচি রয়েছে। তাই পরীক্ষার দিন পরিবর্তন করা হোক। সোমবার এ বিষয়ে প্রধান বিচারপতি টিএস শিবজ্ঞানম এবং বিচারপতি হিরণ্ময় ভট্টাচার্যের ডিভিশন বেঞ্চের দৃষ্টি আকর্ষণ করা হয়। প্রধান বিচারপতি জানিয়েছেন, পরীক্ষার দিন পরিবর্তন সম্ভব নয়। মামলা দায়ের হোক। তারপর ভাবা হবে।
বিজেপি সূত্রে খবর, মামলাটি করতে চান বিজেপি নেতা ও মেদিনীপুরের সাংসদ দিলীপ ঘোষ।

আগে ১০ ডিসেম্বর প্রাইমারি টেটের দিন ঘোষণা করেছিল প্রাথমিক শিক্ষা পর্ষদ। জানিয়েছিল, ওই দিন দুপুর ১২টা থেকে দুপুর আড়াইটা পর্যন্ত পরীক্ষা হবে। এর পর গত সোমবার পর্ষদ জানায়, ১০ ডিসেম্বর পরীক্ষা হবে না। পরিবর্তে পরীক্ষা হবে আগামী ২৪ ডিসেম্বর। তবে পরীক্ষার সময়ে কোনও বদল হচ্ছে না বলেই বিজ্ঞপ্তি জারি করে জানায় পর্ষদ। তবে কী কারণে এই দিন বদল, তা জানানো হয়নি বিজ্ঞপ্তিতে। শুধু বলা হয়, অনিবার্য পরিস্থিতির কারণে এই সিদ্ধান্ত। পর্ষদ সূত্রে জানা গিয়েছে, এ বার পরীক্ষার্থীর সংখ্যা ৩ লাখ ১০ হাজারের কাছাকাছি।

উল্লেখ্য, বিভিন্ন হিন্দু ধর্মীয় সংগঠনের উদ্যোগ হলেও গীতাপাঠ মূলত রাজ্য বিজেপিরই কর্মসূচী বলে জানা গেছে। এই বিষয়ে রাজ্যের তৃণমূল সরকারের সমালোচনা করেন দিলীপও। তিনি সংবাদমাধ্যমকে বলেন, ‘‘এ রাজ্যের শাসকদল এবং মুখ্যমন্ত্রী যে সনাতন বিরোধী, তা আর নতুন করে বলার অপেক্ষা রাখে না। উনি নিজেই তাঁর নানা কাজকর্ম দিয়ে সেটা বুঝিয়ে দেন। পরীক্ষা পিছিয়ে একটি সনাতন কর্মসূচির দিনে ফেলা সেই মনোভাবেরই পরিচয়।’’

Advertisement

 

Read more!
Advertisement

RECOMMENDED

Advertisement