Advertisement

Kolkata Rape And Murder: সুপ্রিম-মন্তব্যের পরও কি কর্মবিরতি? ভরসা পাচ্ছেন না আন্দোলনরত চিকিৎসকরা

আজ, বৃহস্পতিবার থেকেই আরজি কর হাসপাতালে কেন্দ্রীয় বাহিনী মোতায়েন হয়ে গেছে। বিভিন্ন সূত্রে পাওয়া খবর অনুযায়ী, আরজি করে আপাতত দুই কোম্পানি কেন্দ্রীয় বাহিনী রাখার পরিকল্পনা করা হয়েছে। সুপ্রিম কোর্টও চিকিৎসকদের কাজে ফিরতে আবেদন করেছেন।

আরজি কর মামলায় সুপ্রিম কোর্টের ১০ মন্তব্য।
Aajtak Bangla
  • কলকাতা,
  • 22 Aug 2024,
  • अपडेटेड 2:25 PM IST
  • আজ, বৃহস্পতিবার থেকেই আরজি কর হাসপাতালে কেন্দ্রীয় বাহিনী মোতায়েন হয়ে গেছে।
  • বিভিন্ন সূত্রে পাওয়া খবর অনুযায়ী, আরজি করে আপাতত দুই কোম্পানি কেন্দ্রীয় বাহিনী রাখার পরিকল্পনা করা হয়েছে।

আজ, বৃহস্পতিবার থেকেই আরজি কর হাসপাতালে কেন্দ্রীয় বাহিনী মোতায়েন হয়ে গেছে। বিভিন্ন সূত্রে পাওয়া খবর অনুযায়ী, আরজি করে আপাতত দুই কোম্পানি কেন্দ্রীয় বাহিনী রাখার পরিকল্পনা করা হয়েছে। সুপ্রিম কোর্টও চিকিৎসকদের কাজে ফিরতে আবেদন করেছেন। কিন্তু তাতেও ভরসা পাচ্ছেন না চিকিৎসকরা। তাঁরা কর্মবিরতি চালিয়েই যাবেন বলে জানিয়েছেন। তাঁদের প্রশ্ন, হাসপাতালের গেটেও তো পুলিশ ছিল, ঢুকে ধর্ষণ ও খুন করে চলে গেল, সিআইএসএফ কী করবে। তাঁরা নিরাপত্তাহীনতা ভুগছেন। 

আরজি কর হাসপাতালের নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক এক চিকিৎসক বললেন, 'আমরা কর্মবিরতি চালিয়ে যাব। তদন্তে আমরা ভরসা পাচ্ছি না। হাসপাতালে যে কেউ ঢুকে অপরাধ করতে পারে। সিআইএসএফ বা কেন্দ্রীয় বাহিনীতে আমাদের কোনও ভরসা নেই।'

উল্লেখ্য, আরজি করের জরুরি বিভাগের চার তলার সেমিনার হল থেকে গত ৯ অগাস্ট এক মহিলা চিকিৎসকের দেহ উদ্ধার হয়। তাঁকে ধর্ষণ করে খুন করা হয়েছে বলে অভিযোগ। এই ঘটনার পর থেকে আরজি কর উত্তাল। সুবিচার চেয়ে এবং হাসপাতালের মধ্যে চিকিৎসক ও স্বাস্থ্যকর্মীদের নিরাপত্তার দাবিতে বিক্ষোভে শামিল হন চিকিৎসকেরা। এখনও তাঁদের কর্মবিরতি চলছে। আরজি করের আন্দোলনের ঢেউ আছড়ে পড়েছে গোটা দেশে। ক্রমে বিক্ষোভ শুরু হয়েছে অন্যান্য হাসপাতালগুলিতেও। 

১৪ আগস্ট এই ঘটনার প্রতিবাদে কলকাতা জুড়ে মহিলাদের ‘রাত দখল’ কর্মসূচির আয়োজন করা হয়। সেই কর্মসূচির সময় আরজি কর হাসপাতালে হামলা চালায় এক দল দুষ্কৃতী। তারা জরুরি বিভাগের ভিতর ভাঙচুর করে। সুপ্রিম কোর্ট এই ঘটনায় কলকাতা পুলিশের ব্যর্থতার কঠোর সমালোচনা করেছে এবং রাজ্যকে ভর্ৎসনা করেছে। এর পরেই হাসপাতালের নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে কেন্দ্রীয় বাহিনী মোতায়েনের নির্দেশ দেওয়া হয়। যদিও পুলিশ দাবি করেছে যে হামলার পর হাসপাতাল সুরক্ষিত রয়েছে এবং দুষ্কৃতীরা ঘটনাস্থলে পৌঁছতে পারেনি, তবু এই ঘটনায় সুরক্ষা ব্যবস্থার গাফিলতি নিয়ে উদ্বেগ তৈরি হয়েছে।

Advertisement

 

Read more!
Advertisement

RECOMMENDED

Advertisement