Advertisement

Lok Sabha Election 2024: কসবায় মার খেয়ে রক্তাক্ত বিজেপি-র মহিলা নেত্রী, থানায় বিক্ষোভ দেবশ্রীর

ভোটের প্রচারে আক্রান্ত হলেন বিজেপির এক মহিলা কর্মী। তিনি মহিলা মণ্ডল সভাপতি। তাঁর সঙ্গে আহত হয়েছেন বেশ কিছু বিজেপি কর্মীও। গোটা ঘটনার বিরুদ্ধে অভিযোগ তৃণমূলের বিরুদ্ধে। কলকাতা লোকসভা এলাকার কসবা বিধানসভা এলাকার আনন্দপুরে এই ঘটনায় চাঞ্চল্য ছড়িয়েছে।

আনন্দপুর থানার সামনে অবস্থানে বিজেপি। ফাইল ছবি
Aajtak Bangla
  • কলকাতা,
  • 28 Apr 2024,
  • अपडेटेड 1:38 PM IST
  • ভোটের প্রচারে আক্রান্ত হলেন বিজেপির এক মহিলা কর্মী।
  • তিনি মহিলা মণ্ডল সভাপতি।

ভোটের প্রচারে আক্রান্ত হলেন বিজেপির এক মহিলা কর্মী। তিনি মহিলা মণ্ডল সভাপতি। তাঁর সঙ্গে আহত হয়েছেন বেশ কিছু বিজেপি কর্মীও। গোটা ঘটনার বিরুদ্ধে অভিযোগ তৃণমূলের বিরুদ্ধে। কলকাতা লোকসভা এলাকার কসবা বিধানসভা এলাকার আনন্দপুরে এই ঘটনায় চাঞ্চল্য ছড়িয়েছে। আক্রান্ত বিজেপি নেত্রীর নাম সরস্বতী সরকার। অভিযোগ, শনিবার রাতে কয়েক জন বিজেপি কর্মীকে নিয়ে আরবান কমপ্লেক্সের কাছের পূর্বপাড়ায় দক্ষিণ কলকাতা লোকসভা কেন্দ্রের বিজেপি প্রার্থী দেবশ্রী চৌধুরীর সমর্থনে পোস্টার লাগাচ্ছিলেন। এমন সময় তাঁদের ওপর চড়াও হন কয়েক জন দুষ্কৃতী। 

রবিবার সরস্বতীকে ফোন করা হলে, তিনি জানান, তিনি কথা বলার পরিস্থিতিতে নেই। তাঁর হয়ে একজন মহিলা বিজেপি কর্মী বলেন, 'বন্দুকের বাঁট দিয়ে মাথায় মারা হয়েছে। তৃণমূলের লোকজন এসে মারধর করেছে। আমরা আনন্দপুর থানায় ডেপুটেশন দিতে এসেছি।'

সূত্রের খবর, রাতেই খবর দেওয়া হয় জেলা সভাপতি অনুপম ভট্টাচার্য ও প্রার্থী দেবশ্রীকে। বিজেপির অভিযোগ, এখনও পর্যন্ত কাউকে গ্রেফতার করেনি আনন্দপুর থানার পুলিশ। সকালেই আক্রান্ত মণ্ডল সভাপতির উত্তর পঞ্চান্নর বাড়িতে যান দক্ষিণ কলকাতার বিজেপি প্রার্থী। 

রক্তাক্ত সরস্বতীদেবীর একটি ভিডিও নিজের এক্স হ্যান্ডেলে শেয়ার করেছেন বিজেপির সর্বভারতীয় আইটি ইনচার্জ অমিত মালব্য । ভিডিওতে সরস্বতী দেবীকে একটা চেয়ারে বসে মাথা থেকে গলগল করে বেরিয়ে আসা রক্ত মুছতে ও কাঁদতে দেখা গেছে। ভিডিও শেয়ারের পাশাপাশি অমিত মালব্য লিখেছেন,’পশ্চিমবঙ্গে কোনও মহিলাই নিরাপদ নয়৷ গতরাতে, টিএমসির গুন্ডারা বিজেপির কসবা মণ্ডল সভাপতি (দক্ষিণ কলকাতায়) সরস্বতী সরকারকে আক্রমণ করেছে ৷ বাংলার স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী হিসেবে মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় এটা বিরাট বিপর্যয়। ভাবুন কলকাতা নিরাপদ না থাকলে সন্দেশখালি কতটা খারাপ হবে। বাংলার মানুষ এসব নৃশংসতার জবাব দেবে।’ 
 

 

Advertisement

Read more!
Advertisement

RECOMMENDED

Advertisement