Advertisement

'সাধ্যমতো তদন্তে সাহায্য করব,' ED-র সমন প্রসঙ্গে নুসরত

ইডি-কে তদন্তে সবরকম সহযোগিতা করব। মঙ্গলবার এমনটাই বললেন নুসরত জাহান(Nusrat Jahan)। ফ্ল্যাটের টাকা নিয়ে প্রতারণার অভিযোগের তদন্তে তৃণমূল সাংসদ-অভিনেত্রীকে তলব করেছে ইডি। এর প্রেক্ষিতে তিনি বলেন, 'আমি নিশ্চিতভাবে সহযোগিতা করব। যদি এমন কিছু সত্যিই ঘটে থাকে তাহলে আমি নিশ্চয়ই আমার সাধ্যমতো তদন্তে সহযোগিতা করব।' আগামী ১২ সেপ্টেম্বর সিজিও কমপ্লেক্সে ডেকে পাঠানো হয়েছে নুসরতকে।

ইডি-কে তদন্তে সবরকম সহযোগিতা করব। মঙ্গলবার এমনটাই বললেন নুসরত জাহান।
Aajtak Bangla
  • কলকাতা,
  • 05 Sep 2023,
  • अपडेटेड 7:18 PM IST
  • ইডি-কে তদন্তে সবরকম সহযোগিতা করব। মঙ্গলবার এমনটাই বললেন নুসরত জাহান(Nusrat Jahan)।
  • ফ্ল্যাটের টাকা নিয়ে প্রতারণার অভিযোগের তদন্তে তৃণমূল সাংসদ-অভিনেত্রীকে তলব করেছে ইডি।
  • এর প্রেক্ষিতে তিনি বলেন, 'আমি নিশ্চিতভাবে সহযোগিতা করব। যদি এমন কিছু সত্যিই ঘটে থাকে তাহলে আমি নিশ্চয়ই আমার সাধ্যমতো তদন্তে সহযোগিতা করব।'

ইডি-কে তদন্তে সবরকম সহযোগিতা করব। মঙ্গলবার এমনটাই বললেন নুসরত জাহান(Nusrat Jahan)। ফ্ল্যাটের টাকা নিয়ে প্রতারণার অভিযোগের তদন্তে তৃণমূল সাংসদ-অভিনেত্রীকে তলব করেছে ইডি। এর প্রেক্ষিতে তিনি বলেন, 'আমি নিশ্চিতভাবে সহযোগিতা করব। যদি এমন কিছু সত্যিই ঘটে থাকে তাহলে আমি নিশ্চয়ই আমার সাধ্যমতো তদন্তে সহযোগিতা করব।' আগামী ১২ সেপ্টেম্বর সিজিও কমপ্লেক্সে ডেকে পাঠানো হয়েছে নুসরতকে।

নুসরত বলেন, 'আমি আপনাদের সকলকে বলছি, আমি সকাল থেকে কাজের মধ্যে ব্যস্ত। আমি অবশ্যই গিয়ে দেখব। আর এরকম যদি কোনও বিষয় থাকে আমি নিশ্চিতভাবে সহযোগিতা করব। যদি এমন কিছু সত্যিই ঘটে থাকে তাহলে আমি নিশ্চয়ই আমার সাধ্যমতো তদন্তে সহযোগিতা করব।'

নুসরত অবশ্য আরও একটি বিষয় স্পষ্ট করে দেন। তিনি বলেন, 'মামলাটি আদালতের বিচারাধীন। তাই এই বিষয়ে আর কোনও কথা আমি বলতে পারব না।'

ঠিক এক সপ্তাহ পরেই নুসরতকে সিজিও কমপ্লেক্সে আসতে বলা হয়েছে। শুধু নুসরতই নন। আর্থিক প্রতারণায় অভিযুক্ত সংস্থার ডিরেক্টর রাকেশ সিংহকেও তলব করেছে ইডি। 

প্রসঙ্গত, সমবায়ের মাধ্যমে ফ্ল্যাট কেনার জন্য 'সেভেন সেন্টস প্রাইভেট লিমিটেড' নামে একটি সংস্থার ডিরেক্টর ছিলেন তৃণমূল সাংসদ-অভিনেত্রী নুসরত জাহান। ২০১৪ সালে এই সংস্থার মাধ্যমে বিনিয়োগকারীদের থেকে  ৫ লক্ষ ৫৫ হাজার টাকা করে তোলা হয়। বিনিয়োগকারীদের বলা হয়েছিল, আগামী চার বছরের মধ্যে ফ্ল্যাট তৈরি করে দেওয়া হবে। তবে ২০১৮ সাল পার হলেও ফ্ল্যাট মেলেনি।

প্রতারিত বিনিয়োগকারীরা আদালতের দ্বারস্থ হন। আদালতের নির্দেশমাফিক পুলিশি তদন্ত শুরু হয়। 

বিনিয়োগকারীদের দাবি, মোট ৪২৯ জনের কাছ থেকে টাকা তোলা হয়েছিল। সেই টাকায় সংস্থার ডিরেক্টররা বিলাসবহুল ফ্ল্যাট কিনেছিলেন বলে অভিযোগ। তার মধ্যে নুসরতও ছিলেন। মোট ২৩ কোটি ৮ লক্ষ ৯৫ হাজার টাকা প্রতারণা হয়েছে বলে অভিযোগ।

Advertisement

Read more!
Advertisement

RECOMMENDED

Advertisement