Advertisement

RG Kar Doctor Death: 'ও বলত, আরজি কর যেতে ভাল লাগে না,' 'সুপারি কিলিং'-এর চাঞ্চল্যকর অভিযোগ মা-বাবার

আরজি কর মেডিক্যাল কলেজের নিহত ছাত্রীর বাবা-মা তাদের মেয়ের ওপর অতিরিক্ত কাজের চাপের অভিযোগ তুলেছেন। জানা গেছে, খুন হওয়ার রাতেও ৩৬ ঘণ্টা টানা রোগীদের পরিষেবা দিয়েছিলেন ওই মহিলা চিকিৎসক। নির্যাতিতার মা অভিযোগ করেছেন যে, আরজি কর মেডিক্যাল কলেজে যেতে মেয়ের ভালো লাগত না এবং কাজ ঠিকমতো করতে পারছিল না। তিনি আরও জানান, মেয়ে প্রায়ই বলত, "আমার আরজি করে যেতে ভাল লাগে না।"

আরজি কর মেডিক্যাল কলেজে ধর্ষণে অভিযুক্ত সিভিক ভলান্টিয়ার। ফাইল ছবি
Aajtak Bangla
  • কলকাতা,
  • 12 Aug 2024,
  • अपडेटेड 4:54 PM IST
  • আরজি কর মেডিক্যাল কলেজের নিহত ছাত্রীর বাবা-মা তাদের মেয়ের ওপর অতিরিক্ত কাজের চাপের অভিযোগ তুলেছেন।
  • জানা গেছে, খুন হওয়ার রাতেও ৩৬ ঘণ্টা টানা রোগীদের পরিষেবা দিয়েছিলেন ওই মহিলা চিকিৎসক।

আরজি কর মেডিক্যাল কলেজের নিহত ছাত্রীর বাবা-মা তাদের মেয়ের ওপর অতিরিক্ত কাজের চাপের অভিযোগ তুলেছেন। জানা গেছে, খুন হওয়ার রাতেও ৩৬ ঘণ্টা টানা রোগীদের পরিষেবা দিয়েছিলেন ওই মহিলা চিকিৎসক। নির্যাতিতার মা অভিযোগ করেছেন যে, আরজি কর মেডিক্যাল কলেজে যেতে মেয়ের ভালো লাগত না এবং কাজ ঠিকমতো করতে পারছিল না। তিনি আরও জানান, মেয়ে প্রায়ই বলত, "আমার আরজি করে যেতে ভাল লাগে না।"

এদিকে, নির্যাতিতার বাবা আরও গুরুতর অভিযোগ তুলেছেন। তাঁর দাবি, মেয়ে সিনিয়র ডাক্তারদের থেকে পর্যাপ্ত সহযোগিতা পেত না, যা তার পেশাগত জীবনে সমস্যা সৃষ্টি করেছিল। তিনি অভিযোগ করেন, পাঁচজনের ডিউটিতে চারজন পুরুষের সঙ্গে তার মেয়েকে একা রাখা হত, যা তার জন্য অস্বস্তির কারণ হয়ে দাঁড়িয়েছিল।

নিহত ছাত্রীর বাবা আরও দাবি করেন যে, তাঁদের মেয়েকে খুন করার জন্য সুপারি দেওয়া হতে পারে। যদিও তিনি স্পষ্টত কারও বিরুদ্ধে অভিযোগ আনেননি, তবে তাঁর বক্তব্যে এক ধরণের অভিযোগের ইঙ্গিত পাওয়া যাচ্ছে। এ ঘটনায় মেয়েটির বাবা-মার অভিযোগ অত্যন্ত গুরুতর এবং এর সুষ্ঠু তদন্তের দাবি উঠেছে।

সোমবার আরজি করের ঘটনার প্রতিবাদে কলেজ স্কোয়ার থেকে আরজি কর পর্যন্ত মিছিল করার কথা রয়েছে আরজিকর ও কলকাতার অন্যান্য মেডিক্যাল কলেজের ছাত্রদের। নির্যাতিত ছাত্রীর মা-বাবাও তাতে অংশ নেবেন। আন্দোলনকারীরা জানিয়েছেন, সকাল থেকে জরুরি বিভাগের কাজেও যোগ দেবেন না তারা, যা রোগীদের ভোগান্তি বাড়াতে পারে।

এদিকে, এই ঘটনার পর লালবাজার থেকে নারী সুরক্ষার জন্য ১৫ দফা নির্দেশিকা জারি করা হয়েছে। কলকাতা মেডিক্যাল কলেজে ১২টি হাসপাতালের প্রতিনিধিদের নিয়ে একটি বৈঠকেও ৬ দফা দাবি তোলা হয়েছে। আরজি কর কাণ্ডের মূল অভিযুক্ত গ্রেফতার হলেও সন্দেহ রয়েছে, সে একাই এই ঘটনা ঘটিয়েছে কি না।
 

Advertisement

 

Read more!
Advertisement

RECOMMENDED

Advertisement