কলকাতা হাইকোর্টের নির্দেশে আরজি কর কাণ্ডের তদন্তভার নিয়েছে কেন্দ্রীয় গোয়েন্দা সংস্থা সিবিআই। এবার বিষয়টি নিয়ে হস্তক্ষেপ করতে চলেছে সুপ্রিম কোর্টও। মঙ্গলবার দেশের সর্বোচ্চ আদালতে এ নিয়ে শুনানি রয়েছে। স্বতঃপ্রণোদিত ভাবে এই মামলায় হস্তক্ষেপ করছে শীর্ষ আদালত। প্রধান বিচারপতি ডিওয়াই চন্দ্রচূড়, বিচারপতি জেবি পর্দিওয়ালা এবং মনোজ মিশ্রের বেঞ্চ মামলার শুনানি করবে। দুই আইনজীবী চিঠি লিখে সুপ্রিম কোর্টের প্রধান বিচারপতির কাছে স্বতঃপ্রণোদিত এই মামলা গ্রহণের জন্য আবেদন করেছিলেন।
'মানুষের আবেগকে বিপথে চালিত করা হচ্ছে,' আরজি কর কাণ্ডে বাম-রাম যোগ দেখছেন কুণাল
তৃণমূল নেতা কুণাল ঘোষ সোমবার আরজি কর-কাণ্ড নিয়ে একাধিক মন্তব্য করলেন। তিনি বলেন, 'সাধারণ মানুষের আবেগকে সম্মান করি। মমতা-অভিষেকও করেন। কিন্তু বাম-রাম ও কিছু অপশক্তি মিলে লাগাতার বিভ্রান্তি ছড়িয়ে, মিথ্যে বলে ভুয়ো অডিও ছড়িয়ে মানুষের আবেগকে বিপথে চালিত করছে। ন্যায়বিচারের দাবির কথাকে রাজনৈতিক দিকে নিয়ে যাওয়া হচ্ছে। রাজনৈতিক দাবি ও ইস্তফার দাবিতে ঘুরিয়ে দেওয়া হচ্ছে। সাধারণ মানুষ ন্যায়বিচার চান। মুখ্যমন্ত্রীও সেটাই চান। অভিষেকও সেটাই চান। কলকাতা পুলিশ যেভাবে এগোচ্ছিল, তাতে তদন্ত রবিবারের মধ্যেই হয়ে যাওয়ার কথা ছিল। কিন্তু সিবিআই এখনও কোনও রেজাল্ট দিতে পারেনি। এখনও পর্যন্ত একজন মাত্র গ্রেফতার, সেটাও কলকাতা পুলিশ করেছে। ডেডলাইন পার। যাকে গ্রেফতার করা হয়েছে, তাকে কোর্টে তুলতে হবে, সেখানে প্রমাণ দিতে হবে।'
লালবাজার থেকে বের হলেন দুই চিকিৎসক
লালবাজার থেকে বের হলেন দুই চিকিৎসক, ডাঃ কুণাল সরকার ও ডাঃ সুবর্ণ গোস্বামী। ডাঃ কুণাল সরকার বলেন, 'আমরাও আমাদের সাধারণ মানুষ, নাগরিকদের থেকে অনুরোধ করেছি, এই যে অশান্ত পরিবেশ, মানুষের ক্ষোভ চলছে, সেটা খুঁচিয়ে, অ্যাগ্রিভেট করে কোনও লাভ হবে না। মানুষের মধ্যে এই যে গত ১০ দিন ধরে যে অস্থির পরিবেশ চলছে, তা তো এক নিমেষে বন্ধ করা যাবে না। আমাদের শহরকে সামনের দিকে চেয়ে দেখতেই হবে। দিনের পর দিন এভাবে চলতে পারে না। তাই যদি তাঁরা পরিস্থিতি স্বাভাবিক করতে চান, তবে তাঁদের আমাদের সঙ্গে সহযোগিতা করতে হবে।'
তিনি আরও বলেন, 'তাঁরা সংগঠন, চিকিৎসক সমাজের সাহায্য চেয়েছেন। আমরা কোনও চিকিৎসককে সমন দিয়ে ডাকাটা আমরা সমর্থন করিনি।'
অন্যদিকে ডাঃ সুবর্ণ গোস্বামী বলেন, 'যেভাবে দুই চিকিৎসককে আপনারা সমন দিয়ে ডেকেছেন, সেটা চিকিৎসক সমাজ তাতে ভালোভাবে নেয়নি। সামনের দিনে এমনটা করার আগে ভাববেন।'
চিকিৎসকদের মিছিল আটকাল পুলিশ, শুধুমাত্র ডাঃ কুণাল সরকার ও ডাঃ সুবর্ণ গোস্বামীকে যেতে অনুমতি
ফিয়ার্স লেনে চিকিৎসকদের মিছিল আটকাল পুলিশ। শুধুমাত্র ডাঃ কুণাল সরকার ও ডাঃ সুবর্ণ গোস্বামীকে যেতে অনুমতি দেওয়া হয়। ফিয়ার্স লেনে গার্ডরেল দিয়ে আটকানো হয় চিকিৎসকদের। এরপর আইনজীবীজদের সঙ্গে নিয়ে লালবাজারের পথে যান ২ চিকিৎসক।
ডাঃ কুণাল সরকার ও ডাঃ সুবর্ণ গোস্বামীকে সামনে রেখে মিছিল চিকিৎসকদের
আরজি করে নির্যাতিত চিকিৎসকের পরিচয় প্রকাশের অভিযোগে চিকিৎসক কুণাল সরকার ও চিকিৎসক সুবর্ণ গোস্বামীকে তলব লালবাজারে। তাঁদের নিয়ে লালবাজারে মিছিল করে যাচ্ছেন চিকিৎসকরা।
সুবর্ণ গোস্বামী বলেন, '৯ অগাস্টের ঘটনা আপনারা জানেন। আরজি করের যে প্রশাসনিক অব্য়বস্থা, দুষ্টচক্র তার বিরুদ্ধে আমরা দীর্ঘদিন ধরে প্রতিবাদ জানাব। প্রথম দিন থেকে তারা ধামাচাপা দেওয়ার চেষ্টা করে চলেছে।'
তিনি বলেন, 'একটাও কোনও ভুল তথ্য আমরা ছড়াইনি। আমরা কোথাও মৃতার নাম, তথ্য প্রকাশ করিনি। পুলিশ কমিশনার ও প্রাক্তন অধ্যক্ষ সন্দীপ ঘোষ অন ক্যামেরা করেছেন। আমাদের বক্তব্য ছিল সম্পূর্ণ তদন্তের গাফিলতি নিয়ে। আমাদের বলা হচ্ছে আমরা অবমাননাকর কথা বলছি, ভুল তথ্য ছড়াচ্ছি।'
কালো রাখি পরিয়ে প্রতিবাদ জুনিয়র চিকিৎসকদের
আরজি কর হাসপাতালের জুনিয়র চিকিৎসকরা এদিন কালো রাখি পরিয়ে প্রতিবাদ জানান। এক প্রতিবাদী চিকিৎসকের কথায়, গতকাল সারারাত ধরে তাঁরা এই কালো রাখি বানিয়েছিলেন। সেটা পরিয়ে প্রতীকী প্রতিবাদ জানাচ্ছেন তাঁরা।
চিকিৎসকদের দেওয়া 'তথ্য' CBI-কে দিলেন কুণাল
এদিন সিবিআই দফতর থেকে বেরিয়ে সাংবাদিকগের মুখোমুখি হন কুণাল ঘোষ। তিনি বলেন, 'সেই ধর্ষক নাকি আরও কেউ আছে সেটা রিম্যান্ডের সময় জানা যাবে। সর্বোচ্চ ২৩ তারিখের সময়সীমায় তাঁরা(সিবিআই) রিম্যান্ডে পেশ করবেন। রবিবার হলে ভাল হত। তবে সিবিআই অফিসাররা চেষ্টা করছেন। মুখ্যমন্ত্রী বলেছিলেন সিবিআইকে হ্যান্ডওভার করবেন। সিবিআই সবরকম চেষ্টা করছে। জুনিয়র চিকিৎসকরা আমাকে বলেছিলেন তদন্তকারীদের কিছু তথ্য তুলে দিতে।'
তবে সিবিআই আধিকারিকদের সঙ্গে তাঁর কী কথা হয়েছে, সেই নিয়ে কিছু বলতে চাননি তিনি। এর পাশাপাশি তিনি জানান, তাঁকে ভরসা করে জুনিয়র চিকিৎসকরা এই নথি দিয়েছিলেন। তাই তাঁদের নাম তিনি বলবেন না বলে জানান। তিনি বলেন, 'জুনিয়র ডাক্তাররা কিছু তথ্য় দিয়েছেন। তাঁরা সামনে আসতে চান না। কিন্তু তাঁরা সবরকমভাবে সাহায্য করতে প্রস্তুত। আমাকে যাঁরা ডকুমেন্ট দিয়েছিলেন, ভরসা করে দিয়েছিলেন। আমি তদন্তের স্বার্থে সেগুলো যথাযথ জায়গায় পৌঁছে দিয়েছি।'
তিনি বলেন, 'আরজি কর হোস্টেলে সৌমিত্র বিশ্বাস ২০০১ সালে খুন হয়েছিলেন, প্রথমে সেটা আত্মহত্যা বলা হয়েছিল। যাঁরা এখন গুজব রটাচ্ছেন, তাঁরা ২০০১ সালের কথাটা মনে করবেন।'
কুণাল আরও জানান, 'আমি যে বিষয়গুলি পেয়েছি, সেগুলো দিলাম। তাঁরা প্রকাশ্যে আসতে চাইছেন না। এটুকুই বলব যে, সিবিআই অফিসাররা সমস্তরকম চেষ্টা করছেন। আমি আশা করি রিম্যান্ড কপিতে জানা যাবে ওই অভিযুক্তই একাই নাকি আরও আছে।'
কুণাল ঘোষ সিবিআই অফিসে
সিবিআই অফিসে পৌঁছলেন তৃণমূল নেতা কুণাল ঘোষ। তিনি বলেন, "আমি এখানে আমার ব্যক্তিগত কাজে এসেছি। কলকাতার বাইরে যাওয়ার আগে আমাকে একটি বিজ্ঞপ্তির মাধ্যমে তথ্য দিতে হবে, আমি সেই তথ্যের তালিকা নিয়ে এখানে এসেছি। এর সঙ্গে কিছু জুনিয়র ডাক্তার কিছু তথ্য দিতে চান সিবিআইয়ের কাছে, কিন্তু তাদের কাছে এটি দেওয়ার কোনও অ্যাক্সেস নেই, তাই তারা আমার সঙ্গে যোগাযোগ করেছে, যদি এই তথ্যটি তাদের (সিবিআই) কাজে লাগে তবে তারা (জুনিয়র ডাক্তার) সহযোগিতা করতে প্রস্তুত...।"
গ্রেফতার কলেজ ছাত্রী
সোশ্যাল মিডিয়ায় বিতর্কিত পোস্টের জন্য এক কলেজ ছাত্রীকে গ্রেফতার করেছে কলকাতা পুলিশ। মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের বিরুদ্ধে "আপত্তিকর মন্তব্য" পোস্ট করার জন্য এবং মৃত মহিলা চিকিৎসকের পরিচয় প্রকাশ করার অভিযোগে তালতলা থানার পুলিশ ২৩ বছর বয়সী কীর্তি শর্মাকে গ্রেফতারকরেছে।
হাইকোর্টের দ্বারস্থ তৃণমূল সাংসদ
TMC-র রাজ্যসভার সাংসদ সুখেন্দুশেখর রায় কলকাতা পুলিশের সমনকে চ্যালেঞ্জ করে কলকাতা হাইকোর্টে দ্বারস্থ হয়েছেন। গ্রেফতারির আশঙ্কায় হাইকোর্টের দ্বারস্থ। মামলা দায়েরের অনুমতি দিয়েছে হাইকোর্ট। মঙ্গলবার শুনানি।
আরজি কর ভাঙচুরে গ্রেফতার আরও ৫
আরজি কর হাসপাতালে ভাঙচুরের ঘটনায় আরও ৫ জন গ্রেফতার করল কলকাতা পুলিশ। সব মিলিয়ে গ্রেফতারির সংখ্যা ৩৭।
নাড্ডা ও শাহের সঙ্গে দেখা করতে চান রাজ্যপাল
আরজি কর কাণ্ডে কেন্দ্রীয় স্বাস্থ্যমন্ত্রী জে পি নাড্ডা ও কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহের সঙ্গে দেখা করার জন্য সময় চাইলেন রাজ্যপাল সিভি আনন্দ বোস। আজই সম্ভবত দিল্লি পাড়ি দেবেন রাজ্যপাল।
ইস্টবেঙ্গল-মোহনবাগান সমর্থকদের গ্রেফতারির তীব্র নিন্দা সুখেন্দুর
আরজি কর হাসপাতালে তরুণী ডাক্তারের ধর্ষণ ও খুন মামলায় ন্যায় বিচারের দাবিতে রবিবার বিক্ষোভরত মোহনবাগান ও ইস্টবেঙ্গল সমর্থকদের গ্রেফতারের তীব্র নিন্দা করলেন তৃণমূল কংগ্রেস সাংসদ সুখেন্দুশেখর রায়।
I appeal to all football and sports lovers to protest unitedly against the arbitrary arrests of supporters of Mohunbagan and East Bengal in a peaceful and democratic manner. Jai Mohunbagan! Jai East Bengal!
— Sukhendu Sekhar Ray (@Sukhendusekhar) August 18, 2024দিল্লিতে আজ স্বাস্থ্য মন্ত্রকের সামনে AIIMS-এর আবাসিক চিকিৎসকরা রোগীদের চিকিৎসা করবেন
কলকাতার আরজি কর হাসপাতালের ঘটনার প্রতিবাদে আগেই শামিল হয়েছিলেন দিল্লি এমসের চিকিৎসকেরা। এ বার তাঁরা অভিনব পন্থায় প্রতিবাদ ঘোষণা করলেন। দিল্লিতে কেন্দ্রীয় স্বাস্থ্য মন্ত্রকের দফতরের সামনে রাস্তায় দাঁড়িয়ে তাঁরা রোগী দেখবেন বলে জানিয়েছেন। সোমবার থেকেই শুরু হবে সেই কর্মসূচি। প্রেস বিজ্ঞপ্তি দিয়ে সে কথা ঘোষণা করেছেন দিল্লি এমসের চিকিৎসকেরা।
স্বতঃপ্রণোদিত ভাবে মামলা হাতে নিল সুপ্রিমকোর্ট
আরজি কর হাসপাতালের ঘটনায় স্বতঃপ্রণোদিত ভাবে মামলা হাতে নিল শীর্ষ আদালত। মামলা শুনবে সুপ্রিম কোর্টের প্রধান বিচারপতি ডিওয়াই চন্দ্রচূড়ের তিন বিচারপতির বেঞ্চ। প্রধান বিচারপতি ছাড়া বেঞ্চে থাকবেন বিচারপতি জেবি পারদিওয়ালা এবং বিচারপতি মনোজ মিশ্র। চলতি সপ্তাহেই ওই মামলা শুনবে সুপ্রিম কোর্ট। শীর্ষ আদালত সূত্রে খবর, সোমবার আদালত বন্ধ থাকছে। পরের দিন মঙ্গলবার কোর্ট খুললে প্রথমেই এই মামলা শুনবে প্রধান বিচারপতির বেঞ্চ।
আজ লালবাজারে হাজিরা দেবেন ২ চিকিৎসক
এদিকে কলকাতা পুলিশের তলব পাওয়া রাজ্যের দুই চিকিৎসক সোমবার যাবেন লালবাজারে। তবে তাঁরা সেখানে একা যাবেন না। তাঁদের সঙ্গে মিছিল করে যাবেন সতীর্থ চিকিৎসকেরা। সঙ্গে থাকবেন দুই চিকিৎসকের আইনজীবীরাও। লালবাজারে তাঁদের পৌঁছে দেওয়ার পর মেডিক্যাল কলেজের সামনে দুই চিকিৎসকের ফিরে আসার জন্য অপেক্ষা করবেন তাঁদের সতীর্থরা। আরজি কর-কাণ্ডে ভুল তথ্য প্রচারের অভিযোগে রবিবারই কলকাতা পুলিশের তরফে ডেকে পাঠানো হয়েছিল রাজ্যের দুই চিকিৎসক কুণাল সরকার এবং সুবর্ণ গোস্বামীকে। রাজ্যের জয়েন্ট প্ল্যাটফর্ম অফ ডক্টরস সংগঠনের তরফে জানানো হয়েছে, সোমবার দুপুর ২টো নাগাদ তাঁরা কুণাল এবং সুবর্ণকে নিয়ে মিছিল করে লালবাজারে যাবেন।
১৪ ঘণ্টা জেরা সন্দীপকে
আরজি কর মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালের সদ্যপ্রাক্তন অধ্যক্ষ সন্দীপ ঘোষকে রবিবারও জেরা করল সিবিআই। শুক্র ও শনি পর পর দু’দিন তাঁকে জিজ্ঞাসাবাদ করেছিল কেন্দ্রীয় তদন্তকারী সংস্থা। শনিবার প্রায় সাড়ে ১৩ ঘণ্টা ছিলেন সিজিও কমপ্লেক্সে। এর পর রবিবার সকাল ১১টায় সিজিওতে হাজিরা দেওয়ার কথা ছিল সন্দীপের। কিন্তু তিনি ২০ মিনিট আগেই সেখানে পৌঁছে গিয়েছিলেন। তখন থেকেই জিজ্ঞাসাবাদ চলে। রবিবার রাত সাড়ে ১১টা পর্যন্তও সিবিআই দফতর থেকে বেরোননি সন্দীপ। তাঁর বাড়ির সামনেও জমায়েত করেছেন বিক্ষোভকারীরা। প্রায় ১৪ ঘণ্টা জেরার পর রাত ১২টার কিছু পরে সিজিও কমপ্লেক্স থেকে বেরিয়ে যান সন্দীপ ঘোষ।
সুখেন্দুকে তলব লালবাজারের
তৃণমূলের রাজ্যসভার সাংসদ সুখেন্দুশেখর রায়কে রবিবার লালবাজারে তলব করেছিল কলকাতা পুলিশ। কিন্তু সুখেন্দু সেই তলবে সাড়া দেননি। রবিবার বিকালে লালবাজারে ডেকে পাঠানো হয়েছিল তৃণমূল সাংসদকে। সূত্রের খবর, তিনি না আসায় তাঁকে আবার তলব করা হয়েছে। তবে কলকাতা পুলিশের তরফে এ ব্যাপারে কিছু জানানো হয়নি। সুখেন্দুশেখর রায়ের ঘনিষ্ঠমহল সূত্রেও খবর, তাঁকে দ্বিতীয় বার তলব করা হয়েছে বলে কোনও খবর তাঁদের জানা নেই।
স্বাস্থ্য ভবন ঘেরাওয়ের ডাক বিজেপির
আরজি কর-কাণ্ডের প্রতিবাদে এ বার ধারাবাহিক ভাবে পথে নামতে চলেছে রাজ্যের প্রধান বিরোধী দল বিজেপি। রবিবার সাংবাদিক বৈঠক করে বিজেপির রাজ্য সভাপতি তথা কেন্দ্রীয় প্রতিমন্ত্রী সুকান্ত মজুমদার সপ্তাহব্যাপী কর্মসূচির ঘোষণা করেন। আরজি কর হাসপাতালে চিকিৎসককে ধর্ষণ এবং খুনের ঘটনায় বিচার চেয়ে আগামী বৃহস্পতিবার স্বাস্থ্যভবন ঘেরাওয়ের ডাক দিয়েছে বিজেপি। তা ছাড়া আরজি কর হাসপাতালের অনতিদূরে শ্যামবাজার পাঁচ মাথার মোড়ে ধর্না কর্মসূচির আয়োজন করতে চলেছে পদ্মশিবির।